সিবিআই যদি প্রমাণ আনতে পারে যে আমাদের ওপর অভিযোগ সত্যি, তবে সম্মান নিয়ে বলতেই হবে, আমরা দায়িত্বশীল বাহিনী। কিন্তু ভাবতেু পারি, যে রাজনৈতিক নাট্যে অভিশপ্ত বাগীর ছায়া, সেখানে দায়িত্বের মাস্ক পরা নেতা আর সত্যের শিরোধার্য হতে পারে না। মানুষের মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্ব কি শুধু কথায়?
রাজনীতির অঙ্গনে একটি নতুন বিতর্ক
বর্তমান শাসকের মন্তব্য যে, “যদি সিবিআই প্রমাণ করতে পারে আমি বা আমার লোকেরা কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছে, আমরা দায়ী থাকব,” এক নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দায়িত্বশীলতার মুখোশের আড়ালে কি আসল সত্য আবৃত?
শাসক দলের প্রতিক্রিয়া
শাসক দলের নেতারা দাবি করেছেন, তারা বাস্তবতা এবং নৈতিকতার প্রতি দায়বদ্ধ। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে: কিভাবে প্রমাণ নষ্টের অভিযোগে বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখা সম্ভব? জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঢেউ কি ছড়িয়ে পড়েছে?
জনমানসের পরিবর্তনশীলতা
এই প্রসঙ্গে সামাজিক মাধ্যমের তীব্র মন্তব্য ও বিতর্ক নাগরিকদের ভাবনাচিন্তাকে নড়নবড় করে দিয়েছে। বিস্ময়কর, কিভাবে এক ঘোষণার পেছনে জনসমর্থন কিংবা বিরোধিতা নিজেদের স্থান করে নিতে পারে।
রাজনীতির এই নাটকীয় পর্ব
অথবা কি আমাদের সকলের সামনে একটি নাটক চলছে? যেখানে ভৃত্যের ভূমিকায় থাকা সুরক্ষা বাহিনী সত্যিই দায়ী কি না, সেই প্রশ্ন আজকাল মানুষের মনে ‘কেঁচো খুঁড়তে সাপ’ উত্থাপন করেছে।
রাজনীতির এই পর্ব কি আমাদের সমাজের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে এসেছে, নাকি এটি বর্তমান সমস্যার এক মৃদু হাস্য রসিকতার রূপ, যা আমরা মেনে নিতে পারবো না? সময়ই হবে প্রত্তেবল।