রাজনৈতিক মতবিরোধে বৃহত্তর সংগঠন তৈরি হয়েছে, যেখানে ৫১ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের সাসপেন্ড করেছে। কিন্তু কুণালের ভাষ্য—এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিক শিকার হিসেবে চিহ্নিত। এ যেন বিদ্রুপের আকারে সেবার নীতিতে দলীয় চিহ্ন, সমাজের স্বাস্থ্য ও সংকটের আভাস।
জুনিয়র চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ: রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও আন্দোলনের মহাকাব্য
আরজি করে ৫১ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে। এই ৫১ জনের পক্ষে এবার সওয়াল করলেন কুণাল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য তাদের সাসপেন্ড করেছিল। কি জটিলতা! সঙ্গে রাজনৈতিক মতাদর্শের গন্ধ ভাসছে। এই বিষয়টা কি আমাদের গণতন্ত্রের স্বাস্থ্যকেই প্রদর্শন করে না?
রাজনীতি ও স্বাস্থ্য: অদ্ভুত সংযোগ
কুণালের অভিযোগে দেখা যায়, ভিন্ন রাজনৈতিক মতের কারণে হাসপাতালের এই পদক্ষেপ। তাৎক্ষণিকভাবে এটি রাজনৈতিক সামাজিক হওয়ায় একজন চিকিৎসক কীভাবে অপরাধী হয়ে যান তা ভাবায়। সব কিছু কি এখন ক্ষমতা ও পদবির যুদ্ধে রূপান্তরিত হয়েছে?
জনমানসে প্রতিফলন
এটি সমাজের রাজনৈতিক পরিবেশের উপর গভীর প্রভাব ফেলছে। হাসপাতালে চিকিৎসকদের এই পরিস্থিতি কি শুধুমাত্র তাদের পেশাগত অনুশাসনের জন্য? অথবা আমরা কি দেখতে পাচ্ছি রাজনৈতিক অপব্যবহার, যেখানে চিকিৎসাসেবা এবং মানবিক মূল্যবোধগুলোকেই বিপজ্জনকভাবে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে?
সাংবাদিকতা ও বর্তমান অবস্থা
মিডিয়ার ভূমিকা এখানে গুরুত্বপূর্ণ। তারা কি এই সংকটের গভীরে প্রবেশ করছে, নাকি বিচার ও সমৃদ্ধির বেশ কয়েকটি মুখোশের পিছনে তা লুকানোর চেষ্টা করছে? রাজনীতিতে স্বচ্ছতার অভাব আজকের দিনে আসলেই প্রশ্নবিদ্ধ করে।
