Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“দুর্গাপুরের স্কুলে শিক্ষক-ছাত্রী অশালীন ঘটনার অভিযোগ: আমাদের সমাজে কি শিক্ষা এবং নিরাপত্তা এখন ভ্রমর গানের মতো?”
দুর্গাপুরের সরকারি স্কুলের অভিভাবকেরা যখন শিক্ষক হিসেবে যোগদানকারী এক অশালীন কর্মীর বিরুদ্ধে আন্দোলনে সরব, তখন আমাদের সমাজের নৈতিকতার সংকট যেন প্রকাশ্যে এসে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষার sanctum হারিয়ে ফেললে, কেমন করে গড়ে উঠবে ভবিষ্যত প্রজন্ম? নেতাদের নিদ্রার মাঝে, একদিকে প্রশ্নবিদ্ধ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা; অন্যদিকে, ছাত্রীদের নিরাপত্তার প্রতিজ্ঞা। কিছুর পরিবর্তন হবে তো, নাকি অভিভাবকদের সুর নেয়ার সুযোগেও সরকারী গুন্ডামি?

“সুকান্তের তীর্যক মন্তব্য: বিজেপি এলে কীভাবে বদলাবে পশ্চিমবঙ্গের ধর্ষকবিরোধী লড়াই!”
বাংলার রাজনৈতিক দৃশ্যে আজের আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে সুকান্তর এমন কড়া মন্তব্য, যেখানে তিনি বিএনপি সরকারের উপর আক্রমণ চালিয়েছেন। ‘ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার’ দাঁড় করানোর সুস্পষ্ট অঙ্গীকারে যেন গোঁড়া শাসনের নতুন মন্ত্র খুঁজছেন তিনি। অদ্ভুত এই পথে, কি মানুষের নিরাপত্তা, কি সরকারি দৃষ্টিভঙ্গি—সমস্ত কিছুই যেন ঝুঁকিতে, আর গুণগানগীদের কণ্ঠে সমাজের অবসন্নতা প্রকাশ পাচ্ছে।

সিপিএম-এর ভিডিও বিব্রত কাণ্ড: ধর্ষণ-খুনে সঞ্জয় রায়, ধনঞ্জয়ের বিতর্কে নেটপাড়ায় উঠে এল শাসনের আসল রূপ!
ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ধৃত সঞ্জয় রায়ের বিড়ম্বনা সিপিএমের কাছে যেন এক নয়া নাটক বেঁধেছে। নেটপাড়ায় এখন ধনঞ্জয়ের প্রসঙ্গ, যা মনে করায়—রাজনীতির অশান্ত গঙ্গায় শুদ্ধতার খোঁজে আমরা কি সত্যিই হেঁটে চলেছি? নেতা-নেত্রীরাও কি ‘না’ বলে মানবিকতার সীমান্তে দাঁড়িয়ে, নিজেদের মুখপাত্র হিসেবে কিভাবে ভুলি সেই উন্মাদনার?

“সিবিআই তদন্তের পথে বাম নেতা বিকাশ রঞ্জনের মন্তব্য: রাজনৈতিক নাটকের পর্দা ওঠাতে প্রস্তুত!”
গতকাল আদালতে সিবিআইয়ের আইনজীবীর বক্তব্যে স্পষ্ট হলো, চার্জশিট মানেই সবশেষ নয়। এই প্রেক্ষাপটে বাম নেতা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য সিবিআই তদন্তের সঠিকতা নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। রাজনীতির নাটকীয়তার মধ্যে, কোথায় যাচ্ছে আমাদের বিচার ব্যবস্থা, আর আমাদের নেতারা কীভাবে সত্যের সন্ধানে? সমাজের বিবেক যেন এদিকে মগ্ন হয়, সরকার এবং মামলার মাঝে শূন্যতা রচনা করছে।

“বাম নেত্রী মীনাক্ষীর দাবি: ডিপার্টমেন্ট ‘ফাঁসাচ্ছে’, সরকারের টাল Marino কে টার্গেটিং!”
রাজনীতির নাটকীয়তা আজ তীব্র রূপ নিচ্ছে, যেখানে সঞ্জয় রায়ের অভিযোগ সরকারকে দোষারোপ করছে, আর বাম নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় 'দফতরের প্রধান'কে জেরা করতে চান। যেন আমাদের সমাজের বিশ্বাসযোগ্যতার সুতোটিও কেটে যাচ্ছে, আর নেতাদের নৈতিকতা জনগণের কৌতুকের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কত নাটক আর নাট্যকার?

“রাজনৈতিক নাটকে শুভঙ্করের নতুন কৌশল: বিজেপি-তৃণমূলকে একসঙ্গে বিঁধবে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সমাজের প্রতিবাদ সংগঠনে কংগ্রেস!”
রাজনৈতিক পটভূমিতে শুভঙ্কর সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত যেন নাটকের এক অদ্ভুত বাঁক, যেখানে বিজেপি ও তৃণমূলকে একসূত্রে গাঁথার প্রতিজ্ঞা। মহিলাদের ওপর নৃশংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর কংগ্রেসের হাবিব রেজা চৌধুরীর সমর্থনে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে যেন সমাজের এই কলঙ্কিত দিকটি থেকে পালানোর এক নাটকীয় প্রচেষ্টা। তবে, সত্যিকার পরিবর্তনের জন্য নিজেদেরই প্রশ্ন করতে হবে, আমরা কোথায় যাচ্ছি?

বধূর অভিযোগ: প্রশাসনিক নৈরাজ্যে স্বামীর অনুরোধ, থানার দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ!
নববধূর অভিযোগে পুলিশি যাত্রা যেন শাসনের নাটকীয়তা। স্বামীর হাত ধরে থানায় থানায় ঘূর্ণন, কিভাবে সমাজের চোখে লজ্জা চাপা দেয়ার চেষ্টা চলে—এই তো, আমাদের রাজনৈতিক কূটনীতি! নেতারা জনতার কাতরচিৎকারে কেমন চুপ, দেখে যায়। গহনের মতো ক্ষুদ্র ঘটনাগুলোও প্রতিফলিত করে বৃহত্তর অবক্ষয়ের চিত্র।

গভীর নগরীর আলোতে খুনের কালিমা: টাকা-পয়সার লেনদেনে দুর্বৃত্তদের উত্থান, প্রশাসনের কাছে প্রশ্ন!
ব্যস্ত বাজারে প্রকাশ্যে এক ব্যক্তির খুনের ঘটনায় আমাদের সমাজের আসল চেহারা ফুটে উঠেছে। অর্থ লেনদেনের বিবাদে হত্যা যেন অনিবার্য, আর দুষ্কৃতীদের এত সাহস বোঝায় বর্তমান সরকারের শাসন ক্ষমতার দুর্বলতা। পুলিশের ময়নাতদন্ত শুধু প্রমাণিত করবে, কিন্তু আমাদের বিবেকের ময়নাতদন্ত আজকের যুগের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ।

“আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইকে ১০টি কঠিন প্রশ্ন করল জুনিয়র ডাক্তাররা, কবে মিলবে সত্যের রহস্য?”
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট সিবিআইয়ের দিকে ১০টি তীব্র প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে রাজনৈতিক মহলকে নতুন করে বিপাকে ফেলেছে, এমনকি নির্যাতিতার দেহে পাওয়া তরলের DNA রিপোর্টের রহস্যও অদূরদিনে উন্মুক্ত হবে কিনা, তা নিয়ে জনমানসে উঠছে নানা জিজ্ঞাসা। আমাদের নির্বাচিত কর্তাদের সঠিক পদক্ষেপের আশা কি এখন শুধুই নিছক মহাকাব্যিক কল্পনা?

শুভেন্দুবাবুর বিতর্কিত মন্তব্য: হিন্দু ভোট ব্যাঙ্ক ও জনগণনা, রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়!
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্যে ফুটে উঠেছে ভারতের সমাজে বিভাজনের একটি চিত্র, যেখানে ভাষা, ধর্ম এবং জাতি সবই নির্বাচনী কৌশলের অস্ত্র। হিন্দি-বাংলার দ্বন্দ্বের মাঝে জনগণনার দাবি নিয়ে আলোচনা ঘিতছে, কিন্তু প্রকৃত জনস্বার্থ কোথায়? ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি যেন আমাদের নিজেদের মানবিকতা বিসর্জন দিচ্ছে, সমাজকে ভাঙতে ভাঙতে শেষ পর্যন্ত একটি বিভক্ত সমাজের পরিণতি অপেক্ষা করছে।