মুম্বাইয়ের নভোটেলে মিলাপ জাভেরির নতুন সিনেমা ‘তেরা ইয়ারের হুঁ মেইন’ এর জন্য কাল ধর্মীয় মুহুর্তে শুরুর লাইসেন্স মিলবে, যেখানে হাজির থাকবেন অজয় দেবগণ ও আমির খান। ইন্দ্র কুমারের ছেলে অমিত কুমার ও পায়েরিশ রাওয়াল অভিনীত এই সিনেমার মাধ্যমে, জাভেরি চতুর্দশীর পর আবার পরিচালক হিসেবে ফিরছেন। এদিকে, সিনেমার সেই মহড়ার মাধ্যমে আলোচনা সৃষ্টি হচ্ছে বলিউডের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর, যেখানে খ্যাতি ও প্রত্যাশা একইসাথে চলছে।
বাংলা চলচ্চিত্রের নতুন ছন্দ: মৈলাপ জাভেরির ‘তেরা দোস্ত হুঁ মা’র মহরৎ অনুষ্ঠান
পরিচালক মৈলাপ জাভেরি আগামীকাল মুম্বাইয়ের নভোটেলে একটি ঐতিহ্যবাহী মহুর্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার নতুন চলচ্চিত্র ‘তেরা দোস্ত হুঁ মা’র শুভ সূচনা করতে যাচ্ছেন। এই ছবিটি প্রযোজনা করছেন প্রবীণ চলচ্চিত্র নির্মাতা ইন্দ্র কুমার। ছবিটিতে ইন্দ্র কুমারের পুত্র আমান কুমারকে অভিনয় করতে দেখা যাবে, পাশাপাশি থাকছেন শিল্পিরাজ পোষক পাংশু রাওয়াল এবং উদীয়মান প্রতিভা আকাশঙ্কষা শর্মা।
অভিনেতাদের জমজমাট উপস্থিতি
মহুর্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য বলিউডের দুই আইকন অজয় দেবগন এবং আমির খানের আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের উপস্থিতি নিঃসন্দেহে অনুষ্ঠানে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে এবং সম্ভবত নতুন তথ্যও প্রকাশ পাবে। মৈলাপের জন্য এটি একটি অত্যন্ত প্রত্যাশিত প্রকল্প, যা সঙ্গী অভিনেতাদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
পরিচালনার প্রেক্ষাপট
মৈলাপ জাভেরি দীর্ঘ চার বছরের বিরতির পর আবারও পরিচালনার মর্যাদা পালন করতে যাচ্ছেন। তার শেষ পরিচালিত চলচ্চিত্র ছিল জন আব্রাহামের ‘সত্যমेव জয়তে ২’। তবে সম্প্রতি তিনি রোহিত শেট্টির ‘সিঙহাম অ্যাগেইন’ ছবির জন্য অতিরিক্ত ডায়লগ লিখার জন্যcredited হয়েছেন।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির গতিশীলতা
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এই পরিবর্তনশীল পরিবেশ বর্তমান সময়ের গল্প বলার শৈলী, দর্শকদের পছন্দ, এবং সমাজের ওপর চলচ্চিত্রের প্রভাবকে নতুনভাবে পর্যালোচনা করতে বাধ্য করছে। অজয় দেবগন এবং আমির খানের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতি, যেখানে তারা নিজেদের মতামত প্রকাশ করবেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ব্যস্ততার একটি দুর্দান্ত উদাহরণ হতে পারে।
নতুন প্রতিভাকে স্বীকৃতি
ছবিতে উদীয়মান প্রতিভা আকাশঙ্ক্ষা শর্মার অন্তর্ভুক্তি চলচ্চিত্রের নতুন ঢং ও উপস্থিতির সূচনা হতে পারে। বর্তমান চলচ্চিত্র প্রজন্মের এই নতুন মুখগুলি অভিনয় এবং গল্প বলার পদ্ধতিতে নতুন স্বাদ যোগ করতে পারে।
এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়, চলচ্চিত্র এবং সমাজের সম্পর্ক কিভাবে চলছে এবং আমরা কোথায় যাচ্ছি তা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। সময়ের সাথে সম্মিলিত নারী এবং পুরুষ অভিনেতাদের প্রচেষ্টা চলচ্চিত্রকে আরও বৃহৎ ও গভীরতর ভাবতে সাহায্য করতে সক্ষম হবে।