তরুণী চিকিৎসকের মায়ের বিস্ফোরক অভিযোগে আবারো পঞ্চায়েতি বিতর্কে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সাফ কথা, সরকারের গাফিলতির ফলে জীবন হারাতে হলো তাঁর কন্যাকে। একজন মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব কি কেবল পদে থাকা, না কি মানুষের হৃদয়ের ক্ষত নিয়ে ভাবা? সমাজের দ্বিধা, নেতার ব্যর্থতা—কী আশ্চর্য এই রাজনীতি!
মমতার নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ: তরুণী চিকিৎসকের মায়ের অভিযোগ
সম্প্রতি RG কর মেডিক্যাল কলেজের এক তরুণী চিকিৎসক হারিয়ে গেলে, তাঁর মা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে উষ্ণভাবে অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, “যদি মমতা সঠিকভাবে কাজ করতেন, তাহলে আমার কোল ফাঁকা হয়ে যেত না।” এই অভিযোগ রাজনীতির কালিমা আরও গভীর করার ইঙ্গিত দেয়।
রাজনীতির অন্ধকারে সমাজের প্রতিচ্ছবি
মমতার শাসনামলে সাম্প্রতিক সময়ে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে যে অব্যবস্থার চিত্র ফুটে উঠেছে, তা সত্যিই উদ্বেগজনক। সাধারণ মানুষের জীবন ও মরণের বিষয়েও যখন রাজনৈতিক নেতারা চালাচ্ছেন বিতর্কিত খেলা, তখন সমাজের প্রতি তাঁদের দায়িত্ববোধের অভাব কি প্রশ্নবিদ্ধ নয়?
পাল্টা দাবি এবং সামাজিক প্রতিক্রিয়া
মা যখন তাঁর কষ্টের কথা তুলে ধরলেন, তখন জনগণের মধ্যে সরকারের ওপর অভিব্যক্তি এবং হতাশা নতুন করে আতঙ্কের জায়গা তৈরি করছে। একজন নেত্রী হিসেবে দায়িত্বগ্রহণের আগে কি এসবের মোকাবিলা করা বা জনগণের কষ্টের প্রতি সচেতন হওয়া উচিত নয়?