মৎস্যজীবীদের খোঁজ না পাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন পরিবারের সদস্যরা মালিকের বাড়িতে ভিড় করছেন, যেন ক্ষমতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা সত্ত্বা তাদের আত্মার কথা শুনবে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব কি কখনো জনগণের উদ্বেগকে গুরুত্ব দেয়? সমাজের এই অশনিসংকেতের মাঝে, বিবেকবানদের উদ্বেগ যেন শুধুই এক গল্পের কাহিনি, যার লিপিবদ্ধতা নির্বাচন বিধি।
মৎস্যজীবীদের খোঁজে উদ্বিগ্ন পরিবার
সকালের আলো ফুটতেই, একটি নতুন বিপদের সংবাদের জন্য দুটি চোখের অশ্রুসিক্ত চাহনি। মৎস্যজীবীদের পরিবারে ভিড়, যেন তারা সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে দাঁড়িয়ে, নিজেদেরই পরিবারকে ফিরে পাওয়ার খোঁজে।
অবহেলা নাকি সরকারী লুকোচুরি?
মৎস্যজীবীদের নিখোঁজের ঘটনায় পরিবারের অভিযোগ— শাসকদের অদৃশ্য হাত ক্রমাগত তাদের নিরাশার অতল গহ্বরে ঠেলে দিচ্ছে। সমাজে প্রশ্ন উঠছে, কবে আমরা খুঁজে পাবো আমাদের স্বজাতির খবর? সরকারের প্রতি মানুষজনের ক্ষোভ বাড়ছে দিনप्रतিদিন।
যুগের বিপ্লব, নাকি মুখোশের পরিবর্তন?
এখন সমাজের রাজনৈতিক সংবাদও শুধুই মুখরোচক গল্প? মানুষের কষ্টের গল্প বর্ণনা করার বদলে, সংবাদমাধ্যমে গড়ে তোলার প্রক্রিয়া কি কেবল বিনোদন? প্রশ্নবিদ্ধ এইসব নৈনিতিক চিত্র জনগণের বোধে নতুন হাতছানি, যেন তারা মেনে নিতে পারছে না, আওয়াজটি কবে পর্যন্ত চাপা থাকবে।