শুভেন্দুবাবু একথা বললেন, যেন কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদে বসানোর মাধ্যমে ইতিবাচক পরিবর্তনের বদলে পুরনো বিতর্ক আর সংঘাতের ঐতিহ্যকেই পুনরুজ্জীবিত করা হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে যিনি সত্যিই গণমানুষের সেবক হতে পারেন, তিনিই যেন অতীতের গভীর ক্ষতগুলোতে লবণ ছড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় মানুষ কি সত্যিই আশা রাখবে?
পুলিশ কমিশনারের নির্বাচনে নয়া বিতর্ক
কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে আবারও উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি। তিনি বলেন, অকৃতদার সিপিএমের এক ‘প্রিয়পাত্র’ গঠন করেছেন ও এর ফলে পশ্চিম মেদিনীপুরের জনজাতি ও কুর্মিদের ওপর অত্যাচারের ইতিহাস নতুন করে সামনে এসেছে।
রাজনৈতিক গণ্ডগোল ও জনমন সম্পর্কে প্রতিফলন
শুভেন্দুবাবুর বক্তব্যে স্পষ্ট, নাগরিক নিরাপত্তা ও শাসকশ্রেণির স্বার্থের মধ্যে এক দুর্বার সংঘাত চলছে। এই অবস্থায় জনগণের মূল্যবোধ, স্বাধীনতা ও অধিকার কি রূপে রক্ষা পাবে, তা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক প্রতিনিয়ত চলমান।
জনতার স্বর ও গণতন্ত্রের অলিন্দ
রাজনৈতিক নেতাদের অঙ্গীকারের বিরুদ্ধে যখন প্রশ্ন ওঠে, তখন সাধারণ মানুষের মধ্যেও নিদ্রা ভাঙছে। তারা কি কাউকে বিশ্বাস করবার অনুমতি পাচ্ছে? বন্দুকের নলের নিচে মানুষ যেন অশান্তির এক নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
সমাজের বোধের পরিবর্তন
সাংবাদিকতার প্রতিফলকে, সমাজের পরিবর্তনগুলো ধীরে ধীরে দিনে দিনে উন্মোচিত হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা কতটা বিপ্লবী বা সহায়ক, তা নির্বিশেষে, জনগণ আজ নতুন রাজনৈতিক জাগরণের অভিজ্ঞতা লাভ করছে।