Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।
“আবহাওয়া বদলাচ্ছে, বিচারবিরোধী সব হত্যায় আইনজীবীদের নবান্ন: অভয়ার পরিবার শান্তি ও সত্যের খোঁজে!”
অভয়া শান্তির খোঁজে যেসব আইনজীবী সমর আওয়াজ তুলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে এক নেতার পরামর্শ—মামলাটি পশ্চিমবঙ্গের বাইরের আদালতে নাকি স্থানান্তরিত হোক, যেখানে সত্যের আলোর মুখ দেখার সুযোগ থাকবে। কিন্তু এ কি অদ্ভুত এক নাটক নয়? রাজনীতির গল্পে দ্বন্দ্ব আর নাটকীয়তা যেন প্রাণের মন্ত্রও। অভয়া এবং তার পরিবার আরও একটি রাজনৈতিক খেলার অঙ্গ, যেখানে শান্তি ক্রমশ বিস্মৃতির গহ্বরে বিলীন হতে বসেছে।
রাজনীতির কারাগারে সঞ্জয়ের ফুঁসতে থাকা কণ্ঠ, শাসনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা!
সঞ্জয়ের গর্জনের আঁধারে দেখা গেল, রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়। চার্জ গঠনের মাধ্যমে প্রশ্ন উঠছে সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা, জনগণের মাঝে অসন্তোষ অতি স্পষ্ট। একদিকে নেতা ও মিডিয়ার ক্রমবর্ধমান নাটকীয়তা, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের হতাশা—এক সময় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবিম্বে কি হারাতে যাচ্ছে আমাদের সমাজের শুদ্ধতা?
“রাজনীতির চা-শালার গলিতে, শেখ খয়রাতের প্রশ্ন: ক্ষমতার চাপে সাধারণ কর্মীর অপরাধ চা পান?”
রাজনৈতিক ভাইবন্ধুরা বসে চা খাচ্ছেন, অথচ ঘোষণা আসছে এটাই অপরাধ? সমাজের শীর্ষ বৈঠকের উষ্ণতা যখন সাধারণ কর্মীর সঙ্গেও মিলেমিশে রচিত হয়, তখন সেই মাঙ্গলিক চা আমাদের জন্য প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায়—কোণঠাসা জনতার আস্থা কি এখন রুটি-চায়ের খোঁজে? গণতন্ত্রের নাট্যমঞ্চে অভিনয় চলছে, কিন্তু দর্শকরা আজ প্রশ্ন করছে, সভাধিপতির নেতৃত্বে কতটুকু পরিবর্তন আসছে?
পঞ্চায়েতের সালিশিতে নারী নির্যাতন: সম্পত্তির বিবাদে নেতৃত্বের দায়িত্বে প্রশ্ন, সমাজের চিত্রের অঙ্গবিকৃতি!
সম্পত্তির প্রশ্নে সালিশি সভায় নারীদের ওপর নির্যাতন, সেই সঙ্গে পঞ্চায়েত মেম্বার রমজান মোল্লার নাম জড়ানো—এ তো এক অদ্ভুত পরিহাস! প্রশাসনিক দায়বদ্ধতা পালন না করে স্থানীয় নেতাদের এই প্রহসন, সামাজিক নৈতিকতার চূড়ায় তোলা প্রশ্ন—আসলে আমরা কেমন নেতৃত্ব চাই? যেখানে সালিশирাই মানবাধিকারের অবক্ষয়, সেখানে রাজনৈতিক আদর্শের খেয়ে ফেলে দেওয়া কথাধিকারের বাণী শুনতে শুনতে আমরা এক গভীর নীরবতার মধ্যে আটকে যাচ্ছি।
দিলীপ ঘোষের ভাইফোঁটার অনুপস্থিতি: রাজনৈতিক মঞ্চে কি নতুন নাটকের সূচনা?
ভাইফোঁটার দিন দিলীপ ঘোষের অনুপস্থিতি রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন আলোচনা উসকে দিয়েছে। কথিত আছে, তিনি ঘনিষ্ঠ মহলে কারণে সেই আসরে আসেননি—যেমন অনেক নেতাই স্বর্ণালি সুযোগের খোঁজে স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু কি সেই কারণ? জনতার পশ্চাতের কৌতূহল যেন আকাশের চাঁদের আলোয় ডুবে, সময়ের গতি নিজেই প্রভাবিত করছে।
সিবিআইয়ের চার্জশিটে সঞ্জয় রায়, তবে কি চোরাগলি দিয়ে বাঁচলেন অন্য অভিযুক্তরা? সভ্যতার নৈতিকতা কি এইভাবে প্রশ্নবিদ্ধ?
স্বাস্থ্য সেবায় অন্ধকার, সজাগ চোখে নজরদারি চলছে; সিবিআই আজ মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করবে। কিন্তু কতিপয় নাম বাদ দেওয়ার ছকে যেন বিবেকের শ্বাসরোধ ঘটছে। সমাজের আভ্যন্তরীণ লড়াই, যেখানে নেতাদের দায়িত্বহীনতা এবং শক্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে, কিভাবে আমাদের ইচ্ছে-অনিচ্ছা কাটিয়ে উঠবে? সত্যি কি আর সারল্যের বশবর্তী?
“পঞ্চায়েতের পথে প্রাণহানি: নিহতের মায়ের আহাজারি, রাজনীতির অন্ধকারে মৃত্যু যন্ত্রণার সংবাদ!”
মাঠে সভা শেষ হতে না হতেই এক মায়েবাবু জানালেন, পঞ্চায়েত যাওয়ার আগে তাঁর ছেলেকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। স্ত্রীর কথায়, “শত্রু তো ছিলই না”, কিন্তু আমাদের রাজনীতির খেলার মাঠে কি সদ্ভাবের স্থান? সমাজে শান্তি খুঁজতে গিয়ে কি আমরা নিহতের মায়ের কান্না ম্লান করতে পারব? নেতাদের প্রতিশ্রুতি, আর ঘটনাবলী যেন বিচিত্র এক নাটকের কাহিনী, যেখানে মানবতা কেবল একটি পর্দার পেছনে ঢেকে থাকে।
সুশান্তবাবুর ক্ষোভ: ‘লিপিকাদেবীকে জড়ানো মহাব্যাপক মিথ্যা; ভাঙচুরের যুক্তি খোঁজার তো কিছু নেই!’
সুশান্তবাবুর উদ্ভট মন্তব্যে রাজনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তির তাজা আলোচনায় তিনি জানালেন, লিপিকাদেবীকে নিয়ে অযথা কুৎসা বন্ধ করা উচিত। কিন্তু সত্যি কি, কাউন্সিলরের এড়ানো সত্ত্বেও সংশয়গুলো ঘূর্ণিত হতে থাকে। সামাজিক আন্দোলনের পতনের মতো, ভাঙচুরের যুক্তিতে কি আদৌ কোনো শুদ্ধি সম্ভব? মানুষ এখন প্রশ্ন করতে শিখছে, রাজনীতির তীরে-কাতারের খেলায়।
শুভেন্দু বাবুর অভিযোগ: “রাজনীতির কুশ্রীত্ব, পরিবারের দাবিতে নৈতিকতার গা ঢাকা রাজনীতি!”
শুভেন্দুবাবুর কথাপ্রসঙ্গে রাজনৈতিক ঐক্য ও মানবিক সম্পর্কের যে নাটকীয়তা ফুটে উঠেছে, সেটি বাস্তবায়নের খণ্ডচিত্র। যারা পুত্র-কে বোন হিসেবে গণ্য করছেন, তারা কি আদৌ সমাজের কল্যাণে ব্রতী? আত্মীয়ের দায়বদ্ধতা যেন রাজনীতিতে পরিণত হচ্ছে, কিন্তু প্রশ্ন হলো, সত্যিকার নেতৃত্বের চেহারা কোথায়? রাজনৈতিক নাটক এবং জনমানসে এর প্রভাব, যেন রবির গানে মূর্ত হয়ে ওঠে।
“কালী ঠাকুরের ভাসান: অপশাসনের অশ্লীল নাচে, জনগণের মননের অগ্নিসংযোগ!”
কালী ঠাকুরের ভাসান চলাকালীন ঘটে গেল অবাক করা কাণ্ড—যেন রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব। নেতারা নিজেদের মহিমা জাহিরে ব্যস্ত, অথচ সাধারণ মানুষের হৃদয়ে উঠছে অসন্তোষের ঝড়। অযথা ছবি তোলার চেষ্টা আর জনতার শোক, যেন এক ভাস্কর্যের সামনে নৃত্য; কিন্তু সেই নৃত্যের অর্থ কি? জনগণের বিক্ষোভে কি গর্বের সংকেত খুঁজে পাবেন নেতারা, না কি আবারও কাটতে হবে রাজনীতির অন্ধকারে?
