Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

সিঙ্গুরের নতুন শৌচালয়: প্রশাসন দাবি করছে, অপরাধ কমবে আর সামাজিক সচেতনতা বাড়বে!
সিঙ্গুরের বেড়াবেড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শৌচালয়ের সূচনা দেখে মনে হচ্ছে, শৌচকর্মের সমস্যা শুরুর দিকেই ছিল, তবে এখন নতুন শৌচালয়ের মাধ্যমে প্রশাসনের নজরদারী যেন আমাদের সমাজের শৌচতার প্রতি এক নতুন মানসিকতার জন্ম দেবে। কিন্তু, প্রশাসনের এই উদ্যোগ কি সত্যিই জনগণের মধ্যে শুচিতা গড়বে, না কি শুধু রাজনৈতিক প্রদর্শনী হয়ে দাঁড়াবে?

পুলিশের নীচুতলা কর্মীদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে প্রতিবাদ: রাজনীতি ও প্রশাসনে নতুন সঙ্কটের ইঙ্গিত?
গত সেপ্টেম্বর মাসে ভবানী ভবনের সামনে পুলিশকর্মীদের পরিবারের দাবির উচ্চারণ লৈয়া রাজনৈতিক গতি আরো ত্বরান্বিত হয়েছে। যখন রদবদলের শব্দে রাজনীতি গুলিয়ে যায়, তখন আসলে সত্যিই কী বদল হয়? জনগণের আশা এবং নেতা-মানুষের বিবর্ণ মুখ, দুটোই যেন আমাদের প্রত্যাশায় একটি নতুন সুরের খোঁজে।

রাজ্যে হিংসা বৃদ্ধির মধ্যে পুলিশের নীরবতা, বিরোধী নেতার কঠোর সমালোচনা!
বিজেপির নেতা মঙ্গলবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় হিংসার অভিযোগ উত্থাপন করে বলেছেন, আক্রান্ত হচ্ছে নিরপরাধ মানুষ, আর পুলিশ মোকাবেলায় বিমূঢ়। রাজনীতির এই নাটকীয়তায় মনে হচ্ছে, গণতন্ত্রের মূলনীতি কোথাও হারিয়ে গেছে, আর ক্ষমতার খেলা চলছে নাটকের পর নাটক, যেখানে মানুষের জীবন কেবল মুখরোচক চিন্তার অংশ।

“পথ দুর্ঘটনায় শুদ্ধসত্ত্বের গ্রেপ্তার; রাজনৈতিক প্রভাব ও জনমত তুলে ধরল টানাপড়েন!”
শুদ্ধসত্ত্বের গাড়ির একটি দুর্ঘটনা আবারো আমাদের সামনে এনে দিলো সমাজের আদর্শ ও রাজনৈতিক নৈতিকতার প্রশ্ন। এক মহিলা গাড়ির সামনে এসে পড়তেই, হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাণ গেল। নেতাদের ছত্রছায়ায় যেমন পুলিশের কার্যকলাপ, তেমনি গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করেই শেষ হলো কি? এভাবেই কি আমরা সুশাসন খুঁজে পাবো?

শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় কুন্তল ঘোষের গ্রেফতারি: নতুন রাজনৈতিক সংকটের সূচনা!
দুর্নীতির অন্ধকারে ঢাকা এই রাজনীতির নক্সা যেন এক আবেগময় কবিতা; যখন কুন্তল ঘোষের ফ্ল্যাটে ইডি খুঁজে পায় দুর্নীতির নথি, তখন সমাজের চেতনায় উঠে আসে প্রশ্ন—কোথায় আমাদের নৈতিকতা? নেতাদের স্বপ্নগুলো কি আজও স্বচ্ছ, না শুধুই ছায়ার মায়াজাল? জনগণের মনে ক্রমেই বেড়ে চলেছে অসন্তোষ; সত্যের আলোতে এই ট্রাজেডি কি এক নতুন আন্দোলনের জন্ম দেবে?

টালা থানার প্রাক্তন ওসি ও কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে চার্জশিট তৈরির আগে পুলিশের ডাকে সিবিআই অভিযুক্তের মুখোমুখি!
আপনারা জানেন, টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে চার্জশিট তৈরির জurgে এক পুলিশ অফিসারকে আবার ডাকা হল। সিবিআইয়ের কাছ থেকে পূর্বেও জেরার সম্মুখীন হওয়ার পরে, প্রশ্ন উঠেছে, ক্ষমতার এই মায়াবী জালে সত্যের অনুসন্ধান কতো দূর এগোবে? আমাদের রাজনৈতিক বাতাবরণ যেন প্রতিদিনই নতুন নাটক রচনা করে, কিন্তু জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার সিনেমা কি কখনো মুক্তি পাবে?

বাংলার আবাস প্রকল্পে কেন্দ্রের দুর্নীতি অভিযোগ, রাজ্যের উদ্যোগে স্বচ্ছতার নতুন নির্দেশনা!
বাংলার রাজনীতিতে যেন বছরের পর বছর ধরে দুর্নীতির কাঁটার মতো একটি ঊর্ধ্বগতি। কেন্দ্র সরকার আবাসের টাকার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে সবার সামনে করে ফেলেছে সমসাময়িক ঢঙে খেলা। অথচ, রাজ্য সরকার ১০০ দিনের কাজের টাকা সরবরাহে সঙ্ঘাতের মাজেজা মাঠে নিয়ে এসেছে। পঞ্চায়েত দফতরের ১১ দফা নির্দেশনার শ্লাঘা আরও একবার ঠাট্টা করছে, যাতে স্বচ্ছতার নামে সমাজের সংকট বাড়ছে। সত্যি কথা বলতে, গরিবের হাতে সোনার চামচ ধরানো এখন শুধুই প্রতীক্ষার বন্দুক।

“বাঁকুড়ার সদ্যোজাতের ছবি নিয়ে বিতর্ক: প্রশাসনের দাবি, ‘বাচ্চাটাই মিথ্যে’, তরঙ্গিত জনমনে অসন্তোষ!”
সোনামুখীর হাসপাতালের সদ্যোজাতের ছবি মুখ্য হয়ে উঠেছে মিথ্যের তথ্যে, যেখানে উপ-স্বাস্থ্য অধিকর্তা মীনাক্ষী মাইতি এক প্রকাণ্ড নাটকের অবতারনা করেছেন। এই কাণ্ড যেন রাজনৈতিক নাট্যে একটি অভিনব মোড়, যেখানে সত্য ও মিথ্যা মিলেমিশে এক অদ্ভুত পরিবেশ তৈরি করছে। সমাজের মাঝে যেন শ্বাসরুদ্ধকর উত্থান-পাতন, আর প্রশাসনের দায়িত্ববোধ যেন এক খুদে কুকুরের হাতে। শিশুদের ভবিষ্যৎ কি শুধু ভ্রান্তির অন্ধকারে হারিয়ে যাবে?

আসানসোলের ট্রেন দুর্ঘটনায় আতঙ্ক: রেলওয়ে ব্যবস্থাপনায় গাফিলতি নিয়ে অসন্তোষ বৃদ্ধি
যুগান্তকারী এই ঘটনার পর আসানসোলে ট্রেনযাত্রীদের মনে এক ভীতির ছায়া। নিরাপত্তার প্রশ্নে আবারও দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছি আমরা—সমাজ আর সরকারের সংশ্লিষ্টতা প্রশ্নবিদ্ধ। ইঞ্জিনিয়াররা দ্রুত এলো, কিন্তু প্রশ্ন রইল, রাজনীতি কি কখনো সঠিক সময়ে আসে? আতঙ্কের মাঝে মানুষের আহত হয়ে যাওয়ার গল্প বলছে, governance এর দায়িত্ববোধের অধঃপতন। আবার সেই পুরোনো নাটকের পুনরাবৃত্তি—যেখানে সরকার থাকে উপস্থিত, কিন্তু জনগণের নিরাপত্তা কী ম্লান, সে যাত্রা হিসেবে।

উত্তরবঙ্গে নতুন ফায়ার স্টেশন অনুমোদনে রাজনৈতিক কৌশল: জন নিরাপত্তা না শাসকদলীয় লাভ?
উত্তরবঙ্গের গৌরবময় ভূমিতে নতুন ফায়ার স্টেশন তৈরি হতে চলেছে, কিন্তু রাজনৈতিক মহলের মধ্যে কি সত্যিই আগুন নিবারনের এতই তাড়া? সুজিত বসুর ঘোষণায় যেমন সুখী মানুষের মুখ দেখা যায়, তেমনি প্রশ্ন জাগে—কোথায় গেল প্রকৃত সুরক্ষার খোঁজ? নেতাদের কল্যাণে না হয়, অন্তত জনগণের বাড়িতে নিরাপত্তা বজায় থাকুক!