মুর্শিদাবাদের শীতলপাটি ও নৈঃশব্দ্যে একটি রূপান্তরকামী সন্দীপ ঘোষের মাধ্যমে আমাদের সমাজের অন্ধকারের দিকে একটি তীক্ষ্ণ দৃষ্টি। একজন নারী হিসাবে তাঁর একটি বিপ্লবী দাবির ফলে আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন উঠছে—মানবিক মূল্যবোধ কি এখনো অস্পৃশ্য? বিতর্কের এই প্রেক্ষাপটে সমাজ কতটা মানবিক?
রাজনীতির অঙ্গন: এক রূপান্তরকামী মূল্যায়ন
মুর্শিদাবাদ কলেজ ও হাসপাতালে এক সময়ে অর্থোপেডিক বিভাগে কর্মরত সন্দীপ ঘোষ সম্প্রতি একটি মারাত্মক অভিযোগ করেছেন। তাঁর দাবী, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে লিপ্ত কিছু নেতার অশান্তিপূর্ণ কার্যকলাপ চলাকালীন চিকিৎসা ব্যবস্থা করেছিল বলা চলে। সমাজে পরিবর্তনের চাহিদা কি আদৌ থাকছে?
বর্তমান শাসনের অঙ্গীকার
রাজনীতির ইতিহাস প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে। সন্দীপ ঘোষের অভিযোগ এটাই প্রমাণ করে যে, শাসন ব্যবস্থা কি আদৌ জনগণের সেবায় নিবেদিত? অথবা ক্ষমতা রাজনীতির কুরুক্ষেত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে? নেতৃত্বের প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভ কি চরম পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে?
সমাজের প্রতি সাঙ্ঘাতিক প্রভাব
এখন প্রশ্ন উঠছে, সমাজের প্রত্যেক স্তরে নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের কি আদৌ প্রয়োজন? যে চেতনা রবীন্দ্রনাথের কবিতায় ফুটে উঠেছে, তা কি দৈনন্দিন জীবনে হারিয়ে গেছে? রাজনীতির এই পরিবেশ কি আমাদের ভবিষ্যৎ বরাবর অন্ধকারে নিয়ে যাবে?