বলিউডের চাঁদ Akshay Kumar: বিজ্ঞাপনের আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল, অন্যদের পারফরমেন্সকে করেছে ম্লান!

NewZclub

বলিউডের চাঁদ Akshay Kumar: বিজ্ঞাপনের আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল, অন্যদের পারফরমেন্সকে করেছে ম্লান!

বলিউডে এখন এক নতুন উন্মাদনা চলছে, যেখানে অক্ষয় কুমার টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের রাজা। ২২ ঘণ্টা গ্ল্যামার জগতের সাথী হয়ে, তিনি শাহরুখ, অমিতাভ এবং আলিয়া ভট্টের মতো তারকাদের ছাড়িয়ে গেছেন। সেই সাথে, অক্ষয় ও তাঁর স্ত্রী সেরা সেলিব্রিটি দম্পতি। এটি আমাদের দেখায়, একটা সময়ের চলচ্চিত্রের তারকা হওয়া ছাড়াও মিডিয়া এবং ব্র্যান্ডের দানের মধ্যে তারকাদের নতুন রূপান্তর।

বলিউডের চাঁদ Akshay Kumar: বিজ্ঞাপনের আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল, অন্যদের পারফরমেন্সকে করেছে ম্লান!

বড় পর্দার ভিতরে, বড় বিজ্ঞাপনের বাইরেও: অক্ষয় কুমার আর সেলিব্রিটি জগতের সত্যি

বলিউড তারকারা শুধু ছবিতে নয়, তারা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে ২৪x৭ আছেন। টেলিভিশনে বিজ্ঞাপনগুলি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই বিজ্ঞাপনগুলি পণ্যের দৃষ্টিগোচরতা বাড়ায় এবং অভিনেতাদের তারকা মর্যাদা নির্ধারণ করে। পণ্যের তালিকা বিশাল, বিস্কিট থেকে শুরু করে বিলাসবহুল গাড়ি পর্যন্ত। এই সেলিব্রেটিদের মধ্যে অক্ষয় কুমার সবচেয়ে বেশি দৃশ্যমান।

অক্ষয় কুমার: টেলিভিশনের নতুন রাজা

TAM AdEx Celebrity Endorsement রিপোর্ট অনুযায়ী, জানুয়ারি থেকে জুন ২০২৪ পর্যন্ত অক্ষয় কুমার টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে সবচেয়ে বেশি সময় দেখা গেছেন, তাঁর গড় দৃশ্যমানতা দিনে ২২ ঘণ্টা। এভাবে, তিনি শাহরুখ খান, অমিতাভ বচ্চন, রণবীর কাপূর, আলিয়া ভাট এবং রণবীর সিংয়ের মতো বড় বড় তারকাদের পিছনে ফেলে দিয়েছেন।

পুরস্কারের আসরে ঝিলমিল

কিন্তু এখানেই শেষ নয়। অক্ষয় এবং তাঁর স্ত্রী তথা অভিনেত্রীকেও শীর্ষ সেলিব্রিটি দম্পতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ তালিকায় অন্য দুই দম্পতি হলেন অমিতাভ-জয়া বচ্চন এবং রণবীর কাপূর-আলিয়া ভাট। এই তালিকা যেন নতুন যুগের প্রথম শ্রেণীর তারকাদের ক্ষেত্রে স্টারডমের আকার বোঝায়।

অক্ষয়ের নতুন সিনেমা: খেল খেল মেইন

কর্মজীবনের দিক থেকে, অক্ষয় কুমার শেষবার Mudassar Aziz পরিচালিত কমেডি ড্রামা “খেল খেল মেইন”-এ অভিনয় করেছেন, যা ১৫ই অগাস্ট মুক্তি পেয়েছে। এই ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন ফারদিন খান, অমি ভার্ক, তাপসী পান্নু, ভাণী কাপূর ও আদিত্য সীল।

স্মৃতির সুতোর টানে

এছাড়া, সম্প্রতি একটি বিশেষ সাক্ষাৎকারে অক্ষয় কুমার জানিয়েছেন, ১৯৮৪ সালে তিনি যে কলকাতার এক ট্রাভেল এজেন্সিতে ‘এর্রান্ড বয়’ হিসেবে কাজ করতেন, সে বিষয়ে জানতে পাওয়ার পর ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। তিনি Globe Cinema-র উদ্বোধনে অংশ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিয়মিত সিনেমা দেখতেন।

নতুন দিগন্তের সন্ধানে

বলিউডের এই পরিবর্তিত চিত্র, যেখানে ডিজিটাল মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবে পুরো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি পাল্টাচ্ছে, সেই প্রসঙ্গে অক্ষয়ের দৃশ্যমানতা এবং তারকাদের মিডিয়ায় উপস্থিতি সমাজের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। এই নতুন যুগে, যখন শ্রোতা পরিবর্তন হচ্ছে, তখন গল্প বলার ধরণ এবং কাহিনী গঠনের পদ্ধতিতে নতুনত্ব আনার সময় এসেছে।

মন্তব্য করুন