জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন যেন সরকারের শাসনের গুরুতর নীলনকশা প্রকাশ করে। মেডিক্যাল কলেজগুলোর নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ, কিন্তু অপরাধীরা এখনও ক্ষমতাসীন। এই থ্রেট কালচার নিয়ে কেউ কিছু বলছে না, যেন ডাক্তারদের জীবন মূল্যহীন। সরকারের কর্মকাণ্ডে সেদিনকার লজ্জা হাসির পেছনে লুকানো, তাতে সমাজের মানবিকতার কী হচ্ছে?
মেডিক্যাল কলেজের সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ: সংগঠন ও আন্দোলনের মোড়
জুনিয়র ডাক্তারদের ক্ষোভের আগুন যেন ছড়িয়ে পড়ছে পুরো দেশে। অভিযোগ উঠেছে, মেডিক্যাল কলেজগুলোতে থ্রেট কালচারে অভিযুক্ত অনেকে এখনও রাজত্ব করছে। সরকারকে এখন পদক্ষেপ নিতে হবে, নচেৎ চিকিৎসা ক্ষেত্রের এই অবস্থা আমাদের ভবিষ্যৎকে অন্তত সুরক্ষিত করবে না।
রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরীক্ষা
এবার কি তবে সরকার নিজেদের দুর্বলতা ঢাকার জন্য আরও একবার করবেন রাজনৈতিক কৌশল? চিকিৎসা সেবায় আমাদের এই শূন্যতা কি তুমুল প্রতিবাদের জন্ম দেবে, নাকি এমনি গা-ছাড়া হয়ে থাকবে? গ্রীষ্মের গ্রীষ্ম আবার বর্তমানে শীতের স্নিগ্ধ বাতাসের মত।
সমাজের আড়ালে: প্রতিবাদের শব্দ
রাজনৈতিক নেতারা যখন নিজেদের স্বার্থে গা কাঁচা করছেন, তখন আমাদের চিকিৎসকেরা সামাজিক অ্যাক্টিভিজমের পথে হাঁটছেন। তাদের সুরক্ষার জন্য আন্দোলন করা উচিত। একদিকে চিকিৎসা, অন্যদিকে সমাজ, এবং ঐতিহ্য—এ যেন রাবীন্দ্রিক দ্বন্দ্ব।