অক্ষয় কুমারের নতুন ছবি ‘তৃতীয়াংশ’ একটি নতুন স্ক্রিপ্ট হিসেবে সাজানো হয়েছে, এটি ১৯৯৩ সালের একই নামের সিনেমার পুনঃনির্মাণ নয়। নির্মাতা সঞ্জয় পিপরাণ সিং চৌহানের পরিচালনায় ছবিটি ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে শুটিং শুরু হবে। এটি বলিউডের কাটাকাটি ও নতুন ধারার অন্বেষণের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যেখানে পুরনো গল্পের অভিনব উপস্থাপন হয়ে উঠছে দর্শকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
“ত্রিমূর্তি” বা “ত্রিকোণ”? বলিউডের নতুন উদ্যোগ নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন
বলিউডে এই মুহূর্তে banyak আলোচনা হচ্ছে “তীরাঙ্গা” নিয়ে। “Bollywood Hungama” গত মাসে এক্সক্লুসিভ ভাবে জানিয়েছিল যে, অক্ষয় কুমারের এই ছবি ১৯৯৩ সালে নানা পাটেকার এবং রাজ কুমারের protagonistic ছবির রিমেক নয়। তবে, নতুন তথ্য নিশ্চিত করেছে যে এই ছবিটি পরিচালনা করছেন সঞ্জয়পুরণ সিং চৌহান।
সঞ্জয় চৌহানের উত্থান
শিল্পীদের মধ্যে আলোচনার সূত্র ধরে, একটি উৎস জানিয়েছে, “ছবির প্রযোজকরা – অশ্বিন ভার্দে, সুবাশ কালে এবং নরেন্দ্র হিরাওয়াত – অক্ষয় কুমারের সঙ্গে সিদ্ধান্তে পৌঁছান যে সঞ্জয় চৌহান হবে এই ছবির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত নির্বাচিত৷” সঞ্জয় পুরাণ সিং চৌহান পূর্বে “লাহোর” (২০১০) এবং “৭২ হুরেইন” (২০২৩) পরিচালনা করেছেন, উভয়ই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছে।
শুটিংয়ের সময়সীমা
যেমন বলছেন, “তীরাঙ্গা” ছবির শুটিং শুরু হবে ডিসেম্বর ২০২৪ সালে। তবে অক্ষয় কুমার এবং সঞ্জয় চৌহানের একসাথে কাজ করার সম্ভাবনা আগে থেকে ছিল, তবে “গোর্কা” নামের ছবিটি শেষ পর্যন্ত তলিয়ে যায়।
মিডিয়ার ভূমিকা
৯ আগস্ট, নরেন্দ্র হিরাওয়াত “Bollywood Hungama” কে একটি সংবাদ প্রকাশ করে জানান, “তীরাঙ্গা” পুরোনো ছবির রিমেক নয়। তিনি বলেন, “আমরা একটি সম্পূর্ণ নতুন ও মৌলিক স্ক্রিপ্ট নির্মাণ করছি।”
সাংস্কৃতিক প্রভাব
গণমাধ্যমের এই উদ্যোগগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম। সিনেমাগুলি সাধারণ মানুষের জীবনে কতটা প্রভাব ফেলে, তার উপর ভিত্তি করে বলিউডের ভাবমূর্তি ও গল্প বলার নতুন ধারার দিকে ইঙ্গিত দেয়। অক্ষয় কুমার এবং সঞ্জয় চৌহানের স্বতন্ত্র কারণে সিনেমাটি সমাজে তার অঙ্গভঙ্গি তুলে ধরতে ভূমিকা নিতে পারে।
থিয়েটার থেকে সোশ্যাল মিডিয়া
বর্তমানে দর্শকদের পছন্দ আকাশেতলে পড়ছে। সামাজিক মিডিয়ার না দেখা বিপরীত পরিস্থিতির কাহিনী এবং সত্য-মিথ্যার সংঘাত চলচ্চিত্র নির্মাণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। দর্শকদের চাহিদার উপর ভিত্তি করে আজকাল নির্মাতারা গল্প নিয়ে ভাবছেন একেবারে ভিন্নভাবে।
সমাপ্তি কথা
বলিউডে “তীরাঙ্গা” ছবির আগমন অগ্রণী পরিচালক ও অভিনেতাদের ভালোবাসার কেন্দ্রে নিয়ে আসবে। যদি সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী চলে, তবে ইতিবাচক প্রত্যাশার সূচনা হবে। তবে, বিষয়টি এখানেই শেষ নয়। দেশের বিনোদন মহলকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করা, অভিনেতাদের অভিনয় ও তাদের চলচ্চিত্রের সামাজিক প্রভাব সব সময়ই এক থেকে বেড়েছে।