“বরুণের ব্যস্ততার মন্ত্রণা: পিতার চলচ্চিত্রে নতুন রোমাঞ্চ, মুম্বাই এবং গোয়ার সৌরভে”

NewZclub

“বরুণের ব্যস্ততার মন্ত্রণা: পিতার চলচ্চিত্রে নতুন রোমাঞ্চ, মুম্বাই এবং গোয়ার সৌরভে”

বরুণ ধাওয়ান এবার নির্মাতা পিতা ডেভিড ধাওয়ানের “হাই জওয়ানি তোহ ইশ্ক হোনা হাই” ছবির দ্বিতীয় শিডিউল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়তে যাচ্ছেন। পিতা-পুত্রের এই তালে রোমান্টিক কমেডির চিত্রগ্রহণ ৬ নভেম্বর গোয়ায় শুরু হবে, যা সাম্প্রতিক চলচ্চিত্রের ট্রেন্ডে ফিরিয়ে নেবে অভিনেতার ব্যস্ত সময়সূচীকে। বরুণের সাথে ছবিতে অভিনয় করবেন মৃনাল ঠাকুর, এবং এটি বরুণের সাথে তার father’s collaboration-এর চতুর্থটি। সিনেমার ভেতর-বাহির, শিল্পেরই পরিবর্তনের প্রতিফলন ঘটিয়ে দর্শকের কাছে প্রাসঙ্গিক হয়েছে। এখন দেখার, এই নতুন প্রকল্পে বরুণের অভিনয় আবারও কি চমক দেখাবে!

“বরুণের ব্যস্ততার মন্ত্রণা: পিতার চলচ্চিত্রে নতুন রোমাঞ্চ, মুম্বাই এবং গোয়ার সৌরভে”

বোলlywoodের রঙ্গমঞ্চ: বাবার সিনেমায় ফিরছেন বরুণ ধাওয়ান

বরুণ ধাওয়ান তার পিতা ডেভিড ধাওয়ানের আসন্ন রোমান্টিক কমেডি সিনেমা ‘হাই জওয়ানি তো ইশক হোনা হ্যায়’-এর দ্বিতীয় পর্যায়ের শুটিং শুরু করতে প্রস্তুত। সম্প্রতি ‘সিটাডেল: হানি বানি’ সিরিজের প্রচার শেষ করার পর বরুণ তার বাবার প্রত্যাশিত প্রকল্পে কেন্দ্রীভূত হচ্ছেন, যেখানে তার সহ-অভিনেত্রী হিসেবে থাকছেন মৃণাল ঠাকুর।

বরুণের ব্যস্ততার বছর

বরুণের জন্য এই বছরটি ছিল অত্যন্ত ব্যস্ত। সম্প্রতি ‘সানি সংস্কারি কি তুলসি কুমারী’ সিনেমার একটি বড় অংশ শেষ করেছেন তিনি, এরপর দ্রুত ‘সিটাডেল: হানি বানি’ সিরিজের প্রচারে চলে যান। তবে নভেম্বরের শুরুতে তিনি তার বাবার সিনেমায় কাজের জন্য সময় বরাদ্দ করেছেন। সূত্রের মতে, সিনেমাটির দ্বিতীয় শিডিউল ৬ নভেম্বর গোয়ায় শুরু হবে।

গোয়া, মুম্বাই এবং পরবর্তী পরিকল্পনা

গোয়ার শিডিউল শেষ করার পর, ডেভিড ধাওয়ান মুম্বাইতে এক মাসব্যাপী শুট করার পরিকল্পনা করেছেন। মহবুব স্টুডিওতে একটি সেট নির্মাণ করা হবে, যেখানে শুটিং চলবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। আন্তর্জাতিক শুটিংয়ের স্থান পরবর্তীতে জানানো হবে, তবে বিদেশি শিডিউলের বিস্তারিত এখনও নিশ্চিত করা হয়নি।

বরুণ এবং বাবার যৌথ কর্মজীবন

এটি রোমান্টিক কমেডির জমিনে বরুণ ধাওয়ানের সঙ্গে তার বাবার চতুর্থ সহযোগিতা, এর আগে ‘মেইন তেরা হিরো’ (২০১৪), ‘জুডওয়া ২’ (২০১৭), এবং ‘কুলি নম্বর ১’ (২০২০)-এর সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছিল। বরুণের অভিনয় শৈলী, বাবার নির্মাণ শৈলী এবং সিনেমার সমাজের প্রভাব নিয়ে আলোচনা অব্যাহত থাকবে।

নতুন যুগের গল্প বলার পদ্ধতি

সিনেমার ভেতরে একটি পরিবর্তিত দর্শকপ্রেক্ষাপট দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে দর্শকরা একাধিক তথ্য ও প্রযুক্তির মাধ্যমে গল্প উপভোগ করছে, যা কিছুটা বিখ্যাত হলো ‘নাইনটিজের সিটাডেল’-এর আমলের গল্প বলার প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। বরুণ তাদের প্রভাব সম্পর্কে বলার সময় মন্তব্য করেন, “আমাদের কাছে আজকের সময়ের সব অদ্ভুত যন্ত্রপাতি ছিল না।”

সিনেমার সমাজিক প্রভাব

বোলিউডের সিনেমাগুলি সম্প্রতি সমাজে বিভিন্ন সমস্যা এবং সংস্কৃতির পরিবর্তনের বিষয়ে আলোকপাত করছে। নানা ধরনের ধারাবাহিকতা এবং চিন্তাভাবনা যেন বর্তমান প্রজন্মের চাহিদা মেটাতে তৈরি হচ্ছে, বিরাজমান এক অভিব্যক্তি। বরুণ এবং পরিচালক ডেভিড ধাওয়ান এই পরিবর্তনের মধ্যে কি ভূমিকা পালন করবেন, সেটাই দেখার।

সম্পূর্ণ ভারতীয় সিনেমা জগতের উপর নজর রেখে বলা যায়, বরুণ ধাওয়ানের अगামী পদক্ষেপগুলি কেবল তার ক্যারিয়ার নয়, বরং গোটা চলচ্চিত্র শিল্পের জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় হতে চলেছে।

মন্তব্য করুন