টায়গার শ্রফের ‘বাঘি ৪’ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এ মুক্তির অপেক্ষায়, নতুন পোষ্টার ও শক্তিশালী পরিচালকের আন্ডারে চলচ্চিত্রটি রোমাঞ্চকর অ্যাকশনের জন্য উচ্চ প্রত্যাশা তৈরি করছে। সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে, এই পর্বটি চলচ্চিত্রের কাহিনীতে নতুনত্ব নিয়ে আসবে, তবে আদর্শ সমাজের প্রতিবিম্ব কি এর গল্পে ফুটে উঠবে?
বলিউডের নতুন অ্যাকশন অধ্যায়: টাইগার শ্রীফের বাঘি ৪
সাজিদ নাডিয়াদওয়ালা’র অ্যাকশন ফ্রাঞ্চাইজির নতুন সংস্করণ ‘বাঘি ৪’ আগামী ৫ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫-এ সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে। টাইগার শ্রীফের একটি নতুন, অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ এবং নজরে পড়ার মতো রূপে ভাবাবেগ তৈরি করা নতুন পোস্টার মুক্তির সাথে সাথে ছবিটির ফিল্মিংয়ের ঘোষণা করা হয়েছে।
ভিন্ন ধারার অ্যাকশন
এটি পরিচালনা করছেন এ. হর্ষ, যিনি ‘বজরঙ্গী ভাইজান’ এবং ‘ভেদ’ ছবির জন্য পরিচিত। ‘বাঘি ৪’ একেবারে পেশাদার এবং উত্তেজনাকর মারামারির দৃশ্য তুলে ধরবে। এভাবে টাইগার শ্রীফ একটি বর্ষাকালীন অ্যাকশন ফ্রাঞ্চাইজিতে তার ভূমিকা অব্যাহত রেখেছেন এবং এটি তার চার নম্বর ছবি।
ভক্তদের প্রত্যাশা তৈরি করছে
গত ছবিগুলোর সাফল্য এই নতুন ইন্সটলমেন্টের জন্য উচ্চ প্রত্যাশা তৈরি করেছে। ‘বাঘি ৪’ আরও চিত্তাকর্ষক এবং হারানো কাপড়ে অন্তর্দৃষ্টি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রেখেছে। ছবিটি দেখার জন্য ভক্তরা মুখিয়ে রয়েছেন যা তাদের একটি উত্তেজনাপূর্ণ সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।
নাডিয়াদওয়ালা গ্র্যান্ডসনের ৭৫ বছর উদযাপন
নাডিয়াদওয়ালা গ্র্যান্ডসন এন্টারটেইনমেন্ট বছরটি তাদের ৭৫ বছর উদযাপন করছে, যা চমৎকার বিনোদন প্রদান করে আসছে। সামনের দিনগুলিতে সালমান খানের ‘সিকান্দার’, ‘হাউসফুল ৫’, বিশাল ভরদ্বাজের ছবিতে শাহিদ কাপুর ও তৃপ্তি ডিমরির মতো বড় বড় মুক্তি ঘোষণা করা হয়েছে। এটি একটি প্রতিশ্রুতিশীল ব্লকবাস্টার সিনেমার স্লেট নিয়ে আসছে।
ট্রেন্ডের পরবর্তী অধ্যায়
সাজিদ নাডিয়াদওয়ালা’র এই প্রযোজনায় ‘বাঘি ৪’ আছে, যেটিকে পরিচালনা করছেন এ. হর্ষ এবং এতে অভিনয় করছেন টাইগার শ্রীফ। ছবি মুক্তির আগে দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে এবং এটি সামগ্রিকভাবে বলিউডের বর্তমান পরিস্থিতির একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করছে।
টাইগার শ্রীফের সফলতার কথা
টাইগার শ্রীফ সম্প্র Recently “Singham Again” ছবির সফলতার ব্যাপারে নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, “সবাই যেভাবে আমাকে ভালোবাসা ও প্রশংসা করছেন, তা উপভোগ করছি।” এই উত্তরসূরি তাদের প্রতি সমর্থন এবং সৃষ্টিশীলতা প্রকাশ করে চলেছেন, যা বলিউডের নতুন ধারাকে বিশেষ এক স্বাদ দিচ্ছে।
রবীন্দ্রনাথের দর্শনে বলিউডের নানা রং
বলিউডের কেন্দ্রবিন্দু থেকে সরে গিয়ে নতুন স্টোরিটেলিং ও মিডিয়া উপস্থাপনা চরিত্রগুলোকে আরও বিতর্কিত করে তুলছে। অতীতে অন্যান্য যুগের তুলনায় আজকের চলচ্চিত্রগুলো সামাজিক প্রভাব আনতে এবং দর্শকদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছে, যার ফলস্বরূপ নতুন অভিনেতাদের এতদিনের অপেক্ষা।