“জুনিয়র ডাক্তারদের সংঘর্ষ: তিন বনাম পাঁচ, আলোচনার সেতু বা ব্যর্থতার জলরাশি?”

NewZclub

“জুনিয়র ডাক্তারদের সংঘর্ষ: তিন বনাম পাঁচ, আলোচনার সেতু বা ব্যর্থতার জলরাশি?”

এখন জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে চাপানউতোর চলছে; একদল চাইছে তিনটি দাবি মানলে আলোচনা শুরু হবে, অপরদল পাঁচটি দাবি না মানলে আলোচনার প্রয়োজন নেই। প্রশাসনও বলছে, “লাইভ স্ট্রিমিং হবে না।” এ দিকে, রাজনৈতিক নাটকের মঞ্চে জনগণের আশা ও হতাশা ঝলমল করছে—মাঝে মাঝে মনে হয়, দাবি আর আলোচনা যেন কেবল ক্ষণস্থায়ী আবহাওয়া, যা পরিবর্তন হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের whims অনুযায়ী। সমাজের স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে ভাবার সময় অথচ পলিটিশিয়ানদের খচ্চরখালির মতো আচরণে শঙ্কা রয়েই যায়।

“জুনিয়র ডাক্তারদের সংঘর্ষ: তিন বনাম পাঁচ, আলোচনার সেতু বা ব্যর্থতার জলরাশি?”

জুনিয়র ডাক্তারদের বিতর্কিত অবস্থান

বর্তমানে জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে একটি বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। একটি পক্ষ দাবি করছে, তিনটি দাবি মানলেই আলোচনা শুরু হবে, অন্যপক্ষ insist করছে, পাঁচটি দাবি পূরণ না হলে আলোচনার সুরাহা হবে না। এ নিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে লাইভ স্ট্রিমিং হবে না।

শাসন ব্যবস্থার জটিলতা

রাজনীতির এ নাটকীয় মোড় যেন তত্ত্বের বৃত্তেই স্থির। দুইপক্ষের অবস্থান মেনে নেওয়ার জন্য কোথাও কোনো সুস্পষ্ট দিশা নেই। জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা তো পড়েছে বিপাকে, তবে রাজনৈতিক নেতাদের যুক্তি যেন পরস্পরবিরোধী।

সামাজিক প্রভাব ও মনের সংস্কৃতি

এবার খোদ ডাক্তারদের মধ্যেই যেন প্রশাসনিক নীতির প্রতি এক ধরণের সংহতি ও অসন্তোষের ছাপ। সামাজিক মাধ্যমের রিপ্রেজেন্টেশনে জনমত যেমন পরিবর্তনের আদল নিচ্ছে, ঠিক তেমনি এই পরিস্থিতি মানুষকে চাপে রাখছে। ঘরোয়া আলোচনায় বিষাদের তালিকা উন্মোচন হচ্ছে।

ভবিষ্যতের দিকে নজর

নির্ভরশীলতার এই দূর্বল তলানিতে দাঁড়িয়ে কেউ কি জানতে পারবে, নিজেদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দায়িত্ব কাদের? সর্বোপরি, জনস্বাস্থ্য কি আদৌ রাজনৈতিক খেলার মাঠে অসীম তাঁর অঙ্ক? টানাপড়েনের বাতাসে স্বস্তির নিঃশ্বাস যেন মৌলিক প্রশ্নকে ঘিরেই আবর্তিত হয়।

মন্তব্য করুন