সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে প্রশ্ন উঠেছে তাঁর নেতৃত্বের নৈতিকতা নিয়ে। যিনি অভিযুক্তদের পাশে দাঁড়িয়ে, স্বাস্থ্য ও পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি তুলছেন, সেখানে সরকারিভাবে স্বাস্থ্যের সংকট এবং সুরক্ষার হুমকি যেন নতুন রাজনৈতিক নাটকের পাণ্ডিত্য। জনগণের আপত্তি কি আদৌ শ্রবণযোগ্য হবে?
বামের অভিযোগ: মুখ্যমন্ত্রী শুধুমাত্র অভিযুক্তদের পাশেই দাঁড়িয়ে
সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তাঁর বক্তব্যে তিনি পরিষ্কার করে দিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী অভিযুক্তদের সমর্থনে রয়েছেন, যা সাধারণ মানুষের প্রতি গভীর অনাস্থার হাতছানি।
পদত্যাগের দাবি
চক্রবর্তী আরও দাবি করেছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং পুলিশমন্ত্রীসহ স্বাস্থ্য সচিবের পদত্যাগের প্রয়োজনীয়তা। এই পদক্ষেপগুলি কি বাস্তবে রাজনীতির কূটিলতার শিকল ছেদন করতে পারবে? জনমত কি আসলে যাত্রার এই পর্যায়ে ঘুরে দাঁড়াবে?
রাজনীতির নাট্যশালা
রাজনীতির এই নাট্যশালায়, যেখানে বক্তব্য ও অভিযোগরা একে অপরের সাথে তীব্র প্রতিযোগিতা করছে, সাধারণ মানুষের প্রভাব কবে আমাদের চোখে পড়বে? না হয়, আমাদের সমাজ আবারও সেই পুরনো পাল্টা প্রশ্ন করবে— “কে সত্যি, কে মিথ্যা?”