Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

তন্ময়ের তদন্ত: রাজনৈতিক অসারতা আর দলের বৌদ্ধিক দিহিতের নাটক, আলিমুদ্দিনে সম্পূর্ণ নতুন পর্ব!
তন্ময় ভট্টাচার্যের তদন্ত প্রক্রিয়ায় যোগদান, যেন এক নাটকের রিহার্সেল। দলের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হয়ে তিনি ভাবেন, সত্যের খোঁজে বা ক্ষমতার খেলায় কে জয়ী হবে? কিন্তু এই নাটকের পেছনে যে গলদ থেকে যাচ্ছে, তা সমাজের চোখে ধুলোর মতোই। রাজনীতির মঞ্চে অভিনয়রত এই নেতাদের কর্মকাণ্ডে জনগণের আশা-হতাশা উভয়ই যেন অনন্তকাল ধরে অপেক্ষা করে, কাঙিক্ষত সুরম্যাভূমির।

“থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে সিসিটিভি! সরকারি নির্দেশে কীর্তন গানের নতুন পদ! ডাক্তারদের রোষের ভয়ে পরীক্ষা?”
মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কিঞ্জল নন্দ ও অন্যরা থ্রেট কালচারের বিষয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন, যখন ডাক্তাররা বলছেন, বহু জুনিয়র ডাক্তার পরীক্ষায় পাশ করার যোগ্য নয়। রাষ্ট্রের এই অব্যবস্থায় সিসিটিভি ব্যবস্থার আবির্ভাব, যেন সংস্কারের মুখোশে আড়াল। সমাজের মানসিকতা পাল্টানোর তাগিদ কী মাত্রা নেবে, বা রাজনীতির অভিনব নাটকে কারা হবে মূল চরিত্র, সেই ভাবনাই আজ আমাদের সামনে।

“কলকাতা পুলিশের গার্ডরেল প্রস্তাব: নিরাপত্তার নতুন দিশা, নাকি শুধুই রাজনৈতিক নাটক?”
কলকাতা পুলিশের মতে, স্থায়ী গার্ডরেল দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য আদর্শ সমাধান, অথচ ৪ নম্বর ব্রিজের ফুটপাতে প্রাথমিক পরীক্ষার পরেও সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর কাজ চলছে। রাজনীতি হলো এক উল্কাপিণ্ড, যেখানে জনগণের নিরাপত্তা আর নেতাদের সরকারি অঙ্গীকার মাঝে ক্ষীণ রেখা দীর্ঘায়িত হচ্ছে—এতে জনগণের সুরক্ষা না, বরং প্রতিবন্ধকতা বাড়ছে।

রাজনীতি কি বয়সের গণ্ডীর মধ্যে বন্দী? অভিষেকের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা ও বিতর্কের ঝড়!
আমাদের রাজনীতিতে প্রবীণত্বের ছত্রছায়ায় নতুন আলো ফেলা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য যেন অবাক করে। বয়সের বৃত্তে আটকে না থেকে মার্কিন নির্বাচনে পদক্ষেপ নেওয়ার সে আহ্বান, কিন্তু নেতাদের কার্যকলাপ ও সমাজোপদ্রবের সাম্ভাষণে বর্ষীয়ানদের ভুমিকা কতটা? সত্যি কি, রাজনীতির মঞ্চে সংখ্যার চেয়ে গুণের মূল্য বেশি?

“অভিষেকের কঠোর পদক্ষেপ: ১২৫ পুরসভায় রদবদল এবং ২০২৬-এর খোঁজে তৃণমূলের পরিকল্পনা”
লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ২৯টির জয় ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলেছে, কিন্তু স্বস্তির রেখাটি গভীর দুশ্চিন্তার মাঝে হারিয়ে যাচ্ছে। অভিষেকের কড়া পদক্ষেপের প্রভাবশালী ঘোষণাগুলো পুরসভা সংশোধনে পাঠালো এক প্রহেলিকায়। ১২৫টি পুরসভায় পরিবর্তন কি আসন্ন পরিবর্তনের সোপান? ভাবনা, সন্দেহ আর ক্ষমতার খেলায় যে নতুন ছবি বিশাল রঙে রাঙাচ্ছে সমাজ, তা কি আদৌ নিজেদের সাইকেলের চাকা সামলাবে?

অভিযোগের তথ্য জানিয়ে দেবে মেসেজ, আদালতে কৃত্রিম যুক্তির নাটক শেষে কি মিলবে ন্যায়?
অভিযোগকারীর প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব ও আদালতের চক্করে কেটেছে সময়, যেন কোনো নাটকের চরিত্র। প্রশাসনের এই অব্যবস্থাপনা সত্যিই ভাবায়, যেখানে তদন্তকারী ও অভিযোগকারী উভয়েই প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে নিশ্চিত নয়। সরকারী ব্যবস্থার এই উদাসীনতা রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির এক নগ্ন চিত্র, যা সুধীজনদের মনে গভীর প্রশ্ন শূন্য করে।

“বহিষ্কারের পথে সিপিএম; সোমনাথ ঝাঁর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ—রাজনীতির নাটকে অস্থিরতা ও বিভেদের লক্ষ্মণ!”
রাজনীতির অঙ্গনে ঢাল হয়ে এলেন সোমনাথ ঝাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের পারদ। সিপিএমের টালিগঞ্জ–২ এরিয়া কমিটি সবার সম্মতিতে বহিষ্কারের পথে হাঁটলেও, প্রশ্ন উঠছে—এ কি নতুন মঞ্চে পুরনো খেল? শোকজের চিঠি, সভা-সভা আর অভিযোগের ছাঁচে বন্দী, জনগণের আশা কি হারিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে? রাজনীতির এই দোলাচলে বাংলার মানুষের প্রতীক্ষা কি আদৌ কোন রূপকথা হবে?

“ছটপুজোয় মমতার সুর, বাংলা পক্ষের তীর্থযাত্রা: সরকারের প্রতি ক্ষোভের সুর কি গেয়ে উঠবে জনগণ?”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছটপুজোর উপলক্ষে নিজের লেখা একটি গান প্রকাশ করে সংস্কৃতির বাহাসে জড়িয়ে পড়লেও, বাংলা পক্ষ তৃণমূল সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছে। যেন এক হালকা ঝোরো হাওয়ার মাঝে, রাজনীতির মাঠে আপাত সমরস্স্যের পর্দায় প্রকৃত অসঙ্গতির জঙ্গল ফুটে উঠেছে; তা দেখেই মনে হতে পারে, এলোমেলো সুরের মধ্যে নতুন কোনো বাস্তবতা খুঁজছেন সকলে।

“কলকাতা হাইকোর্টে ৫ জনের বিচারযাত্রা: প্রকল্প সুবিধায় দুর্বৃত্তায়নের গল্পে সরকারের মানসিকতার চিত্র”
কলকাতা হাইকোর্টে পাঁচজন নাগরিক সরকার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে প্রকল্পের সুবিধা থেকে তাঁদের অনৈতিকভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে। আদালতে রাজ্য সরকারের রিপোর্টের পর এই মামলার শুনানি চলাকালীন, প্রশ্ন ওঠে—গভীর দুর্ভাগ্যের মাঝে সরকার শুধু নিজস্ব আভিজাত্যই দেখায়, নাকি সত্যিকার অর্থে জনতার কল্যাণে কিছু করার চেষ্টা করে? সমাজের যন্ত্রণাকে কেন্দ্র করে এই বিচারবিভাগীয় নাটক আমাদের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের অন্ধকার দিকগুলোকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।

“রাজনৈতিক অস্বস্তির বেলাভূমিতে অনুপমের ফেসবুক পোস্ট: বুথ প্রস্তুতি আর সাফল্যের সন্ধানে বিজেপির কাল্পনিক পথচলা”
রাজ্য বিজেপিতে অস্বস্তির রেশ দেখা যাচ্ছে, যেখানে অনুপম হাজরার ফেসবুক পোস্ট রাজনীতির অন্ধকার কোণে আলো ফেলে। বুথ প্রস্তুতির ভাষ্য যেন শোনাচ্ছে, কিন্তু সাফল্যের পথে হাঁটার মানে কি শুধুই কথা, না কী কাজের কার্যকারিতা? দিলীপ ঘোষের বার্তা তো গ্রহণযোগ্য, কিন্তু বাস্তবতায় কবে মিলবে সেই সাফল্য, প্রকৃতপক্ষে তা কি কখনোই হবে?