সিকিমের লাভার রাস্তায় যানবাহন চলাচলের নতুন নির্দেশনা নিয়ে প্রশাসনের বিবৃতি যেন ভবিষ্যতের টনক নাড়া। ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক না ব্যবহারের ফলে পর্যটকদের অসুবিধার ঘনঘটা বাড়লেও, প্রশাসনের চলাফেরা যেন সূক্ষ্ম আর প্রতীকী। পাহাড়ের বুকে সঠিক পথের সংকটে, এক দিকে রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্বলতা, অন্য দিকে জনসাধারণের আকাঙ্ক্ষা—রাজনীতির এই বিচিত্র নাটকে কীভাবে সাজাবে আসন্ন পর্বের কলম?
রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি: সিকিমের পথ পরিবর্তন
সম্প্রতি প্রশাসন জানিয়েছে যে, সিকিমের দিকে যানজটের সমস্যার সমাধানে লাভার রাস্তায় সমস্ত যানবাহনকে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ থাকলে, সে যে কেমন অসুবিধার কথা বলছে, তা তো বোঝাই যায়।
পাহাড়ের অন্তর্গত জাতীয় সংগ্রাম
পাহাড়ে পর্যটকদের চিত्कार, প্রশাসনের উদাসীনতা, এবং রাজনৈতিক নেতাদের অদূরদর্শিতা—এই ছবিটি যেন এক নাটকের মহা অবস্হা। পথের অভাবের মধ্য দিয়ে যে নীতি বদল হচ্ছে, তা কি সত্যিই আমাদের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দেবে?
নেতৃত্বের গুণগত বিচার
যেখানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি, সেখানেই জনগণের সাংবিধানিক অধিকার কেমন ভাবে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে, তা নিয়ে নতুন করে আলোচনার শুরু হতে পারে। অর্থাৎ, রাষ্ট্রের প্রত্যেক সিদ্ধান্তের পরিণতি যে সমাজে গাঢ় প্রভাব ফেলতে পারে, সেটাই এখন অপ্রতিরোধ্য।