Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“বেআইনি পার্কিংয়ে সরকারি নির্দেশনায় দ্বিগুণ জরিমানা: শাস্তির চেয়ে সচেতনতা কি বেশি কার্যকর?”
অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের জরিমানার অঙ্ক দ্বিগুণ করতে সরকার ভাবছে, যেন সাধারণ মানুষের উপার্জনের সঠিক মূল্যায়ন হয়। তবে, এই পরিকল্পনায় একদিকে রাজস্ব বৃদ্ধি, অন্যদিকে জনজীবনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়ে গেছে। মসৃণ শাসনে, দায়িত্ব বা করুণার নোটিশে জনতার নীরব অসন্তোষ ফুটে ওঠে, সবই যেন বাতাসে।

মিঠুনের হাতজোড়: বিজেপি কর্মীদের সতর্কতা, ‘টাকার জন্য রাজনীতি নয়, তৃণমূলে চলে যাওয়ার আহ্বান’
মিঠুন ঘোষের ভাষণে উঠে এলো বিজেপির ভক্তির অন্ধত্বের প্রতি এক জোরালো সতর্কবাণী। বুঝিয়ে দিলেন, অর্থের মোহে পা রাখতে নয়, বরং তৃণমূলের দিকে তাকানো উচিত। সত্যিই, আমাদের রাজনৈতিক আবহে কি এটাই প্রতিফলন—গণতন্ত্রের আড়ালে লুকানো স্বার্থের রাজনীতি? যা নৈতিকতা ও সততার ঈশ্বরবাদী চিত্রকে ম্লান করছে!

সিপিএম নেতা তন্ময়ের বিরুদ্ধে অসন্তোষ: সাংবাদিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব!
রাজনৈতিক নাটকীয়তার শিখরে সিপিএম সদস্যরা তন্ময়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হইচই করছেন, যেন একজন দায়িত্বশীল নেতা অনুযায়ী কর্মপন্থা নির্ধারণে সংকল্পবদ্ধ। এরই মধ্যে ওই মহিলা সাংবাদিকের নিরবতা যেন সমাজের সত্যের মুখোমুখি দাঁড়ানোর অক্ষমতার প্রতীক; রাজনীতির মঞ্চে সবাই সময়কে উল্টো ঘুরিয়ে দেওয়ার খেলায় মেতে উঠে কলমের অবমূল্যায়ন করছে।

“অধিকারিকের রহস্যজনক মৃত্যুর পর প্রশাসনের দায়িত্বশীলতার পরীক্ষা: কি বলছে জনমানস?”
প্রায় ১৫ ঘণ্টার নিখোঁজের পর একটি লিফটের বেসমেন্টে উদ্ধার হলো এক আধিকারিকের দেহ। মৃত্যু কিভাবে হলো, তা নিয়ে বিতর্কের ধোঁয়াশা। আজকের রাজনীতির নবীন স্রোতে, শাসকের বিচ্ছিন্নতা আর সংবাদমাধ্যমের নাটকীয়তা সমাজের অন্ধকারে নতুন রহস্যের জন্ম দিল—আসলে মানুষের জীবনের দাম কি, প্রশ্ন তোলা অবশ্য নতুন নয়।

“পটাশপুরে চাল ভর্তি বস্তা উদ্ধারের পর রাজনীতির ভ্রান্তি: জনতার প্রশ্ন, কার হাতে সমাজের চাল?”
পটাশপুরে চাল ভর্তি বস্তা উদ্ধার হওয়ায় নতুন রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম হয়েছে। যেখানে সরকারী চাপ সামলাতে ব্যর্থ নেতারা আকস্মিকভাবে নিজেদের বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করতে ব্যস্ত, নাগরিকদের জন্য প্রশ্ন ওঠেছে—সত্যি কি এই ব্রিজ এবং খাল কেবল অবকাঠামো, নাকি দুর্নীতির আকর? সমাজের মানসিকতা এবং শাসনের শেকড়ের দিকে তাকালে, দেখা যাচ্ছে—ছলনাময়ী প্রতিশ্রুতির ছুরিকাঘাতে আহত সাধারণ মানুষ এখনও নীরব।

“দুর্যোগের মাঝে কৃষকের কান্না: সরকারের অজানা লুকনো ব্যর্থতার আড়ালে কালীপুজোর প্রস্তুতি!”
কালীপুজোর আগে সাইক্লোন দানার বর্ষণ কৃষকদের জন্য নতুন উদ্বেগ নিয়ে এসেছে। হাওড়া, হুগলি, ও পূর্ব মেদিনীপুরসহ ৯ জেলায় ফসলের ক্ষতি হওয়ায় প্রশাসনিক দায়িত্ববোধ প্রশ্নবিদ্ধ। একদিকে সরকারী সহায়তার মুখোমুখি ঠেকাতে কৃষকেরা, অন্যদিকে নেতৃবৃন্দ নিজেদের মিডিয়া প্রচারের জন্য সদা প্রস্তুত। প্রকৃতির এই খেয়ালবিবর্জিতা অবস্থায়, রাজনীতির নাটক হয়ত আবারও দর্শকদের হাসায়; তবে কৃষকদের কাঁদা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি?

“উত্তরবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাল ঢেউ: তৃণমূল নেতাদের ‘কড়া দাওয়াই’ ও উপনির্বাচনের চ্যালেঞ্জ”
দিনহাটায় তৃণমূলের সভা যেন এক নাটকীয়তা নিয়ে হাজির হয়েছে, যেখানে উদয়ন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীর কণ্ঠে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর নির্দেশনা, যেন সৃষ্টির হাতে দিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ। আর ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনা যেন আমাদের সমাজের গভীর রাজনৈতিক স্রোতের দিকে এক নজর। দক্ষতার অভাব অথবা দর্শনের আলোচনা, আটপৌরে রাজনীতির মঞ্চে এক মনোরম তামাশার জন্ম দেয়। জনগণের বিশ্বাস, নেতাদের বক্তব্য এবং নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে, ততই যেন দর্শকের মাঝে তরঙ্গব্রেকের সুর উঠছে।

“শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে ভোটারদের উল্কা, কিন্তু পুলিশের প্রহরা: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বের সূচনা!”
নির্বাচনের বাক্য রাখতে শান্তিপূর্ণ দৃশ্য! তবে ২ হাজার ভোটারের স্রোতে, পুলিশি কড়াকড়ির মাঝে, স্রষ্টা যিনি, গুণীজনের পর্যালোচনা কোথায়? এই সমবায় নির্বাচন যেন শাস্ত্র ও সংসদ, যেখানে গণতন্ত্রের মুখোশে ছদ্মবেশী কিছু উঁচু বারান্দায় বসে, সাধারণের কণ্ঠস্বর বিলীন হয়ে যায়।

“জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদ ও ডাক্তারদের দ্বন্দ্ব: রাজনীতির খেলার মধ্যে মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে?”
সংসারবাসী জুনিয়র চিকিৎসকদের আরজি ও প্রেসমিটের তর্কে পণ্ডিতদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যেন বুদ্ধির সংকট প্রকাশ পায়। আন্দোলনের অঙ্গনে এঁদের বিরোধিতা করে যারা, তারা কি মানবতার সেবার আদর্শে উজ্জ্বল, না কি স্বার্থের শিখরে আত্মবিসর্জন? সমাজের নীতি তলানিতে, আর সরব উক্তি যেন শূন্য নয়ন।

গ্রামীণ আন্দোলনের দিকে চোখ মেলছে চিকিৎসকদের, শহরের সুরক্ষা এখন কৃষকের হাতে: নতুন রাজনৈতিক নাটক চলছে!
শহরকেন্দ্রিক আন্দোলনের রাশ খানিকটা গ্রামের দিকে মোড়ে, চিকিৎসকদের গণকনভেনশনে থমথমে আলোচনা হলো। আরজি করের গোল্ডেন জুবিলি ভবনে কিছু অদ্ভুত পরিকল্পনা নিয়ে সমবেত হলেন সকলে, যেন শহরের গুড ক্লাবে গুঁজে রাখা এক বোতল ফিরেছে গ্রামীণ পল্লিতে; রাজনৈতিক নাটক অব্যাহত, সমাজের গতি রুদ্ধ হয়ে চলছে।