Bengal
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির সর্বশেষ আপডেট, নির্বাচনের খবর, রাজনৈতিক দলগুলোর কৌশল এবং বিশ্বজুড়ে চলমান ট্রেন্ডিং খবর একসাথে পান।

বন্দি অবস্থায় ভার্চুয়াল আদালতে হাজির, নয়া ধারায় বিচার ব্যবস্থার ভাঙচুর!
দেশের বিচার ব্যবস্থায় নতুন যুগের সূচনা, বন্দি অবস্থায় ভার্চুয়াল শুনানির ব্যবস্থায় খটকা সৃষ্টি হলো। একদিকে প্রযুক্তির উজ্জীবন, অন্যদিকে স্বচ্ছতার অভাব; দেখা যাচ্ছে বদ্ধ ঘরে একজন নেতা, অথচ মিডিয়ার ক্যামেরা সবই ধরছে! কি নিদর্শন, আধুনিকতার দ্যুতিতে পুরনো ব্যবস্থার গন্ধ! জনতার মনে প্রশ্ন, আইন কী সত্যি জোরালো, নাকি ক্ষমতার খেলায় মেতে ওঠা পুতুলের নাটক?

কলকাতা মেট্রোর নগদ লেনদেন নিষিদ্ধ: ডিজিটাল বিপ্লবের পেছনে রাজনৈতিক নাটক?
কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ ১৯ নভেম্বর শুধু ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে টিকিট বিক্রির নির্দেশিকা জারি করে, নগদের নিষেধাজ্ঞা সামাজিক সংগঠনগুলি ও যাত্রীর মধ্যে আলোচনার ঝড় তুলেছে। তবে কি আধুনিকতার মোড়কে আমাদের নগর জীবনের সহজাত অধিকারকে অস্বীকার করা হচ্ছে? নেতাদের ব্যর্থতা এবং সমাজের দৈনন্দিন চাহিদার সাথে এই অজুহাতের কি সঙ্গতি, ভাবুন একবার।

বিধায়কের হুমকি: বিদ্যুৎ দফতরের কড়া আইন এড়িয়ে চলছে কারা? স্থানীয়দের মধ্যে বিভ্রান্তি কেন?
প্রভাবশালী বিধায়কের মা-ছেলের কথাবার্তায় সামঞ্জস্য না থাকায় স্থানীয়দের বিভ্রান্তি বেড়েছে, যেন জনগণের দুর্ভোগ ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা একটি নাটকের পাণ্ডুলিপি। বিদ্যুৎ দফতরের এ অবহেলা প্রশ্ন তোলে—কীভাবে কিছু মানুষ আইনবহির্ভূত সুবিধা গ্রহণ করে, যখন সাধারণের জন্য আইন থাকে কঠোর। সমাজের এই দ্বিচারিতা কি প্রদর্শন করছে আমাদের শাসনব্যবস্থার প্রকৃত চেহারা?

“সারাদেশে সাইরেনের শব্দ: রাজনৈতিক টালমাটাল ও জনগণের ক্ষোভের নতুন অধ্যায় শুরু!”
শনিবার বিকেলে সাইরেনের ঝঙ্কার যেন ভুলে যাবার মতো ছিল, কিন্তু কি বাস্তবে ঘটে গেল! সরকারী কার্যকলাপে ক্ষুব্ধ জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চস্থ হয়, যেখানে নেতাদের সময়োপযোগিতা আর জনগণের আশা যেন মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। এই দৃশ্যপটেই কতটা জটিল সমাজ এবং রাজনীতির পথচলা, আমরা কি মাঝে মাঝে শুধুই নীরব দর্শক?

“সিপিএমের কার্যত শূন্যতা: কুণাল ঘোষের গানে নতুন রাজনৈতিক বার্তা”
সিপিএম কার্যত শূন্যে পৌঁছেছে, আর এই খালি গদির প্রতি কুণাল ঘোষের গান যেন রাজনৈতিক প্রহসনের এক উদাহরণ। তৃণমূলের নেতাদের মধ্যে গানের এমন প্রেক্ষাপট, যে স্মরণ করিয়ে দেয়, শাসনে নেতৃত্ব কি আদৌ কোনও শিল্প, নাকি কেবল তাসের ঘর? বর্তমানের চিত্রে সমাজের ক্ষোভ ও হতাশার সুর উঠতে শুরু করেছে, যেখানে খোদ নেতাই নিজের অস্তিত্বের প্রশ্ন তুলছে।

“পার্পল লাইনের নির্মাণে সরকারী প্রতিশ্রুতি: কবে আসবে জনদুর্ভোগের অবসান?”
রাজনীতির মাঝে যখন বিচ্ছিন্ন স্বপ্নের পালে ভর দিয়ে মানুষ প্রকৃতির সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাড়ি দিচ্ছে ১৪ কিলোমিটার, তখন সরকারি ঘোষণায় ২০২৮ বা ২০২৯ সালের আগমন বার্তা যেন বিচিত্র এক নাটকীয়তা। এই মেট্রোর নির্মাণকাজের আড়ালে লুকানো প্রশ্নগুলো আমাদের মনে দোলা দেয়: কি আরেকটি নির্বাচনী কৌশল, অথবা মানবতার জয়গান? যতই লোহার রেলপথ নির্মাণ হোক, কি নির্মল হবে মানুষের হৃদয়ের পথ?

পাঁচুয়াখালির স্কুলে ট্যাবের টাকা পেয়ে কেন ২৩% পড়ুয়া পরীক্ষা বর্জন? শিক্ষকরা উত্থাপন করলেন গুরুতর প্রশ্ন!
দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিদ্যালয়ে ট্যাবের টাকা ঢোকার পর থেকেই পড়ুয়াদের পরীক্ষায় অনুপস্থিতির হার বেড়েছে, যা শিক্ষকদের বক্তব্যে স্পষ্ট। এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠছে, সরকারী উদ্যোগের সার্থকতা কতোটা? শিক্ষা ব্যবস্থা কি সত্যিই উন্নতির পথে, নাকি শুধু ভরসার কৃত্রিম প্রতীক? এখানেই সমাজের সত্যিকার চেহারা অত্যন্ত পরিষ্কার – নেতৃত্বের দায়িত্বে অবহেলার খড়গ পড়ছে শিশুদের ভবিষ্যতের উপর।

“রেল কর্মীদের পোশাকে ক্যামেরা: নিরাপত্তা নাকি ব্যক্তিগত স্বাধীনতার হুমকি?”
রেলের কর্মীদের পোশাকে ক্যামেরা যুক্ত করার এই পদক্ষেপ, যেন নিরাপত্তার নামে গোপন নজরদারি। এ যেন সমাজের প্রতি রাজনৈতিক নেতাদের অসংবেদনশীল দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে মানুষের স্বাধীনতাকে সংকুচিত করা হচ্ছে। সরকার আর জনগণের মাঝে দূরত্ব বাড়ছে, আর নিরাপত্তার ঢালBehind এই অন্ধকার ভাবনায় জনগণের মনে ছড়িয়ে পড়ছে এক ধরণের অস্থিরতা। সত্যিই, সভ্যতা এগিয়ে যাচ্ছে না, বরং গোপনে একটি তালে নৃত্য করতে শিখছে।

বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে নেতাদের বিভাজন: বাংলার রাজনৈতিক চিত্রে নতুন সংকট ও প্রশ্নবোধক পরিস্থিতি
কলকাতার রাজনৈতিক মঞ্চে গতিপ্রকৃতি অদ্ভুত, যেখানে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে, অথচ দলের অভ্যন্তরে বিভাজন যেন পর্বতমালার মতো উঁচু। বিধায়কদের কোণঠাসা করে এমপিদের অপ্রয়োজনীয় গৌরব দেওয়া, এই প্রকৃতির খেলা কি নৈতিকতার প্রেমে অবহেলা? জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার স্রোতে রাজনৈতিক নেতৃত্বের হস্তক্ষেপ কতটা যুক্তিসঙ্গত, ভাবার বিষয়।

নেতৃত্বের পরীক্ষা: ধূপগুড়ির ভাষণে নতুন রাজনৈতিক উত্তেজনার স্রোত, ভোটের আগে সমাজের অন্তর্নিহিত আন্দোলন উন্মোচিত!
বর্তমান রাজনৈতিক নাট্যে, ধূপগুড়ির জটিলতার প্রেক্ষাপটে কিছু নেতৃবৃন্দের আত্মবিশ্বাস যেন একেবারে অদ্ভুত; নৈহাটি থেকে মাদারিহাটে ভোটের ঘোষণায় জনগণের আশা ও অধিকার নিয়ে খেলা চলছে। সংস্কৃতি ও সমাজের মৌলিক অধিকারগুলি ক্রমেই গৌণ হয়ে যাচ্ছে, আর মিডিয়া যেন নিরব দর্শক। জনগণের চিন্তাভাবনায় যে পরিবর্তন হচ্ছেও, তার প্রতিবেদন হচ্ছে যেন কেবল একটি হাস্যকর নাটক।