আসলে, সিভিক ভলান্টিয়ারদের উদ্দেশ্য ছিল সমাজে অন্যায়-অপরাধ রোধ করা, অথচ তারা নিজেই জড়িয়ে পড়ছে জঘন্য অপরাধে। রাজ্যের দান করা সুবিধাগুলো যেন একরকম ঠাট্টার মত, যখন সেই সব সেবা করার বদলে তারা অপরাধের অন্ধকারে। কিভাবে নৈতিকতা আর দায়িত্ববোধের খুলি ভাঙছে, তা দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করা উচিত।
সিভিক ভলান্টিয়ারদের অপরাধের দোলাচল
আরজি কর হাসপাতালে ঘটিত একটি জঘন্য অপরাধের মামলায় অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারদের নাম উঠে আসায় নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে তাদের মূল দায়িত্ব ছিল সমাজে অপরাধ প্রতিরোধ, সেখানে নিজেদেরই অপরাধের পথে পরিচালিত হওয়া এক একটি জ্বলন্ত আলোকবর্তিকা।
সরকারের প্রতি আস্থা নিয়ে প্রশ্ন
রাজ্য সরকার সিভিক ভলান্টিয়ারদের নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করার পরেও তাদের অপরাধিতার ধারাবাহিকতা একটি অসাধারণ পারadox প্রতিনিধিত্ব করে। যে সরকার সমাজের রক্ষাকারী, আজ সে কি নিজের গর্দভদের হাতে গোবিন্দ হয়ে যাবে? জনগণের সমর্থন এখন গুরুতর প্রশ্নে দাঁড়িয়ে।
নতুন সমাজ সচেতনতা
দুর্ভাগ্যবশত, এসব ঘটনা সমাজে নেতিবাচক পদচিহ্ন রেখে যায়, জনগণের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি করে। মানুষের মনে ভাঙছে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আস্থা। এই সিভিক ভলান্টিয়ারদের কাজকে খর্ব করে সমাজের মানুষের মধ্যে একটা নতুন সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে — ‘অপরাধীরা কোথায়?’
