বঙ্গের রাজনৈতিক сценায় আবারও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাটকীয় প্রবেশ। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে ‘দিদি’র আবির্ভাব যেন এক অভিনব তীর্থের কাহিনী, যেখানে সমঝোতার ভিড়ে রফাসূত্রের দাবির উদাহরণে অন্তরবন্দী। কিন্তু এই আর্তস্বর যেন শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণ কার্ডের মতো, প্রতিবাদী অনুরোধে সমাজের অসন্তোষের ছবি ফুটিয়ে তোলে; পরিবর্তনের অঙ্গনে গুহ্যসত্তা চিৎকার করছে, অতীতের গান মন কেড়ে নিচ্ছে।
মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন: জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন
সমাজের নানান সমস্যার মাঝে শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনা মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাজির হয়ে আন্দোলন তুলে নেওয়ার আবেদন করেন। তিনি জানান, এই সভায় তিনি মুখ্যমন্ত্রী নয়, মানবিক দিদি হিসেবে এসেছেন।
শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণ: রাজনৈতিক নাটক?
একের পর এক রাজনৈতিক নাটক নিয়ে বিতর্কের যেন শেষ নেই। এ যেন শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণ কার্ডে প্রতিবাদী দৃশ্য—a striking irony. জনগণের করুণ অবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক বাহাদুরি সত্ত্বেও, শেষ পর্যন্ত কোনো রফাসূত্র বের হয়নি।
গভীর সমাজের প্রতিফলন
এটা সুধু নেতৃত্বের পারফরম্যান্স নয়, বরং সমাজের এক ভিন্ন চিত্র উঠে আসছে। নেতৃত্বের পরিবর্তনের কথার ফুলঝুরিতে কখনও নাগরিকের সুর গোপন থাকে। রাজনৈতিক নাটকদের ফাঁকফোকরে প্রতিবাদের আওয়াজ ক্রমেই শক্তিশালী হচ্ছে।