জনগণের ধৈর্য্য আর সীমারেখা: মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব, মিডিয়ার প্রভাব ও রাজনীতির সরে যাওয়া!

NewZclub

জনগণের ধৈর্য্য আর সীমারেখা: মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব, মিডিয়ার প্রভাব ও রাজনীতির সরে যাওয়া!

মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বের প্রতি জনগণের ধৈর্য সীমা ছাড়াচ্ছে। মিডিয়ার কৌতূহল আর রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতার মাঝে, সমাজের বৃহত্তর কল্যাণ যেন হারিয়ে গেছে। যখন নেতারা শুধু সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তখন জনগণের চিত্তের সংকট গভীর হয়ে যায়। এই অবস্থা কি আমাদের সামনের পথের সূচনা, না কি অবশেষে একটি বিপ্লবের ইশারা?

জনগণের ধৈর্য্য আর সীমারেখা: মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব, মিডিয়ার প্রভাব ও রাজনীতির সরে যাওয়া!

রাজনীতির নৃত্য: ধৈর্য্যের সীমা

বাংলার রাজনীতিতে এখন চলছে এক অদ্ভুত নৃত্য। সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী যে ‘দায়িত্বহীন’ মন্তব্য করেছেন, তা জনগণের মধ্যে বিতর্ক উসকে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘জনগণ অত্যন্ত ধৈর্য ধরে আছে। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর দায়িত্ব।’ জনগণের ধৈর্য কি সত্যিই অপার, নাকি যে সীমা পেরিয়ে গেছে তা গোপন?

মিডিয়ার ভূমিকা: নির্মম প্রকাশ?

মিডিয়া যখন রাজনীতির গূঢ় বিষয়ে আলোকপাত করে, কিছু নেতার ভাষণে গেরোর আলগা হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। ‘মিডিয়া তাদের দেখানো বন্ধ করে দিক,’ এমন দাবি কি সুক্ষ্মভাবে গণতন্ত্রের উপর আঘাত নয়? জনগণের ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে এই কথাগুলো যে কতটা আকীর্ণ, তা নিয়ে নতুন করে চিন্তা হওয়া জরুরি।

রাজনৈতিক নাটকের পরোক্ষ প্রতিক্রিয়া

রাজনীতির এই নতুন নাটক সমাজে কেমন বিপর্যয় আনছে? নেতাদের দায়িত্বশীলতা ও জনগণের অধিকার নিয়ে এই প্রশ্নগুলো আজকাল জনসংলাপে প্রবলভাবে উঠে আসছে। ‘গেরো আলগা’ হওয়ার চেষ্টায়, জনগণের একটাই প্রশ্ন— কবে ফোস্কা জোড়া লাগবে?

মন্তব্য করুন