সানী দিওল, দিলজিত দোশাঞ্জ এবং বরুন ধাওয়ান শীঘ্রই “বর্ডার ২” ছবিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারূপে একত্রিত হবেন। ছবির নির্মাতারা উত্তর ভারতের প্রকৃত শিবিরে কিছু অ্যাকশনের দৃশ্য শ্যুট করার পরিকল্পনা করছেন যাতে এটি authentically বাস্তবসম্মত হয়। ২০২৬ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসে মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে, এবং নতুন কাহিনি পুরানো যুদ্ধের নতুন দিক প্রকাশ করবে। এই ছবির মাধ্যমে দেখানো হবে আমাদের সামরিক গৌরব, যা আজকের সমাজে অতীব জরুরি।
বঙ্গবন্ধুর প্যারালেল: বলিউডের নতুন যাত্রায় সানি, দিলজিৎ ও বরুণ
বলিউডের উদীয়মান নতুন সিনেমার খবরে মুখরিত হয়ে উঠেছে বিনোদন প্রেমী মহল। সানি দেওল, দিলজিৎ দোসাঞ্জ এবং বরুণ ধাওয়ান ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন অনুরাগ সিংয়ের আসন্ন চলচ্চিত্র “বর্ডার ২”-এ। পিংকভিলার এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, এই অ্যাকশন ড্রামার শুটিং আগামী ২৫ নভেম্বর শুরু হবে, এবং এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে উত্তর ভারত, বিশেষ করে জাম্মু ও শ্রীনগরের লোকেশনে। টিমটি প্রকৃত পরিবেশে শুটিং করতে চাচ্ছেন যাতে তারা একটি গ্রামীণ আবহ তৈরি করতে পারেন।
এক বছরের দীর্ঘ প্রস্তুতির ফলস্বরূপ শুরুর প্রক্রিয়া
একটি সূত্র জানিয়েছে, “বর্ডার ২”-এর প্রাক-প্রযোজনার কাজ প্রায় এক বছর ধরে চলছে, এবং এখন টিমটি অব finalmente শুটিংয়ে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এক সপ্তাহের মধ্যে শুটিং লোকেশনে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে অনুরাগ সিং এবং তার টিম। তারা প্রথম দুই স্থান হিসেবে জাম্মু ও শ্রীনগরকে চিহ্নিত করেছে।
সম্পূর্ণ চলচ্চিত্রের স্ব autentification
উক্ত সূত্রটি আরও জানান, নির্মাতারা নাটকীয় মুহূর্ত এবং কিছু অ্যাকশন দৃশ্যগুলো প্রকৃত লোকেশনে শুট করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন যাতে সিনেমাটি আরও বাস্তবধর্মী হয়। সূত্রটি বলেন, “আইডিয়া হলো একটি উচ্চমাত্রার অথচ প্রকৃত যুদ্ধের সিনেমা তৈরি করা। ভূষণ কুমার ও জেপি দত্ত, পরিচালক অনুরাগ সিংয়ের সাথে মিলে নিরলস চেষ্টা করে চলেছেন যাতে এই সিনেমা দর্শকদের গর্বিত করে এবং প্রথম অংশের ঐতিহ্য উদযাপন করে।”
গণতন্ত্র দিবসের প্রেক্ষাপটে মুক্তির লক্ষ্য
চলচ্চিত্রটি ২০২৬ সালের গণতন্ত্র দিবসে মুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে, সূত্রটি উল্লেখ করেছে যে সানি দেওলের টিমটি ছয় মাস ধরে উত্তর ভারতীয় লোকেশনে শুটিং করবে। “নভেম্বর থেকে মে পর্যন্ত ছয় মাসের মধ্যে চলচ্চিত্রটি শুটিং হবে এবং এটি গণতন্ত্র দিবস ২০২৬-এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। একটি কর্মক্ষমতা এবং কাল्ट ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে এটি বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা করা হচ্ছে,” সূত্রটি জানিয়েছে।
এটি ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের একটি নতুন অধ্যায়
যেখানে ১৯৯৭ সালে জেপি দত্ত চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছিলেন, সেখানে বর্ডার ২-এর দায়িত্ব তার কন্যা নিধি দত্তকে দেওয়া হয়েছে, যিনি এটি লিখেছেন ও প্রযোজনা করেছেন। অনুরাগ সিং পরিচালিত এই নতুন সিনেমা ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের একটি ভিন্ন অধ্যায়কে অন্বেষণ করবে।
প্রতিটি সিনেমার সামাজিক প্রভাব
বলিউডের এই নতুন যাত্রা শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের গল্প নয়; এটি আমাদের সমাজের বাস্তবতাকেও স্পর্শ করছে। সিনেমার মাধ্যমে সৃষ্ট আকর্ষণীয় চরিত্রগুলো, সশস্ত্র বাহিনীর ত্যাগ এবং শহীদদের জীবন বিভ্রম এবং আমাদের সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটাতে পারে। এই চলচ্চিত্রগুলি আসলে আমাদের মধ্যে একজন দেশপ্রেমী সৃষ্টির চেষ্টা করছে ও আমরা কিভাবে নিজেদেরকে সম্মান ও গৌরবের সঙ্গে চিনতে পারি।
আগামী সময়ে কী অপেক্ষা করছে?
আশা করা হচ্ছে, “বর্ডার ২” শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের সিনেমা নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয়তার অনুভূতি এবং ইতিহাসের গৌরব ಗಳ করার একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে। সমস্যা হলো, আজকাল বলিউডের সিনেমাগুলি কতটা আসল এবং কতটা অভিজাত হয়ে উঠেছে, সেই বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে। সুতরাং, দেখা যাক, এই চলচ্চিত্রটি আমাদের উত্তরের প্রশ্নগুলোর উত্তর কীভাবে দিতে সক্ষম হয়।