আজ, ৭ নভেম্বর, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়েছে Citadel: Honey Bunny। এই শোয়ে ভরুণ ধাওয়ানের নগ্ন দৃশ্য দর্শকদের আকৃষ্ট করেছে, যা প্রমাণ করে, বলিউডে শিল্পীদের সীমা ভাঙার সংকল্প। তার অভিনয়ে সমাজের বর্তমান চাহিদা ও প্রত্যাশার প্রতিফলন স্পষ্ট। শোটি 90-এর দশকে সেট করায় পুরনো প্রযুক্তির প্রতি একটি চিত্তাকর্ষক ফিরে আসা, যা দর্শকদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা সৃষ্টি করছে।
বায়োস্কোপের নতুন মোড়: বরুণের উচ্ছৃঙ্খলতা এবং সিটাডেলের আলোচনায় উঠেছে স্যামথার
নতুন ফরেইনাকশনের ঝলমলে দুনিয়ায় বরুণ ধাওয়ানের উন্মুক্ততা কতটুকু প্রতিবেদন করছে? আজ, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়েছে সিটাডেল: হানি বানী। রাজ ও ডি কে মূলক নির্মাতাদের উপস্থিতি এবং তাদের গতির দারুন গল্পের কারণে দর্শকের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
এই শোয়ের প্রথম কিপিংয়ের একটি দৃশ্যে পুরোপুরি নগ্ন হয়ে গেছেন বরুণ ধাওয়ান। যদিও দৃশ্যটি সংক্ষিপ্ত, তার পেছনের দিক পরিষ্কার দেখা গেছে। এটি বরুণের ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো এমন সাহসী পদক্ষেপ।
অভিনেতার নতুন রূপ
বরুণের সহশিল্পী হিসেবে শোতে থাকছেন স্যামথা, সিকন্দর কেহর, কেয়কেতে মেনন, সিমরান, সোহম মজুমদার, এবং নভানকিত সিং পরিহার। এছাড়াও, হানি বানী লাভ করেছে কাশভি মজুমদারকে, যে তাদের কন্যা নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেছে। মজার বিষয় হল, নাদিয়া বড় হয়ে তার মায়Papa-পিতার মতো গুপ্তচর হিসেবে পরিণত হয়েছে। তার বড় বয়সের চরিত্রটি অভিনয় করছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
শিল্পের পেছনের কাহিনী
সিটাডেল: হানি বানী-এর ট্রেলার লঞ্চের সময় বরুণ ধাওয়ান বলেছিলেন, “আমাদের সিরিজ প্রথম সিটাডেল শুরু হওয়ার অনেক আগে শুরু হয়। আমরা 90-এর দশকে সেট করা আছে। এটি প্রায় সব কিছুর শুরু হয়েছে এবং ভবিষ্যতের পর্বগুলি কিভাবে চলবে তা নির্ধারণ করবে। আমাদের নতুনভাবে শুরু করতে হচ্ছে এবং উচ্চ প্রযুক্তির আবশ্যকতায় পূর্বের উদাহরণ নেই, কারণ আমরা 90-এর দশকে আছি।”
বদলে যাওয়া দর্শকদের পছন্দ
ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ডাইনামিক্স এবং দর্শকদের পাল্টে যাওয়া পছন্দগুলোর সাথে মিলিয়ে বরুণের কাজের বিশেষত্ব সবার কাছে প্রসারিত হচ্ছে। অনুষ্ঠানটি তার অভিনয়ের নতুন মাত্রা তুলে ধরছে এবং এই সাহসী ধরণের একটি বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দিচ্ছে।
সামগ্রিকভাবে, সিটাডেল: হানি বানীটি শুধুমাত্র একটি টিভি শো নয়, বরং একটি রূপকথার মতো আধুনিকতার উন্মোচন। দর্শকদের মধ্যে আলোচনা তৈরি হওয়া বাঁক বাঁকানো গল্প বলার প্রতি তাদের আগ্রহের নতুন মাত্রার সূচনা করছে। আমরা কীভাবে ভারতীয় সিনে দুনিয়ার এই নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করছি? এটাই তাই ভবিষ্যতের বিষয়।