বাংলায় ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর গুজরাট পুলিশের নীরবতা: সরকারের কর্তব্য ব্যর্থতার প্রতিফলন!

NewZclub

বাংলায় ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর গুজরাট পুলিশের নীরবতা: সরকারের কর্তব্য ব্যর্থতার প্রতিফলন!

বাংলার ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যুতে গুজরাট পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ surfacing হচ্ছে। পরিবার দাবি করছে, স্থানীয় থানার ঘুমন্ত সত্তা ও হোটেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি মেনে নেয়া যায় না। রাজ্যের শাসক মূর্তির এতটাই বিবর্ণ, যে অশান্তি অদৃশ্য দূরবীণেও ধরা পড়ছে না। এ কি শান্তির নিদ্রায় শুয়ে থাকা সতীর্থের হানাহানি?

বাংলায় ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার পর গুজরাট পুলিশের নীরবতা: সরকারের কর্তব্য ব্যর্থতার প্রতিফলন!

গুজরাটে ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যু: পরিবারের অভিযোগ

গুজরাটে বাংলার এক ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় বরাবরের মতোই নীরব রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন। পরিবার জানাচ্ছে, “মোদি সরকারের আমলে আমাদের চোখে যে বিষাদের অন্ধকার, তা কাউকে দেখতে শেখানো হয়নি।” ঘটনাটি তুলে ধরার জন্য স্থানীয় থানার পুলিশও যে গাফিলতি করেছে, তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন।

হোটেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ

শুধু পুলিশ নয়, হোটেল ম্যানেজমেন্টের দিকেও অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের দাবি, “রাজনীতির দামিলির ফসল আমরা। অথচ আমাদের ক্ষতে সমাজের উচ্চ আসনের মানুষরা চুপ!” দেশের চোখে ছাত্রীর মৃত্যু এমন এক প্রতিবাদ, যার প্রতিধ্বনি টিকবে কি?

রাজ্যের নীরবতা এবং নাগরিক সমাজের প্রতিক্রিয়া

শুধু গুজরাট নয়, এই আস্বস্তি কলকাতার বুকেও দোলা দিয়েছে। রাজনীতির খেলা যেন এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে দর্শকের কেবলে অশ্রু দিয়ে ওঠে। কবির রচনায় প্রাক্তনের প্রতীক্ষা, কিন্তু বর্তমানের রাজনৈতিক দুর্বলতাতেও কি আমরা থেমে যাব?

জনসাধারণের মনোভাবের পরিবর্তন

এবার কি তবে কৃষক আন্দোলনের মতো নতুন কোনো প্রতিবাদ জন্ম নেবে? গুজরাটের ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যু এক নতুন প্রশ্ন তুলেছে নাগরিক সমাজের ভিতরে। “লোকসভার মতে, সরকার তিল তিল করে ধ্বংস হচ্ছে,” অভিযোগ করছেন স্থানীয় নাগরিকেরা। মানবতার প্রতি কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব কোথায়?

মন্তব্য করুন