“বাইক আরোহীদের হাতে পুলিশের ধৃষ্টতা: কৌতুকবাবুর কাহিনী ও সমাজের অস্থির বৈপরীত্য”

NewZclub

“বাইক আরোহীদের হাতে পুলিশের ধৃষ্টতা: কৌতুকবাবুর কাহিনী ও সমাজের অস্থির বৈপরীত্য”

রাজনৈতিক অশান্তির এক নতুন অধ্যায়ে, কৌতুকবাবুর বাইক নথি দেখতে গিয়ে অশান্তির সাক্ষী হলেন এক কন্সটেবল ও সিভিক ভলান্টিয়ার। পুলিশের গাড়ির ক্ষয়ক্ষতি ও বাইকের ভাঙচুরে সামগ্রিক শৃঙ্খলার ছবিটি স্পষ্ট—এতকাল আমাদের নেতা সমাজের সেবা বা সুরক্ষা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন, অথচ আজ ধৃষ্টতার গতি কোথায়? বাস্তবের ব্যবচ্ছেদ যেন সারা জাতিকে এক প্রশ্নের সামনে দাঁড় করায়: কে আসলে রক্ষা করবেন এই জনগণকে?

“বাইক আরোহীদের হাতে পুলিশের ধৃষ্টতা: কৌতুকবাবুর কাহিনী ও সমাজের অস্থির বৈপরীত্য”

রাজনীতির আঁকাবাঁকা পথে একটি অদ্ভুত ঘটনা

কৌতুকবাবুর বাইকের নথি চাইতে গিয়ে অভ্যুত্থানের নাটক। বাইক আরোহীদের আক্রমণে আহত হন এক কন্সটেবল এবং এক সিভিক ভলান্টিয়ার। নারীদের নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বলার সময়ে, সে কি শান্তির পতাকা রক্ষা করে?

এ কি স্বাধীনতার অকাল মৃত্যু?

দুষ্কৃতীরা পুলিশের গাড়ি ভেঙে দিয়ে এক নবীন উক্তির মোড়ক খুলে দিল। সচ্ছলতার প্রবাহে এই অসামাজিক ঘটনার প্রভাব কখনো উৎসব, কখনো বা আন্দোলন হয়ে ভেসে বেড়ায়। জনগণের রাগ প্রতিফলিত হচ্ছে নিত্যনতুন চাহিদার মধ্যে।

গভীর রাজনৈতিক বিবেকের আহ্বান

বাইক আরোহীদের এই ভাঙচুর প্রচ্ছন্নভাবে কি সরকারের ব্যর্থতার দিগন্ত উন্মোচন করছে? কৌতুকবাবুর মতো হাজারো নাগরিক, কি অশান্ত সমাজের ক্রীতদাস? একটি রাষ্ট্রের মেরুদণ্ড দুর্বল হলে, তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা কি অঙ্গুলীকৃত হয়?

ঠিক এভাবেই আমাদের চারপাশের রাজনৈতিক আবহাওয়ার অবস্থান পরিষ্কার। নাগরিকদের অধিকার এবং নিরাপত্তা কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে? সার্থকতার পুঁজি থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সভ্যতার মানচিত্র।

মন্তব্য করুন