“মমতার প্রশাসনিক খেলার মঞ্চ: পুরো ঘর খালি করে ভোটের রাজনীতি, কোরো না সমাজের অস্থিরতা!”

NewZclub

“মমতার প্রশাসনিক খেলার মঞ্চ: পুরো ঘর খালি করে ভোটের রাজনীতি, কোরো না সমাজের অস্থিরতা!”

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক বক্তৃতায় প্রতিফলিত হচ্ছে রাজনৈতিক গতি-প্রকৃতি; তিনি মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ‘পুরো ঘর খালি করে দেওয়া’ সম্ভব নয়। প্রশাসনিক ভারসাম্য নেই, নাকি নেতৃত্বের সংকট? একদিকে বাহবা, অন্যদিকে প্রশ্ন—শাসনকার্যে এমন বৈপরীত্য সমাজের মেরুদণ্ডকে দুর্বল করে দেয়। জনগণের চাহিদা এবং সরকারের প্রতিশ্রুতির মাঝে বিভ্রান্তির চিত্র যেন রবীন্দ্রনাথের কবিতার অদ্ভুত প্যাঁচ—অস্থিরতা এবং সাম্যের সন্ধানে।

“মমতার প্রশাসনিক খেলার মঞ্চ: পুরো ঘর খালি করে ভোটের রাজনীতি, কোরো না সমাজের অস্থিরতা!”

মমতার বক্তব্য: রাজনীতির নাটকীয়তা

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘আমরা ওঁদের বোঝালাম, একসঙ্গে পুরো ঘরটা খালি করলে প্রশাসন চলবে কী করে?’ একদিকে সরকারের কার্যক্ষমতা, অন্যদিকে নেতৃত্বের বেপরোয়া সিদ্ধান্ত, রাজনীতির এই নাট্যশালা সত্যিই এক বিস্ময়।

অভিযোগ ও চ্যালেঞ্জ

নেতৃত্বের অভাব এবং প্রশাসনের দিক থেকে সঠিক দৃষ্টি উপেক্ষা, জনমানসে সংশয় সৃষ্টি করেছে। সমাজের শক্তিশালী জনগণের মতামত কি আদৌ শোনা হচ্ছে? স্বার্থের দ্বন্দ্বে এই সরকার কতদূর যাবে?

জনতার প্রতিক্রিয়া

প্রশাসনের এ অনিশ্চয়তা সাধারণ মানুষের মাঝে ক্ষোভ বাড়াচ্ছে। রাজনৈতিক দোলাচল যখন জনজীবনের বিঘ্ন ঘটায়, তখন নেতাদের এই প্রশ্নটা ভাবাতে পারে: সত্যিই কি সমাজের কল্যাণে যুক্ত হচ্ছেন?

এবং, যখন পরিবর্তনের সুর ধ্বনিত হয়, তখন কি এই উত্তাল রাজনীতির সভায় শান্তির গান গাওয়া সম্ভব? নিশ্চিতভাবে, প্রশ্নগুলি তীব্র হয়ে উঠছে।

মন্তব্য করুন