রাজনৈতিক নাটকের মঞ্চে আবারও উঠে আসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে ‘দিদি’ হিসেবে অনুরোধ করতে গিয়ে। কিন্তু সরাসরি সমাধান নেই, কেবল অভিযোগের তিরে এখানকার শাসনের অকাল বৃষ্টি। আহা, জনগণের কান্নার মধ্যে যে রাজনৈতিক কূটনীতির রসিকতা, তার মিষ্টি তিক্ততা কি বোঝে কেউ?
মুখ্যমন্ত্রীর দিদির সুরে ডাক্তারদের আন্দোলন
শনিবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের ধরনা মঞ্চে উপস্থিত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “এখন আমি মুখ্যমন্ত্রী নই, দিদি।” কিন্তু এই নতুন শিরোনাম কি আন্দোলনের বাতাসে পরিবর্তন আনবে?
রফাসূত্রের সন্ধানে
মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্রের এই নাটকে অভিনয়ে নেমেছেন, তবে রফাসূত্র এখনও ডুবে রয়েছে। আখতার আলির অভিযোগের তির সদ্য প্রাপ্ত তথ্যে সন্দীপ ঘোষের দিকে। রাজনৈতিক খেলার মাঠে কার গতি কোথায়, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
জনমনস্তত্ত্বে পরিবর্তন
এই ঘটনার মধ্য দিয়ে কীভাবে জনমানুষের মনোভাব পরিবর্তন হচ্ছে, এবং রাজনীতির মধ্যেই কি এসব আলোচনার মুখোশ উঠবে? রোগের চিকিৎসার সাথে সাথে কি রাজনীতির ক্ষতেরও প্রতিকার হবে? প্রশ্নগুলো থেকে যায়।