“পুলিশের পক্ষপাতিত্বে বিতর্ক, ASI-এর উদ্ভট সেলিব্রেশন; মানসিকতার জোকারবৃত্তে মুর্শিদাবাদে রাজনীতির মুখোশ।”

NewZclub

“পুলিশের পক্ষপাতিত্বে বিতর্ক, ASI-এর উদ্ভট সেলিব্রেশন; মানসিকতার জোকারবৃত্তে মুর্শিদাবাদে রাজনীতির মুখোশ।”

মুর্শিদাবাদের রানিনগরে যেদিন পুলিশ ইউনিফর্ম পরে তৃণমূল নেতার জন্মদিনে হাজির, সেদিন তো সমাজের নিয়মের যে জোকারি মুখোশ উন্মোচিত হলো, তা আমাদের রাজনীতির অঙ্গনে কতটা অপ্রতিরোধ্য পক্ষপাতিত্বের বিস্তার সূচিত তা স্পষ্ট করেছে। সরকারি শৃঙ্খলার ব্যতিক্রম এই মিছিলে, সাধারণ মানুষের বিতৃষ্ণা ও কার্যবিমুখতার প্রতিবিম্ব ফুটে উঠছে। যারা আমাদের রক্ষক, তাদের দায়িত্বের প্রতি এই বিমুখতা, বাস্তবতার নাট্যমঞ্চে কি বড়োই হাস্যকর!

“পুলিশের পক্ষপাতিত্বে বিতর্ক, ASI-এর উদ্ভট সেলিব্রেশন; মানসিকতার জোকারবৃত্তে মুর্শিদাবাদে রাজনীতির মুখোশ।”

পুলিশের পক্ষপাতদুষ্টতা ও রাজনীতির নাটক

মুর্শিদাবাদের রানিনগরে, এক ASI যখন উর্দি পরে তৃণমূল নেতার জন্মদিনে হাজির হন, তখন প্রশ্ন ওঠে; রাজনীতির মঞ্চে কি পুলিশের ভূমিকা শুধুই দর্শকের?

আমরা কি দেখছি?

এ যেন এক জোকারের খেলা, যেখানে কর্তৃপক্ষের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে, আর জনগণের মনে জন্ম নেয় অসন্তোষের আবহ। পক্ষপাতদুষ্টতার অভিযোগ যেভাবে পুলিশকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে, তা সমাজের গতিপথ বদলানোর সুস্পষ্ট ইঙ্গিত।

রাজনীতির নেপথ্যে ক্ষমতার চিহ্ন

নেতার জন্মদিনে উপস্থিতি এবং মাথায় জোকারের টুপি—এই দৃশ্য আদতেই আমাদের governance dynamics-এর প্রতিচ্ছবি। প্রশ্ন হচ্ছে, কোথায় আমাদের নিরপেক্ষতা? জনতার চোখে, এইসব ঘটনাবলী শুধু হাস্যকর নয়, বরং গভীর অর্থ রাখে।

নতুন বিতর্কের জন্ম

রাজনীতি, পুলিশ এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক যে কত জটিল, এ যেন তারই প্রমাণ। এখানে যে চিত্র অঙ্কিত হচ্ছে, তা কি শুধু হালকা হাসির জন্য, না কি গভীর দ্রষ্টব্যের জন্য?

মন্তব্য করুন