মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক ভেস্তে যাওয়ায় এক তরুণ চিকিৎসকের ন্যায়বিচারের দাবিতে কেঁদে ফেললেন দুই ডাক্তার। রাজনীতির এই নাটুকে খেলার মাঝে, জনগণের আশা-আকাঙ্কশা যেন একটি স্রোত, যা প্রতিনিয়ত ভাঙচুরের শিকার। নেতাদের আচরণ প্রশ্ন তোলে, চিকিৎসা সেবা বিদ্যমান সংকটের মধ্যে, তারা কি শুধুই তাল মেলাবেন?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে জুনিয়র ডাক্তারদের হতাশা
রাজ্যের বাসিন্দাদের আশ্বাস দিয়ে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জুনিয়র ডাক্তারদের সমস্যার সমাধানে আলোচনা করতে সক্ষম হননি। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণ চিকিৎসকদের আত্মসম্মান বাঁচাতে ব্যর্থতা, রাষ্ট্রের ‘গাছ’ তো আর তলে থাকার জন্য জলে দাঁড়িয়ে থাকবে না।
দুই জুনিয়র ডাক্তারদের কান্না
বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার পর দুই জুনিয়র ডাক্তার অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন। তাদের আর্তি যেন প্রতিধ্বনি করছে, “হাসপাতাল কি শুধুই রোগের চিকিৎসার স্থান, নাকি মানবিকতার পরাজয়ের মঞ্চ?” সমাজের প্রতি শাসকদল কি যথা সময় দায়িত্ব পালন করবে?
সমাজের প্রতিফলন
এখনকার রাজনৈতিক পরিবেশে পুঁজিবাদের শ্বাসরোধী পরিবেশে, সমাজের স্বাস্থ্যকর্মীদের অবমাননা প্রকাশ করে। ডাক্তারি পেশা এখন শুধুই নফসফি, নাকি মানবিকতার চূড়ান্ত পরীক্ষা? প্রশ্ন উঠছে, শহরের আকাশে কি কালো মেঘের ছায়া? বিজ্ঞানের সমাদর, নাকি রাজনীতির তটু?