“মমতার হাতে কার্নিভালের জমকালো রঙ্গিন সেলেব্রেশন: শাসনের পরিবর্তে বিনোদনের রাজনীতি কি বিপ্লবের সূচনা করবে?”

NewZclub

“মমতার হাতে কার্নিভালের জমকালো রঙ্গিন সেলেব্রেশন: শাসনের পরিবর্তে বিনোদনের রাজনীতি কি বিপ্লবের সূচনা করবে?”

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের দ্বিতীয়বারের ক্ষমতায় আসার পর রেড রোডের কার্নিভালের অতিরিক্ত জনপ্রিয়তা যেন একটি নতুন নাটকের স্ক্রিপ্ট—যেখানে লোকজন উল্লাস করে, অথচ গভীর সমস্যা অতিক্রম করার বাণী গানে গানে হারিয়ে যায়। গণতন্ত্রের কাব্য, নাকি নিছক ভোজবিহার? সমাজের সত্য মুর্ছিত, আর রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে চলেছে নিছক এক খেলা।

“মমতার হাতে কার্নিভালের জমকালো রঙ্গিন সেলেব্রেশন: শাসনের পরিবর্তে বিনোদনের রাজনীতি কি বিপ্লবের সূচনা করবে?”

মমতার কার্নিভাল: আনন্দের মিছিল নাকি রাজনৈতিক নাটক?

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন ২০১৬ সালে রেড রোডে কার্নিভালের সূচনা করেন, তখন জনগণের ফুর্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এই বছরগুলি কেবল একটি উৎসবের সূচনা নয়, বরং রাজনৈতিক মহলে গোপন মন্ত্রণা ও খেলা জানা কতরকম চমকের কথা।

একাধিক প্রশ্নের জন্ম

কার্নিভালের পেছনে জনমত অনেএশে সৃষ্টির খেলা, কিন্তু কি আদৌ এতে মানুষের জীবনমান উন্নতি হয়েছে? সঞ্চালকদের প্রশংসায় গদগদ মিডিয়া, কিন্তু বঞ্চিত জনগণের কণ্ঠস্বর কোথায়? একসময় রাজনীতির আসনে ছিল ন্যায়বিচার, আজ তা যেন উলটে বদলে গিয়েছে।

সমাজের প্রতিচ্ছবি

কার্নিভালকে যেন একটি ‘শান্তি স্থাপন’ হিসেবে দেখাচ্ছে সরকার। কিন্তু আদৌ কি জনগণের বাস্তব সমস্যা নিয়ে তাদের দৃষ্টিদানের অবসান ঘটেছে? জনসাধারণের মানসিকতা, তারা কি সত্যিই এসব অনুষ্ঠানকে গুরুত্ব দিচ্ছে, নাকি শুধুই নাটকের অংশ? প্রহসনের যেন শেষ নেই।

মন্তব্য করুন