সিবিআইয়ের আইনজীবীর বক্তব্য আবারও প্রমাণ করল যে, রাজনৈতিক নৈরাজ্যে প্রতিটি পদক্ষেপের পিছনে থাকে চরম ষড়যন্ত্র। টালা থানার ওসি’র বিলম্বিত FIR নিয়ে আদালতের উদ্বেগ যেন বর্তমান প্রশাসনের কার্যকলাপের প্রমাণ। ক্ষমতাশালীদের মধ্যে যোগাযোগ আর জনগণের নিরাপত্তা মিলে কতটা ভঙ্গুর, সেই ভাবনায় জাগ্রত হোক আমাদের সমগ্র সমাজ।
রাজনৈতিক কম্পন: টালা থানার FIR কাণ্ড
সিবিআইয়ের আইনজীবী সাফ জানিয়েছেন, সন্দীপ ঘোষের নির্দেশে টালা থানার ওসি FIR দায়ের করতে দেরি করেছেন; যেন পাতা ছিল গোপন যোগাযোগের। আদালতের মন্তব্য, ‘ঘটনার আগেই ষড়যন্ত্র হয়ে থাকলে সেটা অত্যন্ত উদ্বেগের।’ সুতরাং, সরকারের গুণগত মানের প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
শাসন ক্ষমতার অন্ধকার দিক
এখন তো খোদ আদালতও বলছে, ষড়যন্ত্র যদি আগে থেকেই হয়ে থাকে, তবে গণতন্ত্রের চাঁদের দিকে এই অন্ধকার অবিশ্বাসের ছায়া যথেষ্ট চিন্তার। আমাদের নির্বাচিত নেতাদের করণে দণ্ডিত হলে, সাধারণ মানুষের বিশ্বাসের কি হবে?
পাবলিক সচেতনতা ও প্রতিরোধ আন্দোলন
গণমানুষের মুখে মৌন প্রতিবাদ, নিশ্চুপ চিত্কার। টালা থানার ঘটনায় মানুষের মনে প্রশ্ন উঠেছে—রাজনৈতিক এহেন স্রোত কি আমাদের সৃষ্টির প্রাণশক্তি নষ্ট করছে? পরিবর্তনের দাবি এখন আরো জোরালো।