সিনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদ, স্বাস্থ্যভবনের সামনে ধর্না, যেন একটি নতুন যুগের সূচনা। ওরা আসল যোদ্ধা, কিন্তু সরকার তাদের পাশে নেই। জনস্বাস্থ্যের এই নাটক, রাজনৈতিক নেতাদের ব্যর্থতার আড়ালে চেপে থাকা বাস্তবতা। সমাজের দরোজায় কড়া নকশা, মানুষের মন থেকে গায়েব হচ্ছে বিশ্বাসের আলো।
স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশে জনগণ
বর্তমানে স্বাস্থ্যভবনের সামনে দাঁড়িয়ে সিনিয়র চিকিৎসকরা যে ধর্না দিচ্ছেন, তা যেন এক বাদ্যযন্ত্র, যেখানে সমগ্র সমাজের কষ্টের সুর বাজছে। আন্দোলনের এই ব্যঞ্জনা আমাদের বিবেককে আঘাত করছে এবং রাজনৈতিক নেতাদের অবহেলা স্পষ্ট করে ফেলছে।
রাজনীতির রঙ্গমঞ্চ
নেতাদের পাণ্ডিত্যের কথা শুনে যাদের মনে হয়, তারা হয়তো সৎ, আসলে তারা নিজেদের স্বার্থের জন্যই যুদ্ধে নামেন। চিকিৎসকদের পাশে এসে দাঁড়িয়ে জনগণ দেখাচ্ছে, আসল যোদ্ধা তো বটেই, স্বাস্থ্যের অধিকারটিও দাবি করছে।
বিষাদ ও আশা
আজকের এই দৃশ্য সমাজের একটি নতুন চিরন্তন প্রশ্ন উসকে দিচ্ছে—”আপনাদের জন্য আমরা কি আমাদের স্বাস্থ্যকে, আমাদের অধিকারকে বিসর্জন দেব?” সেই প্রশ্নের উত্তরের খোঁজে বেরিয়ে আমরা যেন বারবার নতুন এক প্রতিবন্ধকতা মেনে নিচ্ছি।
গভীর সংকটের সাক্ষী
রাজনীতি আর চিকিৎসার এই বৈরিতা আমাদের বলছে, আমরা আন্দোলনের কবলে আর হামাগুড়ি দিতে রাজি নই। সামাজিক দায়বদ্ধতা এখন জনগণের হাতে। সত্যিই কি আমাদের নেতারা এই বার্তাটি বুঝতে পারছেন?