Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

মমতার শব্দে জোরদার ডিজে ও বাজির বিপক্ষে সিনিয়র নাগরিকদের আর্জি: ক্ষমতার হাওয়ায় নিখোঁজ সংবেদনশীলতা!
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উক্তি অসহায় সিনিয়র সিটিজেনদের প্রতি একটি গভীর দৃষ্টিপাত, যেখানে চলমান ডিজে এবং বাজির নগ্ন উদযাপন সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। নেত্রীর কথায় আছেও সমাজের প্রতি নেতাদের দায়বদ্ধতা—পিতৃতন্ত্রের চাদরেই চাপা পড়েছে অসংখের কষ্ট, যেন রাজনীতির নতুন ভারসাম্য নেই।

রাজ্যের আইনমন্ত্রীর সতর্কবার্তায় ভোটের রাজনীতির পট পরিবর্তন, রাম ও বিরোধী দলে ভাঙনের আশঙ্কা!
দু'দিন আগে আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের সতর্কবার্তা রাজ্যের রাজনৈতিক সমীকরণের আকাশে গভীর অন্ধকারের সংকেত নিয়ে এল। বিরোধী ভোটগুলো একজোট করার চক্রান্ত, বামেরা রামের দিকে আর কংগ্রেসও যে দোসর হতে পারে– এই হুশিয়ারি যেন এক নাটকের পাণ্ডুলিপি; যেখানে প্রধান বিরোধী দলে ভাঙনের সুর বাজছে। বিজেপির জন্য এটি একটি হতাশার প্রহর, সত্যিই কি নতুন অঙ্কের প্রথম পর্বের শুরু? রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা আজ যেন শ্যামল গাছের মধ্যে খোঁজে একটা তাজা পাতা, যেখানে সকলেই নিজেদের স্বার্থে ফাটলের সামান্য ক্ষতিই লুকিয়ে রেখেছে।

“প্রশাসনের আধিপত্যের মাঝে সর্বনাশের আগুন, সিউড়িতে ঘটনাস্থলে পুলিশ, অথচ সহায়তা এল দেরিতে!”
সিউড়িতে এক অগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে গেলেও পুলিশের আগমন বিলম্বিত হল, যেন শান্তির প্রতীক ও নেতৃত্বের ঔদাসীন্য আরও একবার প্রমাণিত হলো। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুঃখ-বেদনায় ভরপুর গল্পে, আমরা কি আদৌ খুঁজে পাব সঠিক প্রশাসনিক দায়বদ্ধতা? গোটা জাতি যেন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তার প্রতিবিম্ব খুঁজছে—শাসকেরা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ক্ষয়ে যাচ্ছেন, তবে আগুনে সব যে চলে যায়, সে তো এখন আমাদের ভোটের গল্পও!

মমতার সাড়ে ১৩ বছরের শাসনে ‘ছোট্ট’ ধর্ষণ: রাজনীতির নাটক ও সমাজের বিপর্যয়!
রাজনীতির এ অঙ্গনে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনার পাঁচফোড়ন যেন গণতন্ত্রের ক্ষতি করছে। যখন তিনি ধর্ষণকে 'ছোট্ট ঘটনা' বলেন, তখন সমাজের বিবেক নিভে যায়। এইলাই বা কি তার ১৩ বছরের শাসনের প্রতিনিধি? জনগণের সারাংশ, আজও কি ধুলোবালির সঙ্গে এসব ভেসে যাবে, নাকি মাতৃস্বরের অঙ্গীকারে নতুন পথ তৈরী হবে?

“গুরুতর অভিযোগের মাঝে সায়ন্তিকার মিছিল: سياسية নাটকের একটি নতুন পর্বের সূচনা!”
তন্ময়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগের আবহে সায়ন্তিকা যেন এক নতুন যাত্রায় পা রাখছেন, উত্তরের বারানগরে মিছিলের ডাক দিয়ে। বিকেল চারটেয় শুরু হবে তার নেতৃত্বে, এরপর দক্ষিণ বরানগরের মিছিলও অপেক্ষমাণ। এই রাজনৈতিক নাটকের পটভূমিতে প্রশ্ন উঠছে, নেতৃত্বের আসল মুখ কোনদিকে, এবং আমরা যাদের জন্য আশার আলো দেখছি, তারা কি সত্যি আমাদের প্রত্যাশার অগোয়াড়? রাজনৈতিক মহলের গেমপ্লে যেন এক দার্শনিক প্রশ্নের সম্মুখীন—ক্ষমতার চাতুরিতে কখনো মানবতা হারায়, অথবা মানবতার পথিকৃৎ হয়ে ওঠে?

তন্ময় ভট্টাচার্যের কোলে বসার বিতর্ক: সিপিএম সাসপেন্ড, মদন মিত্রের বিদ্রূপ ও সমাজের প্রতিচ্ছবি!
মহিলা সাংবাদিকের কোলে বসার অভিযোগে সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্য সাসপেন্ড হলেও তাঁর কথায় মজার অভিব্যাক্তি রয়েছে, অথচ সমাজে যেন হাস্যরসে রূপান্তরিত হচ্ছে গুরুতর এক বিষয়। বিশেষত, মদন মিত্রের বিতার্কিক মন্তব্য, এই ঘটনায় যেন রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পর্ব বিকাশিত হচ্ছে। এ যেন রাজনৈতিক শৃঙ্খলার চিত্রণ, যেখানে ভারসাম্যের ভারী দুলে চলছে উপহাস।

আয়ুষ্মান ভারত: অমিত শাহের আশ্বাস, কবে পাবেন বাংলার মানুষ, বা এটাই কি এক রাজনীতি?
অমিত শাহের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলার মানুষ ২০২৬ সাল থেকে আয়ুষ্মান ভারত কার্যক্রমের সুফল পাবেন, যার অর্থ চাকরির জন্য ঘুষ আর সুপারিশের দরকার হবে না। তবে, এই প্রতিশ্রুতির আঁকার পিছনে কি সত্যিই পরিবর্তনের বাতাবরণ রয়েছে, নাকি এটি স্রেফ রাজনৈতিক মোহ? সমাজের পরিবর্তন চাই, কিন্তু সরকারের প্রতিশ্রুতির অমলিন পথচলা কি সঠিক দিকেই?

অমিত শাহর সঙ্গে দেখা না করে নির্যাতিত চিকিৎসকের পরিবারকে উপেক্ষা, কুণাল ঘোষের তীব্র সমালোচনা ও হতাশার সূচনা।
অমিত শাহ নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবামায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অস্বীকার করলেন, আর তা নিয়ে তৃণমূলের কুণাল ঘোষের তীব্র আক্রমণ, হতাশার অভিব্যক্তি যেন রাজনীতির চিরন্তন নাট্যাঙ্গনে এক নতুন গতি। নেতার শূন্যতা কতটা গভীরে পৌঁছেছে, তা বুঝতে রাজ্যের জনগণের সঙ্গে এক অব্যক্ত সংলাপ রচিত হচ্ছে, যেন ভদ্রলোকের রাজধানীতে মানবিকতার ন্যূনতম মানেরও অবক্ষয়।

“উৎসবের সময়, সাইবার প্রতারণার ভয়, পুলিশের সতর্কবার্তা: সরকারী নীতির ছদ্মাবরণে জনগণের আতঙ্কের প্রহেলিকা!”
কলকাতার পুলিশ কমিশনারের সতর্কবার্তা যেন খণ্ডহাস্যরূপী মূর্তি—উৎসবে আনন্দে মেতে ওঠার সময়, অথচ সাইবার বিশ্বে অপরাধীরা অদৃশ্যে মুখ চਿਹ্নিত করে। শাসকেরা যেমন বাজারে নজর দিচ্ছে, তেমনই ক্রেতাদের মনোবিজ্ঞান বেপরোয়া। জনগণের নিরাপত্তা কি উৎসবের দামে বিক্রি হবে?

“অশোকনগরের কিশোরীর চুল খাওয়া: সমাজের মানসিকতা এবং রাজনৈতিক চিন্তার প্রতিফলন”
উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরে ১৬ বছরের এক কিশোরীর চুল খাওয়া নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই পড়াশোনা এবং বন্ধুবৃত্ত থাকলেও, তার এই অদ্ভুত অভ্যাসে বন্ধুরা তার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সমাজের প্রতিফলন এই যে, অস্বাভাবিকতা যখন সচেতনতার চেয়ে বেশি জায়গা করে নেয়, তখন আদর্শ-রাজনীতির মায়াগুলিও মান shattered হয়। বঙ্গের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ভেতরেও কি এই মূর্তির সিঁড়ি?