“কাহিনির গভীরে: কাজলের প্রথম ভূতের ছবিতে দাদার সৃজনশীল স্পর্শ!”

NewZclub

“কাহিনির গভীরে: কাজলের প্রথম ভূতের ছবিতে দাদার সৃজনশীল স্পর্শ!”

কাজল এবার হরর ঘরানায় নামছে “মা” চলচ্চিত্রের মাধ্যমে, যা পরিচালক বিশাল ফুরিয়ার হাত ধরে রূপ নেয়। অজয় ​​দেবগন চলচ্চিত্রটির আরও আলোচনার পাশাপাশি নতুন অ্যাকশন দৃশ্য যোগ করার পরামর্শ দিয়েছেন, যা সিনেমার আবেগ এবং সংযোগকে আরও গভীর করবে। ফিল্মটি পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ পটভূমিতে নির্মিত, যেখানে একটি মায়ের তাত্পর্যপূর্ণ যুদ্ধ একটি অতৃপ্ত আত্মার বিরুদ্ধে। গা-ছমছমে আবহ এবং মানবিক সংযোগের মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করার এই প্রচেষ্টা, বর্তমান চলচ্চিত্রের দর্শকদের কল্পনাকে নতুনভাবে উৎসাহিত করার চেষ্টার প্রতিফলন।

“কাহিনির গভীরে: কাজলের প্রথম ভূতের ছবিতে দাদার সৃজনশীল স্পর্শ!”

  • বলিউডের উপহাস: ‘সিংঘাম আইগেন’ ও ‘ভুল ভুলাইয়া ৩’র প্রতিযোগিতা, ধর্মীয় সংঘাতের সিনেমা স্রোতে পাঠক কি পাচ্ছে? – Read more…
  • “স্পেনের প্রেসিডেন্টের দর্শনে নবচেতনা, বলিউড ও ইয়াশ রাজের ৫০ বছরের সোনালী ঐতিহ্যের মেলা!” – Read more…
  • শিরোনাম: “বলিউডের ইতিহাসের চিত্রায়ণ: ‘দ্য সাবরমতী রিপোর্ট’ এবং ‘রাজা রাম’ – স্মৃতির সঙ্গী, সমাজের প্রতিবিম্ব!” – Read more…
  • “বলিউডের রঙ্গমঞ্চে সেলেবের জীবন নিয়ে খোঁজ: সালমানের নিরাপত্তা সংকটে হাস্যকর নাটক!” – Read more…
  • অজয় দেবগনের সৃজনশীলতা

    জানা গেছে, ‘মা’ ছবির শুটিং মঙ্গলবার মে মাসে শেষ হয়েছে, কিন্তু এখন আবার কিছু অতিরিক্ত দৃশ্যের জন্য টিম পুনরায় শুটিং করতে প্রস্তুত হচ্ছে। অজয় দেবগন ছবির ধারণা থেকে শুরু করে প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনি পছন্দ করেছিলেন এবং বিষয়টি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগী হন। এক উত্স জানিয়েছেন, “লেখক সাইউইন কোয়াদরাস অজয়কে ছবির ধারণাটি পেশ করেছিলেন, যা তার অন্তরকে স্পর্শ করেছে। সম্প্রতি অজয় যে খসড়াটি দেখেছেন এবং পছন্দ করেছেন তা বিষাল ফুরিয়ার জন্য উৎসাহদায়ক ছিল।”

    শিশুদের জন্য এক নতুন মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা

    অতিরিক্ত দৃশ্যগুলো ছবির আবেগ এবং অ্যাকশন উভয় দিককেই বৃদ্ধি করবে, এবং ভৌতিকতার সঙ্গে মানবিক সম্পর্কের একটি ভারসাম্য তৈরি করবে। অ্যাকশন দৃশ্যগুলো পরিচালনা করবেন আরপি যাদব, যিনি তানহজি (২০২০) এবং শেইতান ছবিতে কাজ করেছেন। সূত্র অনুযায়ী, “মা একটি আবেগময় গল্প, তাই অ্যাকশনটিও বাস্তবসম্মত হতে হবে।”

    ‘মা’ এর প্লট এবং কাজলের চরিত্র

    বাংলার চন্দনপুর গ্রামে নির্ধারিত এই ছবির কেন্দ্রে রয়েছে কাজলের মাতৃত্বের যুদ্ধ, যেখানে তাকে তার কন্যাকে এক অতিপ্রাকৃত সত্তা থেকে রক্ষা করতে হয়। কাজলের জন্য এটি একটি বিশেষ ছবি, কারণ এটি তার প্রথম ভৌতিক চলচ্চিত্র। অজয় দেবগন বলেছেন, এই ছবিতে কিছু নিরব চারিত্রিক অতিরিক্ত যুক্ত করলে মা-মেয়ের সম্পর্কের আবেগ বাড়ানো হবে।

    প্রেক্ষাপট এবং সমাজে প্রভাব

    ছবির বিষয়বস্তু নিয়ে প্রতিফলনমূলক আলোচনা জরুরী। চলচ্চিত্র শিল্পের এই পর্যায়ে, যেখানে ভৌতিক ও মানবিক সম্পর্কের সমন্বয় ঘটতে চলেছে, সেখানে কাজল ও অজয় দেবগনের এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ছবির আবেগময় দিকটি দর্শকদের জন্য কোথায় দাঁড়াবে, তা দেখতে ইচ্ছুক দর্শকদের মনে কিছু প্রশ্নও তৈরি করবে।

    গল্পের পৌরাণিকতা: কি উপহার দেবে ‘মা’?

    যেহেতু কাজল শ্রীমতি ‘দ্য ট্রায়াল সিজন ২’ শুটিং সম্পন্ন করার পর নভেম্বর মাসের প্রথম দিকে প্রধান শুটিংয়ে ফিরে আসবেন, তাই আশা করা যায় এই ছবিটি দারুণ কিছু নিয়ে আসবে। ছবির মানসিক আঘাত এবং অ্যাকশনের সচিত্র উপস্থাপন বর্তমান সময়ের দর্শকদের মধ্যে কি ধরনের প্রতিফলন ফেলবে, সেটাই এখন চলচ্চিত্র দর্শকদের সবচেয়ে বড় আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

  • মন্তব্য করুন