“রাজনীতির পতি-পিতায় জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নাস্থলে খাবারের রাশি এক প্রশ্ন: নেতৃত্ব কি শুধুমাত্র ভোজনে সীমাবদ্ধ?”

NewZclub

“রাজনীতির পতি-পিতায় জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নাস্থলে খাবারের রাশি এক প্রশ্ন: নেতৃত্ব কি শুধুমাত্র ভোজনে সীমাবদ্ধ?”

জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নাস্থলে খাবারের রাশি রাশি উপঢৌকন যেন রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন সংলাপ। কৌতূহল জাগে, কে এই নব-পুরাণের বলী, যিনি পেটের তৃপ্তি দিয়ে সমাজের আন্দোলনকে প্রীতির বন্ধনে বেঁধে রেখেছেন? রাজনীতির পছে অনেক মুখের হাসি, কিন্তু চাপা আবেগ ও অসন্তোষের সাম্প্রতিক বিবর্তনে, খাদ্যের বেশে ক্ষমতার মন্থন অতি প্রাসঙ্গিক। উদ্ধত নেতাদের রাজনীতি, যেন পিপঁড়ের আগুনে আবা ফোঁড়া, মানুষের ঠোঁটের আড়ালে কফি-কবিতা।

“রাজনীতির পতি-পিতায় জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নাস্থলে খাবারের রাশি এক প্রশ্ন: নেতৃত্ব কি শুধুমাত্র ভোজনে সীমাবদ্ধ?”

জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে খাদ্যের ঢল

জুনিয়র ডাক্তারদের ধর্নাস্থলে দেখা যাচ্ছে রাশি রাশি খাবার, যা আমাদের সমাজের অদ্ভুত বাস্তবতার এক অনন্য চিত্র। এই খাবার কারা নিয়ে আসছেন? একদিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা, অন্যদিকে খাবারের ভাণ্ডার—এ যেন এক বক্তব্যহীন প্লাটফর্ম যেখানে সত্যিই অনেক কিছু বলার আছে।

রাজনীতি ও জনসমর্থন

এই আন্দোলনের পেছনে কি রাজনৈতিক খেল? চিকিৎসা সেবার অধিকার নিয়ে কুকথা হয়, অথচ খাদ্য সরবরাহের নামেমাত্র প্রতীকী প্রচেষ্টা বা রাজনৈতিক মহলের তুষ্টি। কি অপরাধ আমাদের ডাক্তারদের, যে তারা সুস্থতা চায়? স্বাস্থ্য সংস্কারের প্রত promessa ইশারায় বিস্মৃত যা পরিবেশন করছে, ফলস্বরূপ এক অন্তহীন খাদ্য সংকট।

গভর্নেন্সের মুখোশ

মিডিয়ায় প্রতিদিনের প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের দুর্দশা, তবে রাজনৈতিক নেতাদের মুখের হাসি এক মহৎ প্রকাশ। প্রকৃতির প্রচণ্ড নফসের মধ্যে এটি কি শুধুমাত্র এক হাস্যকর প্রদর্শনী? সামাজিক মূল্যবোধের পড়বি? কেননা, এই আন্দোলন আপাতত আমাদের শেখাচ্ছে যে খাদ্য তো আশীর্বাদ, কিন্তু চিকিৎসা পাওয়ার অধিকার কি কখনো পুরস্কৃত হবে?

মন্তব্য করুন