Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“পুলিশ বদলির আবেদনে দেরি: প্রশাসনের বিরুদ্ধেই জনমত, নেতাদের কর্মক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন!”
পুলিশের কনস্টেবল ও সাব ইন্সপেক্টরদের বদলির আবেদন এখন যেন সময়ের স্রোতে থমকে দাঁড়িয়ে, জেলা অফিসে পড়ে থাকা আবেদনপত্রগুলো জীবনের ঝড়ের মধ্যে বেঁচে থাকার চেষ্টায়। ভবানীভবনে পৌঁছতে সময় লাগছে দীর্ঘ, governance-এর এই অদ্ভুত নাটক কি সদিচ্ছার প্রতিফলন, নাকি অদূরদর্শীর এক গভীর রহস্য? জনগণের ভাবনায় যেন খাবার থালায় মশারির জাল!

“বৈষ্ণবনগরে বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীকে মারধর: তৃণমূল ও বিজেপির রাজনৈতিক খণ্ডযুদ্ধের নতুন অধ্যায়”
বৈষ্ণবনগর থানার বেদরাবাদ ঘটনার ভিডিও সামনে আসতেই বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীর সাথে মারধরের নাটক সামাজিক মাধ্যমে ঝড় তুলেছে। বিজেপি তৃণমূলকে আক্রমণ করতে দ্বিধা করছে না, যেন রাজনীতি একটি অসমাপ্ত গদ্য। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে governance এর জটিলতা আর জনমানসে নেতাদের প্রতি বিভ্ৰান্তি আরও স্পষ্ট হচ্ছে, যে সংস্কৃতিবোধ আমাদের রাজনীতিকে পঙ্কিল অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে।

শিয়ালদা ট্রেনের সময় নয়, দেশের শাসকের প্রতিশ্রুতি পালনের অঙ্গীকার কি কখনও সময়মতো আসে?
শিয়ালদা থেকে ট্রেনের সময় নিয়ে এক পরিহাস বটে! সরকারিভাবে ঘোষণা করা সময়ের বাইরে, জনতার গন্তব্যের অস্থিরতা যেন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অনুসন্ধানের রাতে কেউ বুঝে উঠতে পারে না, যাত্রীদের উদ্বেগ কি শুধু ট্রেনের অপেক্ষায়, না কি রাজনৈতিক প্রতিজ্ঞার পূর্ণতার খোঁজে? নেতাদের প্রতিশ্রুতির সাধনা আর নাগরিকদের অসন্তোষ — এ যেন এক হাস্যকর নাটক, যেখানে পরীক্ষা দিতে হয় সাধারণ মানুষের।

কলকাতায় বাংলা ভাষার বিলুপ্তি: রাজনৈতিক নেতাদের মূর্খতা নাকি সামাজিক উদাসীনতা?
কলকাতার হৃদয়ে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব যেন আজ বিলীন হতে বসেছে, যেখানে রাস্তার নামকরণেও ইংরেজির ছাপ; রাজনৈতিক নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ ছাড়া এ যেন সভ্যতার এক নতুন সদগতি নয়। শব্দগুলো যখন একসময় শোনেনি, আজও কি শুনতে পাবে দেশবাসী? অসমীয়া, বিহারী এসব নিয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু বাংলা ভাষার প্রতি কেন এই নির্লিপ্ততা?

শুভেন্দু বাবুর দাবিতে অন্ধকারে মমতা: ১৪ তারিখের ভাঙচুর কি রাজনৈতিক নাটকের নতুন কিস্তি?
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্যে উঠে এসেছে এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি, যেখানে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে বেড়ে চলেছে চাপানউতোর। তিনি দাবি করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আরজি করের ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এভাবে কি চলবে governance? সমাজে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যগুলি আরও গভীর সংকটের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে সৎ নেতৃত্বের অভাব জনগণের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

নির্যাতনা ও সিসি ক্যামেরার রহস্য: আমাদের সমাজের বিচিত্র নাটক কি বাস্তবিক, নাকি অবাস্তবতার পর্দা?
নির্যাতনার ঘটনার পর বিতর্কিত সেমিনার রুমের কথা উঠেছে, যেখানে সিসি ক্যামেরা না থাকার সুবিধা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রমাণের অভাবে শোনা যাচ্ছে নানা ভিত্তিহীন দাবী। আমাদের সমাজের এই নাটকীয় পালাবদলে কি নেতৃবৃন্দের স্বার্থ নয়, নাকি জনসাধারণের মনে এক গভীর প্রশ্নের সঞ্চার?

অচিন্ত্য-অলোকের প্রেম আলোচনা: কৌতূহল ও বিবাদে ভরা মাতৃসত্তার আধিপত্য!
সামাজিক নাটকের আড়ালে চলে আসা এই দৃষ্টান্ত আমাদের ভাবায়, কীভাবে ব্যক্তিগত সম্পর্কের জটিলতা সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটায়। প্রথাগত সমাজে মায়ের সিদ্ধান্ত, প্রেমের গণ্ডি, এবং বালকের অশান্ত প্রকৃতি এক মজাদার সরণি সৃষ্টি করেছে। যেখানে প্রেমিকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা জাতীয় রাজনীতি নিয়ে দোলাচল বাজারে, সেখানে মানুষের অনুভূতি তো ঘোর কাটছে না। রাজনীতির পাতায় ঠিক যেমন আলোড়ন, তেমনি মানবিক মূর্তিরও চুরি হয়ে যাওয়া।

রাজ্য বিজেপির সভাপতির দায়িত্বে সুকান্তবাবুর দিল্লি-কোলকাতা ছোটাছুটি: রাজনৈতিক নাটকের প্রহেলিকা কি কখনো শেষ হবে?
রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্তকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিত্বের পাশাপাশি দলের দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে জেলার মানুষজনের থেকে দূরে থাকতে হচ্ছে। দিল্লি ও কলকাতার মধ্যিখানে গলদঘর্ম হতে হতে তিনি কি আদৌ জনগণের উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবছেন, নাকি শুধুই গাড়ির গতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলেছেন? রাজনৈতিক কসরতকে ‘নেতৃত্ব’ বলে চালাতে গিয়ে, সমাজের আদর্শের সঙ্গে যে এই ব্যবধান তৈরি হচ্ছে, তা কি সরকারের চোখে পড়ছে?

“কালীর আলোয় রাজনৈতিক ছায়া: কালীপুজোর আবহাওয়ায় কি মিলবে জনগণের সুখের বৃষ্টি, নাকি নেতাদের দুর্ভিক্ষ?”
রাজনৈতিক বাতাবরণে যেন অসম্ভব আবহাওয়া, শনিবার থেকে কালীপুজো অবধি কে জানে কোন দিকে ঝড় উঠবে। নেতাদের প্রতিশ্রুতির হাজারো নাটক, মানুষের আশা-নিরাশার পারদ চড়তে চড়তে শীতল দৃষ্টিতে ঠা ঠা করছে। জনতাকে ভুল বুঝতে দেওয়া যেন এখন শাসনের স্বাভাবিক রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে; প্রতিটি আলোচনায় শুধুই কালীপুজোর ছায়া নয়, ক্ষমতার রাজনৈতিক নাটকে মঞ্চস্থ হচ্ছে জীবনের প্রতিফলন।

হাওড়ার জলবন্দি রাজনীতির খেলা: এক সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে সরকারের গাফিলতিতে উঠে এল সমাজের সংকটময় চিত্র
হাওড়ার রাস্তায় জমা জল, যেখানে একজনের জীবনই ঝরে গেল, তা যেন আমাদের শাসকদের অগোছালো কার্যকলাপের প্রতীক। নেতৃত্বের মহাকাব্যে জনতার আর্তি শুনতে কি পাব? কি ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখবে সমাজ এই মর্মান্তিক ঘটনার পরে? নাকি, আবারও দোষারোপের খেলা শুরু হবে? হে শাসক, তোমার সরকারের অযত্নের জলেই কি হারাতে হবে আরেকটি জীবন?