সিবিআই’র তথ্য মতে, পুলিশ অফিসারদের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের গন্তব্য ভুল পথে পরিচালিত করা হয়েছে, এমন সন্দেহের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর হাসপাতালের মামলার শুনানি চলছে। সন্দীপ ঘোষের অঙ্গুলিহেলনে এই কর্মকাণ্ডে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। এ যেন আমাদের শাসনব্যবস্থার আড়ালে লুকানো ক্ষমতার খেল, যেখানে সত্যের পরিবর্তে রাজনীতি বরাবরই নাটকের এক অঙ্কন।
রাজনৈতিক অঙ্গন কাতর
সিবিআই সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের ভুল পথে পরিচালিত করেছে একটি বড় অংশের পুলিশ অফিসার। আর এর পেছনে দাঁড়িয়ে আছে সন্দীপ ঘোষের অঙ্গুলিহেলন। একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সম্ভাবনা হানা দিয়েছে, যা রাজনৈতিক মাঠে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
সুপ্রিম কোর্টের শুনানি
মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর হাসপাতালের মামলার শুনানি। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন ওঠে, কি করে রাজনৈতিক নেতৃত্ব এমন অবস্থায় পড়তে পারে যেখানে তাঁদের নিজের পুলিশ বাহিনীই তথ্যের গরমিল ঘটাচ্ছে? জনগণের কাছে ন্যায় ও সঠিক তথ্য পৌঁছানো কি তবে একটি মূর্তিমান আখ্যান?
গভীর সংকটের মুখোমুখি
রাজনৈতিক পরিবেশের হাওয়া বদলে গেছে, সামাজিক সচেতনতা উথলিয়ে উঠছে। বর্তমান নেতৃত্বের কর্মকাণ্ডে জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে শুরু করেছে। কি তবে এটি শুদ্ধতার নতুন এক আন্দোলন? না কি এটি আবারো এক চাচ্বলিত রাজনৈতিক ট্র্যাজেডি?
রাজনীতি এবং সমাজের অবস্থা নিয়ে রবীন্দ্রনাথের কন্ঠে সুর উঠবে, মেধা ও অন্তর্দৃষ্টির মিশেলে নতুন চিন্তা উদ্ভাবনের। তবে পরিবর্তনের আবহ এখন বেশ ভিন্ন। এখানে কাঁঠাল ফেলেই শুধু নেতা হওয়ার সুযোগ নেই।