“রাজ্যসভার মুখ্যসচেতক হিসেবে সুখেন্দুর অবশেষে মিডল অর্ডারে নামানো: রাজনীতি নাকি নাটক?”

NewZclub

“রাজ্যসভার মুখ্যসচেতক হিসেবে সুখেন্দুর অবশেষে মিডল অর্ডারে নামানো: রাজনীতি নাকি নাটক?”

ভারতের রাজনৈতিক মঞ্চে সুখেন্দুশেখর রায়কে রাজ্যসভার সাংসদীয় দলের মুখ্য সচেতক পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া যেন এক অনাকাঙ্ক্ষিত চাবুকের আঘাত। ওপেনিং ব্যাটসম্যানকে মিডল অর্ডারে নামানোর এই গোপন খেলা, নাকি ক্ষমতার মিষ্টি নৃত্য? আরজি কর হাসপাতালের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিপর্যয়ের মধ্যে সরকারের নাবালকতার এক প্রতিচ্ছবি ফুটে ওঠে, যেখানে ডিসকোভারি ওয়ার্ল্ড অব পলিটিক্সের কল্পকাহিনীর মতোই তিক্ততা। জনমত হেলে পড়েছে, আর নেতা অপেক্ষায়, যা নিছক রাজনৈতিক গরজ নয়, নিখিল সমাজের ভেতরের কণ্টকময় এক অচলায়তন।

“রাজ্যসভার মুখ্যসচেতক হিসেবে সুখেন্দুর অবশেষে মিডল অর্ডারে নামানো: রাজনীতি নাকি নাটক?”

সুখেন্দুশেখরের রাজনীতির নতুন অধ্যায়

২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর সুখেন্দুশেখর রায়কে রাজ্যসভার সংসদীয় দলের মুখ্যসচেতক পদ থেকে সরানো হয়েছে। এই পদত্যাগ যেন ওপেনিং ব্যাটসম্যানের জায়গা থেকে মিডল অর্ডারে নামানোর মতো। একজন অভিজ্ঞ নেতা, যিনি সুযোগের আশায় ছিলেন, এখন নিঃসঙ্গতার এক নিরাশার দুনিয়ায়।

রাজনৈতিক অঙ্গনে দুর্বৃত্তায়নের সমস্যা

আরজি কর হাসপাতালের ঘটনাটি যেন সুখেন্দুর জন্য একটি নতুন দিশা নিয়ে এসেছে। সরকারী গাফিলতির দায়বদ্ধতা কি তবে বর্জিত? গণমানুষের মধ্যে বিরোধী নেতাদের প্রতি সন্দেহবাতিকতা বারবার বাড়ছে, কিন্তু এর ফলে কি আদৌ কিছু বদলাবে?

সার্বিক রাজনৈতিক পরিবেশের পর্যালোচনা

এখন সমাজে প্রতিটি রাজনৈতিক ঘটনার প্রভাব স্পষ্ট। বিরোধী নেতাদের মুখপাত্র হয়ে ওঠার একটা চেষ্টার সূত্রপাত হয়েছে। সাংবাদিকরা যখন সত্যকে বিকৃত করে, তখন প্রশ্ন জাগে, “রাজনৈতিক নাটকের মূল কুশীলব কি?” সুখেন্দুশেখরের পদচ্যুতিতে হয়তো আমাদের সমাজের এই খেলা আরও উদ্ভাসিত হবে।

নতুন সময়ের মনোভাব

জনতার মনে এক আশার সঞ্চার, কিন্তু পলিটিক্যাল মঞ্চে কতটুকু কৌশল নির্বাচনের মধ্যে থাকে? সুখেন্দুর মতো নেতা কীভাবে নতুন প্রজন্মের রাজনৈতিক আবহকে নতুনভাবে আলোকিত করবেন? বিষয়টি নিঃসন্দেহে চিন্তার।

রাজনীতির এই বিষয়গুলোতে আমাদের সমাজের কাছে কিছু নতুন প্রশ্ন তুলছে, যা ভবিষ্যৎকে নতুন মাত্রা দিতে পারে।

মন্তব্য করুন