আজকের বিশ্বকর্মাপুজোকে ঘিরে রাজনৈতিক চিত্র যেন এক অদ্ভুত নাটক—রাজা-কুমারীর খেলার মতো। নেতা-নেত্রীরা যখন প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরির দিকেই নজর রাখছেন, সাধারণ মানুষের চাহিদা যেন তালাবদ্ধ। গণতন্ত্রের কথাগুলি যেন কাছ থেকে শোনা গেলেও, বাস্তবতা বলছে—কথার চালচিত্রে সমাজের প্রকৃত চেহারা অনেকটাই অশান্ত। এমনি এক দোলাচলে, আমাদের সভ্যতা কি সত্যিই নতুন সূর্যের আলো খুঁজে পাবে?
রাজনীতির নতুন খেলা: বিশ্বকর্মাপুজোর প্রেক্ষাপটে ক্ষমতার সুষমা
আজ, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বিশ্বকর্মাপুজোর দিনে, রাজনীতির অঙ্গনে চলছে এক নতুন নাটক। সরকারী মালিকানাধীন প্রকল্পগুলিতে দুর্নীতির অভিযোগ বেড়ে গেছে। বিরোধী পক্ষের সমালোচনা যেন এক যুগান্তকারী ইতিহাসের দলিল, যেখানে ব্যর্থতা ও সাফল্যের রেখা মুছে গেছে।
জনতার প্রতিক্রিয়া: চুপ ও হাহাকার
এই পুজোয় দেশের জনগণের মুখে আতঙ্ক ও হতাশা। সুশীল সমাজের মধ্যে আলোচনা চলছে, রাজনীতির খেলার দৌড়ে সাধারণ মানুষের কী হবে? একটু হাস্যাময়তার ছলে বলতে হয়, ‘রাজনীতির কারিগররাও কি বিশ্বকর্মার দৃষ্টিতে নিজের কাজটুকু করছেন?’
মিডিয়া ও নাগরিক সচেতনতা
মিডিয়া আজকের বিতর্কগুলির সম্পর্কে প্রভাবিত করছে। সত্য বা অসত্য, সবই তাঁদের কণ্ঠে। সমাজের বিবেক হিসেবে কি তাঁরা নিজেদের ভূমিকার প্রতি দায়বদ্ধ? স্বদেশের নির্মাণে কাকে যোজনার কাঁধে তুলে নিতে হবে, সেই প্রশ্ন আজকাল যেন এক প্রহেলিকা।
সমাজে পরিবর্তনের বাতি
রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের সাথে বাস্তবতার সংযোগ ঘটাতে প্রয়োজন একটি সঠিক দৃষ্টিকোণ। রাষ্ট্র এবং দ্রষ্টব্যের মাঝে যে এক অস্পষ্টতা, তা জনগণকে তাই নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে। আমাদের সমাজে দ্রুত পরিবর্তন আসছে, তবে তা কি ভবিষ্যতের জন্য আশার আলো?