Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

“কলকাতা পুরসভা: প্রাকৃতিক গ্যাসের স্বপ্নে পেট্রল-ডিজেলের দূষণ, রাজনীতির প্রহসনে পরিবেশের দারুণ খেলা!”
কলকাতা পুরসভা শহরের যানবাহনকে প্রাকৃতিক গ্যাসে চালানোর পরিকল্পনা নিয়ে উৎসাহ তো অবশ্যই, কিন্তু বায়ুদূষণ কমানোর নামে আসল জটিলতা মিটবে তো? পেট্রল ও ডিডেলের দাম বাড়ছে, আর নেতারা নতুন প্রকল্পের সুরে সুর মিলাচ্ছেন। বায়ো গ্যাসের সপক্ষে যা কিছু বলার, তা মনে হচ্ছে যেন নক্ষত্রমণ্ডলে নয়া আলোর আশায় নিমগ্ন। সমাজের নাগরিক সচেতনতা কি আর একবার সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারবে?

“পাহাড়ের সফরে মমতা: রাজনীতির খোলসে গোপন বিরোধ ও নির্বাচনের পূর্বাভাস!”
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে পাহাড় তৃণমূলকে আশানুরূপ সাফল্য না দিলেও, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম সফর তাতে ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা তৈরী করতে পারে। শৈলশহরের পুরসভা নির্বাচনের নিয়ে আলোচনা চলবে, যেখানে রাজনৈতিক নাটক আর উন্নয়নের সমাজতন্ত্রের মেলবন্ধন ঘটছে। তাহলে কি এবার জয়ের দীপাবলি দেখা যাবে, নাকি রাজনীতির আঁধারে আরও অন্ধকার নেমে আসবে? নাটকীয়তার আবরণে জনতার সত্যের প্রতিফলন প্রতীক্ষায়।

“যুবকের রহস্যময় মৃত্যু: সিঙুরের রাজনীতিতে আবারও প্রশ্নের ঝড়, সরকারের দায়িত্বের সঙ্কট তুলে ধরা!”
ঘটনার মাঝে রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পর্বে, যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুতে সিঙুরের সিডরবিভাগে প্রশাসনের অনীহা স্পষ্ট। গলায় কাটা দাগের চিহ্ন বলতে কি বোঝায়—আবর্জনার ভিতরে মানবিকতার ক্রমহাসন? পুলিশের দ্রুত পদক্ষেপ, কিন্তু সমাজের অসুখের তীব্রতা কি স্থানান্তরিত করবে এক অন্য রূপে? কবে থামবে এই অদেখা পঙক্তির খেলা?

বিরোধী নেতার তীব্র আক্রমণে ফিরহাদের বক্তব্যে সৃষ্ট শোরগোল, মহিলা কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন।
বুধবার সন্ধ্যার এক বক্তৃতায় ফিরহাদের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র আক্রমণ শুরু করেন, জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে। এই ঘটনার পেছনে যেন এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি লুকিয়ে আছে, যেখানে সমাজের বুভুক্ষা নিয়ে গৃহীত পদক্ষেপগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে তীর ধনুক হয়ে ওঠে, আর জনগণের মনোভাবের উত্থান ও অবনতি চলমান। এসব দেখে মনে হয়, আমাদের নেতৃত্ব যেন চিত্রকলা, যেখানে সরল রেখার বদলে কণ্টকাকীর্ণ অবস্থান তৈরি হচ্ছে।

কর্মী বাহিনী ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় ঘটে গেল বর্বরতা, খালাসকালে মৃত্যু হল একজনের – রাজনীতির খেলা কি এটাই?
বাংলাদেশের একটি ঘটনায় শ্রমিকদের কাছে প্রতিরোধের চেষ্টা করে মৃত্যু হল কমলবাবুর। গাড়ির পিছনে চালের বস্তা খালাসের সময় ঘটে এই নির্মম হামলা, যা আজকের সমাজে নেতৃত্বের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। ক্ষমতা আর আওয়াজের এই অদ্ভুত সমীকরণে, জনগণের ক্ষোভকে উপেক্ষা করে, কি এমন মানবতা? কি সত্যিই আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী, নাকি তা কেবল ভাঁজে ঢাকা একটি লুকিয়ে থাকা বিপর্যয়?

“ট্রাম্পের জয়: নন্দীগ্রামের বিধায়কের খুশির পেছনে রাষ্ট্রের শুদ্ধ governance ও সমাজের হালচাল প্রসঙ্গে একটি ব্যঙ্গাত্মক বিশ্লেষণ”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বাহবা দিলেন, যেন রাজনীতির এদিকে অদৃশ্য কোনো সৌরজগতের দ্যুতি। governance-এর সততা আর সমাজের নৈতিকতা কোথায়, প্রশ্ন উঠছে, যখন নেতারা উল্টো দিকে, জনগণের আশা দমনে ব্যস্ত। রাজনীতির এই অদ্ভুত নাটকে সাধারণ মানুষের মনের দোলাচলে কি আদৌ কোনও পরিবর্তন আসবে?

“মাংসের সংস্পর্শে অসুস্থ সমাজ: মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিতরণে রোগীর প্রতিবাদ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার টালমাটাল!”
বসুদেব ঘোষের অভিযোগে উন্মোচিত হলো স্বাস্থ্য কেন্দ্রের অযোগ্যতার কালো চিত্র; মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধের বিতরণ, যেন সরকারী সেবা প্রদানের মহানীতির হাস্যকর লেশ। প্রান্তিকের ব্যথা উপেক্ষা করে, আমরা কি কেবলমাত্র জনতার প্রতিরোধের সুর ফেলার জন্য অপেক্ষা করছি? ইতিহাস কি আবারও আমাদের বাড়ির পোষ্য গরুর কাছে নিয়ে যাবে?

নবকুমার মণ্ডলের গ্রেফতার: বিজেপির বুথ সভাপতির খুনের নাটক ও সমাজের নৈতিক পতন!
নবকুমার মণ্ডল, বিজয় ভূঁইয়াকে খুনের অন্যতম অভিযুক্ত, অবশেষে পালানোর পর গ্রেফতার হলেন। বিজেপির বুথ সভাপতির মৃত্যু যেভাবে রাজনৈতিক গরম গরম বিতর্কে জুড়ে যাচ্ছে, তার প্রভাব সমাজে গভীর দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে। আর কেমন যেন পলিটিক্সের মঞ্চে, যুক্তি-তর্কের খেলা চলছে, যেখানে মানবিকতার ন্যূনতম শ্রদ্ধা হারিয়ে গেছে। এই ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যায়, নেতৃত্বের দায়িত্ব কেবল শক্তি প্রদর্শন নয়, বরং জনগণের প্রতি প্রদীপশিখার মতো আলো ছড়িয়ে দেয়ার।

“বিজেপি নেতার চাঞ্চল্যকর কটাক্ষ: ‘ইউনুস কাকা চাপের মধ্যে’, মার্কিন নির্বাচনের পর রাজনৈতিক হাওয়ার পরিবর্তন”
আজকের মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর বিজেপি নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারির ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, যেখানে তিনি ইউনুসের অবস্থার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন, তা যেন রাজনীতির পৃষ্ঠপোষকতা ও সমাজের অন্তর্দৃষ্টি উন্মোচনের এক নতুন দৃষ্টি খুলে দেয়। নেতৃত্বের অক্ষমতার প্রদর্শন সমাজের চেতনায় এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব তৈরি করেছে, আর সোশ্যাল মিডিয়া সেই দ্বন্দ্বের তীব্র প্রতিধ্বনি। একদিকে ‘মালিকপক্ষ হেরে গেছে’—অন্যদিকে, জনতার হার্দিক স্বর কি হারিয়ে যাচ্ছে? রাজনৈতিক নাটকের এই চিত্রপট কি আমাদের ভবিষ্যৎকে গঠন করবে, নাকি শুধুই চন্ডালের অত্যাচার?

“রক্তের প্রতিশোধের দাবিতে উত্তাল বোলপুর: আইন ও গণরাগের সংঘর্ষে প্রতিবেশীদের গর্জন!”
এদেশের প্রকৃত পরিস্থিতি এতো প্রগাঢ় যে, রক্তের বদলে রক্তের দাবি সত্ত্বেও আইনের পথে না হাঁটার শিক্ষায় পুলিশকে কালঘাম ছুটতে হয়। দেহ উদ্ধারে স্থানীয়বাসীদের বাধা এবং উত্তেজনা, যেন সরকারের অব্যবস্থাপনার প্রতিফলন। ঘটনা বোলপুরের অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপারের সামনে, তবুও প্রশ্ন রয়ে যায়—শাসকের মাতব্বরির মাঝে কি আদৌ ক্রোধের বশবর্তী হতে পারবো আমরা?