“সুকান্তের তীর্যক মন্তব্য: বিজেপি এলে কীভাবে বদলাবে পশ্চিমবঙ্গের ধর্ষকবিরোধী লড়াই!”

NewZclub

“সুকান্তের তীর্যক মন্তব্য: বিজেপি এলে কীভাবে বদলাবে পশ্চিমবঙ্গের ধর্ষকবিরোধী লড়াই!”

বাংলার রাজনৈতিক দৃশ্যে আজের আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে সুকান্তর এমন কড়া মন্তব্য, যেখানে তিনি বিএনপি সরকারের উপর আক্রমণ চালিয়েছেন। ‘ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার’ দাঁড় করানোর সুস্পষ্ট অঙ্গীকারে যেন গোঁড়া শাসনের নতুন মন্ত্র খুঁজছেন তিনি। অদ্ভুত এই পথে, কি মানুষের নিরাপত্তা, কি সরকারি দৃষ্টিভঙ্গি—সমস্ত কিছুই যেন ঝুঁকিতে, আর গুণগানগীদের কণ্ঠে সমাজের অবসন্নতা প্রকাশ পাচ্ছে।

“সুকান্তের তীর্যক মন্তব্য: বিজেপি এলে কীভাবে বদলাবে পশ্চিমবঙ্গের ধর্ষকবিরোধী লড়াই!”

  • সিপিএম-এর ভিডিও বিব্রত কাণ্ড: ধর্ষণ-খুনে সঞ্জয় রায়, ধনঞ্জয়ের বিতর্কে নেটপাড়ায় উঠে এল শাসনের আসল রূপ! – Read more…
  • “সিবিআই তদন্তের পথে বাম নেতা বিকাশ রঞ্জনের মন্তব্য: রাজনৈতিক নাটকের পর্দা ওঠাতে প্রস্তুত!” – Read more…
  • “বাম নেত্রী মীনাক্ষীর দাবি: ডিপার্টমেন্ট ‘ফাঁসাচ্ছে’, সরকারের টাল Marino কে টার্গেটিং!” – Read more…
  • “রাজনৈতিক নাটকে শুভঙ্করের নতুন কৌশল: বিজেপি-তৃণমূলকে একসঙ্গে বিঁধবে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সমাজের প্রতিবাদ সংগঠনে কংগ্রেস!” – Read more…
  • বধূর অভিযোগ: প্রশাসনিক নৈরাজ্যে স্বামীর অনুরোধ, থানার দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ! – Read more…
  • বাংলার রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন সংঘাতের সূচনা

    আজকের আলোচনা চালাতে গিয়ে প্রশ্ন উঠছে—কেন রাজনীতিতে বিশ্বাসযোগ্য নেতা ও নীতির ধারাবাহিকতা সংকটে? সুকান্ত মজুমদারের সাম্প্রতিক বক্তব্য অনুসরণ করলে তার মধ্যে একটি বার্তা উঠে আসে: “মেয়ের বাবা-মাকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।” তার বক্তব্যে কি রাজনৈতিক প্রতারণার প্রতিফলন রয়েছে? সত্যিই কি বাংলার পরিচয় বদলে যাচ্ছে?

    মেয়েদের সুরক্ষা এবং রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা

    সুকান্তের কথায় উঠে এসেছে চিত্রকল্প, “বাংলায় বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠা হলে ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার থাকবে।” এর মাধ্যমে রাজ্যের শূন্যTolerance প্রতীকের সৃষ্টি হচ্ছিল। কিন্তু নারীর নিরাপত্তার জন্য রাজনৈতিক দৃঢ়তার পরিবর্তে কি সমাজের মানসিকতা সত্যিই পরিবর্তিত হচ্ছে?

    রাজনৈতিক নাটক অথবা বাস্তবতা?

    বর্তমান বাংলা রাজনীতি যেন একটি নাটক, যেখানে নেতারা মঞ্চে দাঁড়িয়ে উচ্চকণ্ঠে কথা বলছেন, কিন্তু নাগরিকেরা আদর্শ ও নীতির প্রশ্নে মগ্ন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মানবাধিকারের চেতনায় ভরা কাব্যের তুলনায় আজকের রাজনৈতিক আখ্যানগুলি শুধু ক্ষমতা দখলের চেষ্টায় নিবদ্ধ। সুকান্তের কথার বাস্তব প্রভাব কতটা হবে, তাই ভাবার বিষয়।

    সামাজিক সচেতনতা ও জনগণের দায়িত্ব

    রাজনৈতিক নেতাদের প্রতিশ্রুতির মাঝে সমাজে পরিবর্তনের ধারণা কতটা গুরুত্বপূর্ণ? যখন একজন মা তার সন্তানের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত, তখন কি রাজনীতিকেরা নিজেকে নির্বিকারভাবে পরিচালনা করে? সুকান্তের বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে এই প্রশ্নগুলো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে এবং জনসচেতনতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে।

    শেষ পর্বের প্রেক্ষাপট

    এটি স্পষ্ট—রাজনৈতিক তরজা সন্দেহজনক, এটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নয়। বাংলার নানা প্রান্তে প্রতিদিন নতুন নতুন আলোচনার সূচনা হচ্ছে। সুকান্তের মন্তব্যগুলো যেন কিংবদন্তির ছায়ায় বিশাল আকার ধারণ করছে—এখন দেখার বিষয়, নেতৃত্ব আদৌ কোনো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে, নাকি শুধুমাত্র কথার খেলা থাকবে।

    মন্তব্য করুন