“রাজকুমার রাও-এর টাকার খেলা: ক্ষুদ্র ভূমিকায় নয়, এখন শুধু প্রধান চরিত্রের স্বাস্থ্যবান দাম!”

NewZclub

“রাজকুমার রাও-এর টাকার খেলা: ক্ষুদ্র ভূমিকায় নয়, এখন শুধু প্রধান চরিত্রের স্বাস্থ্যবান দাম!”

রাজকুমার রাও তার পারিশ্রামিক বাড়িয়ে ৫ কোটি রুপি করেছেন, আর তাও বলিউডের আকাশে তার অবদান ও কার্যকারিতার প্রতি সম্মান জানিয়ে। স্ট্রি ২ এর সাফল্যের পর তার এ সিদ্ধান্ত সম্যকভাবেই যৌক্তিক। অল্প ভুমিকার বদলে তিনি এখন প্রধান চরিত্র বেছে নিচ্ছেন, যা দর্শকদের প্রত্যাশা ও কাহিনীর গভীরতা নিয়ে ভাবতে বাধ্য করছে।

“রাজকুমার রাও-এর টাকার খেলা: ক্ষুদ্র ভূমিকায় নয়, এখন শুধু প্রধান চরিত্রের স্বাস্থ্যবান দাম!”

  • অপারশক্তি খুরানার গান ‘এন্না প্যার’ শিল্পের নতুন দিক, বলিউডে পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত! – Read more…
  • যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে প্রেমের গল্প: ভবিষ্যতের সার্থক সৃষ্টির অপেক্ষায় ভোরের আলো! – Read more…
  • বলিউডের গোপন কথা: ‘জুবেদা’র ভুল পরিচয়ে রূপকথার বিভ্রান্তি! – Read more…
  • বড় প্যালেসে সালমানের জমকালো প্রত্যাবর্তন: সিনেমার নতুন রূপে উজ্জীবিত বলিউড! – Read more…
  • বাণিজ্যিক সফলতায় নবদিগন্ত: দীপাবলিতে কৌশলগত ঘোষণা, নতুন ছবি ‘জয় মালহার’-এর অপেক্ষা! – Read more…
  • বলিউডের নতুন রং: রাজকুমার রাওয়ের ফিস খাদ্য-বিন্যাসের শীর্ষে!

    বলিউডের অভিনয় জগতে ভরপুর একটি আলোচনার জন্ম দিয়েছেন রাজকুমার রাও। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই প্রতিভাবান অভিনেতা তার পারিশ্রমিক বাড়িয়ে ৫ কোটি টাকা করে ফেলেছেন। এক নির্ভরযোগ্য সূত্রের মতে, রাজকুমার এখন অনেক অফার ফিরিয়ে দিচ্ছেন শুধুমাত্র অর্থের কারণে। অতি সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত ‘স্ত্রী ২’ ছবিটি বিপুল সাফল্য অর্জন করেছে, এবং এতে তার অবদান নতুন উচ্চতা ছুঁয়েছে।

    একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, “রাজ বলছে প্রচুর অফার ফিরিয়ে দিয়েছে। কারণ কেন নয়? স্ট্রী ২’ সম্ভবত সময়ের সবচেয়ে বড় ব্লকবাস্টার। তাই বিনিয়োগের মূল্যে সে তার পারিশ্রমিক বেড়ে ৫ কোটি টাকায় রেখে দিয়েছে।” সম্প্রতি রাজকুমার যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছে, সেটি হল বিকাশ বেহলের ‘দরজা’, যা এখন সিধান্ত চতুবর্ণির কাছে চলে গেছে, যিনি ৫ কোটি টাকার তুলনায় অনেক কম পারিশ্রমিকে কাজ করতে রাজি হয়েছেন।

    একাধিক পরিস্থিতির মুখে রাজকুমারের পরিবর্তনশীল মনোভাব

    রাজকুমার বলেছেন, “আমার কাজের পরিমাণ বেড়েছে। এটি ‘কাই পো চে’, ‘কুইন’ এবং ‘শাহিদ’-এর সাথে শুরু হয়েছিল। আমি সচেতনভাবে ছোট পরিসরে অভিনয় করতে চাই না। এখন থেকে আমি শুধুমাত্র প্রধান চরিত্রগুলোতেই কাজ করব।” তিনি আরও জানিয়েছেন, “কিন্তু যদি কেউ আমাকে ‘সত্যা’ অফার করে, আমি ভাগ্যবান চরিত্র ‘ভিকু মাথ্রে’ হিসাবে অভিনয় করব। আমার কাছে কাজের গুরুত্ব অনেক বেশি।”

    সিনেমার সামাজিক প্রভাব এবং পরিবর্তনশীল আখ্যানের দিশা

    রাজকুমার আরও বলেছেন, “আমি আমার জন্য কিছু সময় নিতে চাই। পরবর্তী সিনেমার জন্য শুটিং শুরু করার আগে আমি ২০ জনকে মেরেছি, নাচব এবং সুন্দরী মেয়েদের সাথে রোমান্স করব। আমি যেকোনো চরিত্রে অভিনয় করতে কোন দ্বিধা রাখি না। কিন্তু চিত্রনাট্যটির যথার্থতা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, “আমি বলিউডে সঠিক সময়ে এসেছি। পাঁচ বছর আগে, আমি ‘শাহিদ’ বা ‘সিটিলাইটস’ পেতাম না। চরিত্র, গল্প এবং অবশ্যই প্রযোজক, এই তিনটি বিষয় আমি অফার গ্রহণ করার আগে নিরীক্ষণ করি।”

    সৃষ্টিশীলতার জগতে রাজকুমার রাওয়ের পদচারণা

    রাজকুমার রাওয়ের ক্যারিয়ার ক্রমশ একটি অনবদ্য যাত্রায় পরিণত হচ্ছে। তিনি আজকের অভিজাত অভিনেতাদের মধ্যে কিভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করলেন, তা এক কথায় উল্লেখযোগ্য। অভিনেতার এই ধারায় আসা শুধুমাত্র তার অভিনয় দক্ষতার জন্যই নয়, বরং তার বাস্তবসম্মত চিন্তাধারার কারণেই।

    দেশে চলমান সিনেমার প্রেক্ষাপটে, রাজকুমারের উন্নতি শুধু একটি ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং বলিউডে পারিশ্রমিক, বাজারের বর্তমান অবস্থার পুরো চিত্রকেও প্রতিফলিত করে। ভবিষ্যতের নির্মাতাদের উদ্দেশ্যে, রাজকুমার রাওয়ের মতো শিল্পীরা অতীতের ব্যর্থতার শিক্ষা নিয়ে সাফল্যের নতুন অঙ্গনে প্রবেশের চেষ্টা করছেন।

    মন্তব্য করুন