Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বিহারের ছবি নিয়ে বিভ্রান্তি: রাজনৈতিক আলোচনা ও সমাজে সরকারের ভূমিকা নিয়ে নতুন মাত্রা!
বিহারের একটি ছবি নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে, যেখানে প্রশ্ন উঠেছে এর স্বকীয়তা ও সূত্র। সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন মতামত ঝড় তুলে, রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং নেতাদের কার্যকলাপকে ব্যঙ্গ করে তুলছে। জনগণের বিভ্রান্তি ও ক্ষোভ অজানা উদ্দেশ্যসমূহের দিকে ইঙ্গিত করছে, যেন আমাদের প্রাচীন শিল্পীর লেখার মাঝে লুকিয়ে থাকা তীক্ষ্ণ প্রহেলিকার মতো।

“স্বামীর বয়স নিয়ে পিএইচএস ফার্টিলিটি ক্লিনিকে বিতর্ক: কি বলছে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ?”
উন্নত সমাজের পথ চলায়, নীতি আর নিয়মের অবিচল কঠোরতা কিভাবে মানবিক আবেগকে রুদ্ধ করে, তার একটি দৃষ্টান্ত দেখা গেল পিএইচএস ফার্টিলিটি ক্লিনিকে। ৫৫ বয়সী স্বামীর অযোগ্যতা সত্ত্বেও, বঙ্গসন্তানের স্বপ্নে বাঁধা পড়েছে যুক্তির সীমানা। এমনকি চর্চিত গণতন্ত্রও ক্রমশ বিস্মৃত; কৃপণত্বের আড়ালে বিকৃত মানবিকতা ফুটে উঠছে।

রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?
রাজনৈতিক গতিশীলতায় নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে আরজি কর হাসপাতালের কালো শিক্ষা—মোট টাকার জীবনবিমার লোভে রোগীর মরদেহ আটকে রাখা! এমন অন্ধকার আকাঙ্ক্ষার মাঝে মানবিকতা কতোটা বিভ্রান্ত, তা চিন্তা করে দেখুন। সরকারের দুর্বল প্রয়াস এবং সমাজের নিষ্ক্রিয়তা, দু'টোই কি আমাদের মানবাধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে?

“রাজনীতির পটভূমিতে আদিত্য গোলের ভূমিকা: বিদ্যুৎ বণ্টনে গণতন্ত্রের নতুন দিগন্ত”
সম্প্রতি আদিত্য গোল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রাক্তনীর লেখনীতে রাজনীতির গতি-প্রকৃতি আবারও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে; বিদ্যুৎ বণ্টনের ইক্যুইটি নিয়ে আলোচনা যখন চরমে, তখন নেতাদের কার্যকলাপে জনমন ক্ষুব্ধ। ঐতিহ্যবাহী বাংলার এই নাট্যমঞ্চে, মঞ্চসজ্জা ও হালকা আলোচনায় সমাজের সংকট যেন গাঢ় হয়ে উঠছে।

বিশ্বভারতীতে শ্রীবিদ্যুত চক্রবর্তী যুগে ফের বিক্ষোভ, বিজেপি-আরএসএসের আলোচনায় রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে!
বিশ্বভারতীতে বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর অধীনে গর্জনসংক্রান্ত আন্দোলন যেন এক অদ্ভুত চিত্রায়ণ, যেখানে বিজেপি ও আরএসএসের নেতাদের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে হয়ে উঠেছিল কালো ছায়ার মতো। জাদুকরি নেতৃত্বের অবসানে সেখানকার আন্দোলনের তীব্রতা কমলেও, রাজনীতির মঞ্চে সামাজিক মননশীলতার অভাব নিয়ে প্রশ্ন তো উঠছেই। কেমন যেন শূন্যতা, যেন কথা বলার জন্য জীবনের কাদায় ধাক্কা খাচ্ছে প্রতিবাদ।

“মহিলা মেট্রোতে ভাষা বিতর্ক: ‘বাংলা বলতে পারেন, হিন্দি নয়’ মন্তব্যের পর উঠেছে রাজনৈতিক আলোচনার ঝড়!”
মেট্রোয় এক মহিলার খোঁচা 'বাংলা বলুন, হিন্দি নয়' বলায় যেন মিথ্যে রাজনৈতিক মায়ার পর্দা উড়ে গেল। তাতেই স্পষ্ট, আমাদের যে যোগাযোগের কৌশল তৈরি, তা অমিতাংশে একটা সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা, যার গভীরতা ও সংকট নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। নেতা-নেত্রীরা নিজেদের শর্মিল্যে সুখী হলেও, জনতার ভাষা খুঁজতে তাঁদের পিছনে পড়ে থাকা অবস্থা এখনো প্রমাণ করে, গণতন্ত্র শুধু কাঠামো নয়; বরং ওটা একটি কথার জীবন।

“গেরুয়া শিবিরের ছাত্র সংগঠনের লাইভ সম্প্রচারে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা: নতুন রাজনৈতিক উত্তেজনা ও জনমত পরিবর্তন?”
সম্প্রতি গেরুয়া শিবিরের ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বে প্রবেশের সোপান তৈরি করেছে। রাষ্ট্রের করুণ দূরবীক্ষণ যখন বিদ্যমান, তখন এই দৃশ্যপটে উদ্ভাসিত হচ্ছে গোষ্ঠীস্বার্থের অন্ধকার কিছুই, জনগণের হৃদয়ে বয়ে চলা চেতনাকে সমৃদ্ধ কিংবা গ্রাস করার করুণতা।

ছোটদের মাথার সুরক্ষায় হেলমেট জরুরি, কলকাতা পুলিশের প্রচারণা সত্ত্বেও অবহেলার চিত্র স্পষ্ট!
কলকাতা পুলিশের সচেতনতা অভিযান সত্ত্বেও, ছোটদের মাথায় হেলমেটের অভাব যেন সরকারের প্রতি স্ত্ৰীবদ্ধ নিন্দা। সমাজের সুরক্ষা বিষয়ক নীতি কি শুধু গল্পের পৃষ্ঠায়? কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা নগরে হারানো সারল্যের প্রতীক, যেখানে নিরাপত্তা আর সচেতনতা একে অপরের থেকে নির্বাসিত। এক সত্যে, এ যেন শাসক এবং জনগণের সম্পর্কের অলীক রূপে নতুন শৈলী।

শুভেন্দুবাবুর আক্রমণ: স্বচ্ছতার অভিযোগে সরকারি অফিসারদের বিরুদ্ধে ইলেক্টোরাল বন্ড তদন্তের দাবি!
শুভেন্দুবাবুর বলা কথায় যেন রাজনীতির নাটকের পাতা উল্টে যায়। 'ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ের' অপচেষ্টায় অভিযুক্ত নেতার স্ববিরোধিতার কাহিনী আজকালকার গণতন্ত্রের এক বিরল প্রতিচ্ছবি। স্বচ্ছতার দাবিতে উঠে এসেছে স্রোতের বিপরীতে থাকা IPS অফিসারদের রাতারাতি কীর্তির এক ধরনের অন্ধকার। এই নগ্ন সত্য প্রকাশ্যে এলে হয়তো সমাজের মননই বদলে যাবে, নাকি শুধুই জলের ওপরের ছায়া থাকবে?

সুন্দরবনে ট্র্যাপ ক্যামেরার সংখ্যা বাড়িয়ে সরকার বন সংরক্ষণে নতুন দিশা দেখাচ্ছে, জনমনে জনরোষ?
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যাতে বাঁচে, তার জন্য বন আধিকারক নিশা গোস্বামী ট্র্যাপ ক্যামেরার সংখ্যা বাড়িয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন, কি হবে এই ক্যামেরার ফাঁদে? রাজনৈতিক নেতাদের কাছে বন রক্ষা কি শুধু এক খেলা, নাকি জনগণের জীবনে বাস্তবিক প্রভাব ফেলার চেষ্টা? প্রতি বছর নতুন প্রযুক্তি, পুরনো প্রশ্ন!