বলের কাহিনির নতুন মোড়ে, সিনেমা প্রদর্শনকারী PVRInox ডিসপ্লে স্পেসের ৬০ শতাংশ বরাদ্দ করেছে ‘Singham Again’-এর জন্য, যা ডিওয়ালি ২০২৪-এ মুক্তি পাবে। এটি दर्शকদের বাড়তে থাকা চাহিদার প্রতিফলন, যেখানে বিশাল বাজেট এবং তারকা শিল্পীদের উপস্থিতি বলছে সাফল্যের গল্প। যদিও ‘Bhool Bhulaiyaa 3’ এবং ‘Pushpa 2’-এর সাথে প্রতিযোগিতা আরও বাড়ছে, দুটির মধ্যে যুদ্ধে ভবিষ্যতের সিনেমাটিক সাম্রাজ্যের রূপরেখা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এই ধরনের সিদ্ধান্তগুলো চলচ্চিত্রশিল্পের পরিবর্তনশীল চিত্র এবং দর্শকদের বাড়ন্ত আগ্রহের প্রমাণ, যা কাহিনির গভীরত্ব ও সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপটকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
লক্ষ্যাভেদে ‘সিংঘাম এগেন’ : বলিউডের পরিবর্তিত চিত্র
ভারতের শীর্ষস্থানীয় প্রদর্শক, PVRInox, যিনি হিন্দি ভাষার বৈশিষ্ট্যযুক্ত চলচ্চিত্র ব্যবসার প্রায় 35 শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করেন, তিনি দীপাবলি 2024 সময়কালে ‘সিংঘাম এগেন’ চলচ্চিত্রকে 60 শতাংশ স্ক্রীন স্পেস বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্রের মতে, সিনেমা দর্শকদের চাহিদাকে মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
একটি বাণিজ্য সূত্র বলেছে, “প্রদর্শনের বিষয়ে আলোচনা দীর্ঘদিন ধরে চলছে, এবং জাতীয় চেইনটি ভারতব্যাপী ‘সিংঘাম এগেন’ কে 60 শতাংশ প্রদর্শনের জন্য বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই মাল্টিপ্লেক্স চেইন বৈশিষ্ট্য চলচ্চিত্র ব্যবসায় 35 শতাংশ অবদান রেখেছে এবং ‘সিংঘাম এগেন’-এর জন্য বিশেষ প্রদর্শনির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
অর্থনৈতিক কৌশল ও দর্শকদের প্রভাব
সূত্র আরও জানায়, “এটি একটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত, যেখানে চাহিদা এবং যোগান মিলে একত্রিত হয়েছে, কারণ ‘সিংঘাম এগেন’ বাজেট এবং তারকা অভিনেতাদের দিক থেকে বিশাল। প্রথম দিনে 60:40 বিভাজন থাকবে, এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে দর্শকদের মুখেমুখি সংঘর্ষের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
আমরা শোনা যাচ্ছে, জাতীয় চেনের উচ্চ কার্যক্ষম স্থানগুলো ‘সিংঘাম এগেন’-এ চলে গেছে, এবং এটি একটি শেষ মিনিটের মাস্টারস্ট্রোক Jio Studios থেকে, কারণ অনিল থাডানি ‘ভুল ভুলাইয়া 3’-এর জন্য একক পর্দা নিশ্চিত করতে সর্বোত্তম চেষ্টা করছিলেন, ‘পুষ্পা 2’-এর সঙ্গে সংযুক্ত দল অফার করে। দুইটি চলচ্চিত্র 1 নভেম্বর 2024-এ বড় পর্দায় মুক্তি পাবে।
সম্ভাবনার দ্বার: সিনেমার সামাজিক প্রভাব
এছাড়া, ‘সিংঘাম এগেন’ চলচ্চিত্রের নির্মাতারা নতুন টাইটেল ট্র্যাক প্রকাশ করার পর দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও এ ধরনের সিদ্ধান্তগুলো মূলত বাণিজ্যিক স্বার্থে নেওয়া হয়, তবুও এদের মাধ্যমে সিনেমার প্রতি দর্শকদের আবেগ ও সমাজে সিনেমার প্রভাব সম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা নতুন করে শুরু হয়েছে।
সুতরাং, বর্তমান বলিউডের এই পরিবর্তিত পটভূমিতে যেখানে চলচ্চিত্রের দুনিয়াকে নিয়ে আলোচনা চলে, সেখানে ‘সিংঘাম এগেন’ এর মাধ্যমে নতুন চিত্রায়িত হয়েছে। বিভিন্ন জনসাধারণের ছবি আজকাল কিভাবে সমাজের প্রতিচ্ছবি হিসাবে কাজ করে তা নিয়ে বাস্তবে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে।