Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বাংলাদেশে ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে যুবকের উপর হামলা: সমাজে নিরাপত্তার সংকট ও মানবতার অভাব!
বাংলাদেশে ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে এক যুবকের উপর নির্মম হামলা ঘটেছে, যেখানে তাঁর মোবাইল ও মানিব্যাগ কেড়ে নেওয়ার পাশাপাশি ছুরি ও পাথর দিয়ে আঘাত করা হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় সমাজের নিস্পৃহতা অবাক করে, যেন নীরবতা একটি খেলা। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে সমাজের এই অব্যবস্থার অন্ধকার প্রকাশ করোনা, তবে প্রত্যেকে তাঁদের নিজস্ব স্বার্থে জাগার অপেক্ষায়।

রাজ্য সরকারের আলু মজুত সময়সীমা বাড়ানো: ব্যবসায়ীদের সুবিধা, বাজারে অগ্নিমূল্য, দোষ কার?
রাজ্য সরকার আলু মজুতের সময়সীমা ৩০ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর বাড়িয়ে ব্যবসায়ীদের সুবিধা দিলেও, খুচরো বাজারে অগ্নিমূল্যের কারণে প্রশ্ন উঠেছে—আলুর ‘দোষ’ কার? প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের নেপথ্যে নেতাদের কর্তৃত্বে যে অনিশ্চয়তা বিরাজমান, তা অনায়াসে জনগণের ওপর চাপ প্রস্থাপন করছে, যেন জনগণেই দায়ী। এই নাটকের মধ্যে আদর্শ-রাজনীতি হারিয়ে গেছে, আর জনগণের কষ্টে সরকার নিজেকেও অতিক্রম করছে।

আইআইটি খড়গপুরে স্বজনপোষণের অভিযোগ: শিক্ষকদের উদ্বেগ, সুনামের সংকট ও সরকারের প্রতি প্রশ্ন উত্থাপন।
আইআইটি খড়গপুরের শিক্ষকরা সম্প্রতি স্বজনপোষণের বিরুদ্ধে সরব হয়ে উঠেছেন, যা শুধু প্রতিষ্ঠানের সুনামকেই নয়, বরং আমাদের সমাজের নৈতিক গুণাবলীরও প্রশ্ন তুলে ধরছে। পাঁচ বছরের এই অভূতপূর্ব অনিয়মের মাঝে কল্পনার রাজনীতি যেন অবিরত চলছে, যেখানে যোগ্যতা আর সততার পরিবর্তে একমাত্র আত্মীয়তার দোহাই। সত্যিই, এই উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমাদের সচেতনতার অবনতির প্রতীক কি আমাদের সভ্যতার চলমান নাটকীয়তাকে আরও কেলেঙ্কারি করে তুলবে?

বাংলাদেশে ইসকনের সদস্যদের ভারতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, রাজনৈতিক ও সামাজিক চর্চার নতুন অধ্যায়!
ভারত যাত্রার পথ আটকানো হয়েছে ইসকনের সদস্যদের, সন্দেহজনক গতিবিধির অজুহাতে। বাংলাদেশি পুলিশের কঠোরতায় আবার মনে হয় যেন নন্দনকাননের সরস ফুলগুলোও প্রকাশ্যে ফুটতে ভয় পাচ্ছে। এই ঘটনাটি কি শুধুমাত্র প্রশাসনিক সতর্কতা, নায়কদের দুর্বলতা, না কি স্বাধীনতার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি? societal সমালোচনা জানান দেয়, যে রাজনৈতিক নাটক এখনও চলছে, কিন্তু দর্শকরা কিভাবে এদের অভিনয়কে দেখতে পাচ্ছে?

“চিরবিদায় পঙ্কজ দত্ত: রাজনীতিতে স্থানীয় নেতৃত্বের অকাল প্রস্থানে কী প্রভাব ফেলবে সমাজে?”
প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে চিরবিদায় নিলেন পঙ্কজ দত্ত, যিনি সমাজের মধ্য দিয়ে চলতে চলতে অসুস্থতার দংশন সহ্য করলেন দীর্ঘদিন। তাঁর মৃত্যু যেন আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্বের অক্ষমতায় এক নতুন প্রতিফলন। চূড়ান্ত রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝে আমরা কি বুঝতে পারছি, স্বপ্নের সিঁড়ি গড়ার জন্য কি মূল্য দিতে হবে সমাজকে? বিচ্যয়িত নীতির ব্যর্থতা যত বেড়ে চলেছে, নাগরিক সমাজের প্রবাহে সে রক্ত প্রবাহের মত গভীরতর হচ্ছে।

ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন: মমতার নেতৃত্বে শিল্পপতিদের প্রশংসা, বাংলার শিল্পবান্ধব পরিবেশের উজ্জ্বল ছবি!
আগামী ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলন উপলক্ষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রস্তুতি বৈঠক করেছেন, যেখানে শিল্পপতিরা বাংলার শিল্পবান্ধব পরিবেশের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তবে, সরকারের এই হর্ষধ্বনি কি বাস্তবতার মুখে হাসির আলেখ্য, নাকি স্রেফ রাজনৈতিক নাটক? জনগণের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার প্রশ্নে যে গভীর অন্ধকার, তা কি ভোগ্যপণ্য-বাণিজ্যের আলো ঢেকে দিতে পারবে?

“উরস উৎসবে যানজটের কারণে সেতু বন্ধের সিদ্ধান্ত, জনজীবনে চরম অসুবিধা সৃষ্টি!”
মুড়ি-মুড়ি করে চলা উরস উৎসবের সময়, যখন সেতুর নিচে গাড়িগুলি যেন গভীর পানিতে ঢেউ খাচ্ছে, তখন প্রশাসনের কৌশলী সিদ্ধান্তগুলি যেন রাজনৈতিক নাটকের এক মঞ্চ। যানজটে আটকে থাকা মানুষজন যেমন সংগ্রাম করছে জীবনধারণের, সরকারও যেন প্রতিদিনের পরিকল্পনায় গা এলিয়ে দিয়েছে। সন্তানদের ভবিষ্যৎ তো এভাবেই দেখা যায়—বিদ্যাসাগর সেতুর অন্ধকারে, কথা বলার পরিবর্তে গমনের রাস্তা নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। সমাজের সড়কে উঠছে প্রশ্ন—এ কেমন শাসন, যেখানে উৎসব আর বিপর্যয়ের মাঝে মানুষই যেন আটকে!

“সীমান্তবর্তী এলাকায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সামাজিক কর্মকাণ্ডে নেতাদের কার্যক্রমে জনগণের মনে নতুন বিতর্কের সৃষ্টি”
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, বিদ্যাভারতী ও সহকার ভারতীর মতো সংগঠনগুলি সামাজিক কর্মকাণ্ডে বিচরণ করছে, যেন রাষ্ট্রীয় নীতি একেকটি নাটকের প্যারোডি। নেতাদের বিপরীতে মানুষের ভরসার আশ্রয়খণ্ড, কোথায় চলেছি আমরা? সমাজের মুখে রাজনৈতিক সংস্কৃতির থাপ্পড়, যে সংস্কৃতি আজ যেন কারিগরি খোয়াবের মতো।

“মানবতার কথা বললেন চিকিৎসক: শত্রুর চিকিৎসা করাকেই ধর্ম বলে মনে করছেন তাঁরা”
সম্প্রতিকালে, চিকিৎসকের অমোঘ ধর্ম নিয়ে আলোচনা চলছে, যেখানে শত্রুরও চিকিৎসা করতে হবে—এটাই মানবতার পরিচয়। তবে প্রশ্ন হলো, রাজনীতির সবখানে কি এই মানবতা বাতাসে ভাসছে? শাসকদের অতি মানুষের মুখোশ খুলে গেলে, সমস্যা ও লক্ষ্যবিহীন নীতিতে আমাদের সমাজের 'শত্রুর' চিকিৎসা কবে হবে? সভ্যতার এই দ্বন্দ্বে, মানবিকতার দিকে আমাদের চোখ কি সবসময় খোলা থাকে?

বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের কারাবন্দী হওয়া: গভীর সংকটের প্রতীক!
বাংলাদেশের ইসকন সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেওয়ার অপরাধে শাস্তি প্রাপ্তি, সরকারের অগ্রগতির মুখোমুখি প্রশ্ন তুলে দেয়। যেখানে নেতৃত্বের মহানুভবতা আশা করা হয়, সেখানে ঔদ্ধত্যের শৃঙ্খলে বন্দী এক সমাজের দুঃখজনক রেখাচিত্র। এই পরিস্থিতি দেখিয়ে দেয়, শান্তির ভাষণ এখন কেমন করে গলত্রে পরিণত হয়েছে!