সামনের দুর্গাপুজোতে উৎসবের ধারা যেন ছন্দপতনের শিকার, যেখানে মানুষের দলের পরিবর্তে প্রতিবাদের আওয়াজই প্রধান হয়ে উঠেছে। মাজে-মাঝে মুখ্যমন্ত্রীর পুজো উদ্বোধনের প্রস্তুতি দেখা গেলেও, আনন্দের চাইতে বিষাদই যেন গাঢ়। বিতর্কের খেলা মানে রাজনৈতিক নাটকে মানুষের মনে সংকট, আর সবার চেয়ে বড়ো নাট্যকার হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্ষোভ।
দুর্গাপুজোর সম্ভাব্য উদ্বোধন এবং প্রতিবাদের সুর
সামনেই দুর্গাপুজো, কিন্তু উদযাপনের উৎসব যেন দুর্ভাগ্যের চিত্রনাট্য হয়েছে। নেতৃত্বের দিকে নজর, যখন মুখ্যমন্ত্রী মহালয়ার আগে পুজোর উদ্বোধনের পরিকল্পনা করছেন, তখন প্রতিবাদের সুর চূড়ান্ত হয়ে উঠছে। ধর্মের ধর্মীয়তা, নাকি রাজনীতির রসায়ন, প্রশ্ন উঠছে।
রাজনীতির নাট্য পরিবেশন
সরকারের দিক থেকে উৎসবের আনন্দ যেন স্রোতের বিপরীতে। অস্থির পরিবেশের মধ্যে, জনগণের মন সায় দেয় না আনন্দে মেতে ওঠার। ক্রমবর্ধমান প্রতিবোধ, আর অপ্রকাশিত বেদনা, প্রকাশ্যে আসছে। সমাজের চিত্রই হয়ে উঠছে দ্বন্দ্বের ক্ষেত্র।
জনমনে পরিবর্তনের বাতাবরণ
রাজনৈতিক দৃশ্যে, নাগরিকের মুখে মুখ্যমন্ত্রীর পরিকল্পনায় বিদ্যমান অস্থিরতা প্রকাশ পাচ্ছে। ভোটারদের মধ্যে সুক্ষ্ম বিভাজন, পুজোকে ঘিরে নাগরিক আন্দোলন সমার্থক হয়ে উঠেছে। এ যেন এক নতুন গতিতে, যেখানে নাগরিকরা তাদের কণ্ঠস্বর তৈরি করছে।