সত্যজিৎ বিশ্বাস হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষাপটে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে; দুষ্কৃতীদের নিয়ে তাঁর যোগসূত্র যেন রাজনীতির হতাশার এক চিত্রকল্প। কোথায় সভ্যতার মোড়, আর কোথায় নেতাদের নৈতিকতা—সমাজে এই প্রশ্নগুলি ঘুরপাক খাচ্ছে, যেন Tagore-এর লেখনীর তলে রাজনৈতিক নাটকের একটি নতুন অধ্যায় রচনা হচ্ছে।
রাজনীতির অন্ধকারে সত্যজিৎ বিশ্বাস হত্যাকাণ্ড
সত্যজিৎ বিশ্বাসের হত্যাকাণ্ডে বিজেপি নেতা মুকুল রায় ও জগন্নাথ সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, হত্যার আগে ও পর দুষ্কৃতীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন মুকুল। এই ঘটনার প্রতীক্ষায় থাকা সমাজ কি তবে ভোগের মন্দিরে নতুন কলঙ্কের দাগ ছোঁবে?
মুকুল রায়: শেয়ারিং অর দ্য গুলি
দুষ্কৃতীদের আশ্রয় দেওয়া থেকে শুরু করে পালানোর রাস্তা তৈরি, সব কিছুতেই মুকুল রায় নির্বিকার, যেন রাজনীতির ছবি বানাতে গিয়ে তিনি ‘নন্দনের খলনায়ক’ হয়ে উঠেছেন। এই গুলিবিদ্ধ ঘটনায় ক্ষমতার গুণগান কি তবে দেশের গণতন্ত্রের মৃত্যু?
শব্দ নেই, নীরবতার রাজনীতি
রাজনীতিতে এখন শব্দ নেই, কিন্তু গোপন সমঝোতা আছে অজস্র। এই হত্যাকাণ্ড কি শুধুই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিঘাত, না কি সাধারণ মানুষের অন্তরে এক সংকটের বিশ্বাস?
শ্রেণী-বিভক্ত সমাজের সোঁত
এখন প্রশ্ন উঠছে, সরকারের নৈতিকতা কোথায়? কি জাতের রাজনীতিতে সমাজের সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত? কিংবা মুকুল রায়ের মতো নেতাদের হাতে গায়ের টোকা হয়ে যাবে দেশ ও সমাজের বিশাল ভাগ?